ভার্জিনিয়া উলফের জন্ম ১৮৮২ সালে লন্ডনে, একটা রাইটার ফ্যামিলিতে। এই ফ্যামিলির বেশ ভালো কানেকশন ছিল, যেইজন্য ওইসময়ের অনেক গ্রেট থিংকার আর আর্টিস্ট প্রায়ই উনাদের বাসায় আসতেন। ছোট বয়স থেকেই ভার্জিনিয়া উলফ লিটারেচার আর আর্টের দুনিয়ার সাথে পরিচিত ছিলেন। একগাদা মডার্নিস্ট ফিকশনের পাশাপাশি ফেমিনিস্ট নন ফিকশন আর লিটারেরি ক্রিটিসিজম লিইখা গেছেন। মানুষ কেমনে চিন্তা করে, কী ফিল করে, এমনভাবে লিখতে পছন্দ করতেন। উনার লেখায় উনি মানুষের মন বুঝতেন, কেন তারা এতকিছু বানায়, নারী হওয়া আসলে কেমন এইদিক উইঠা আসে। ১৮৯৫ এ, ভার্জিনিয়ার বয়স যখন ১৩, উনার মা মারা যান। তার দুই বছর পর উনার বোন স্টেলা, আর ১৯০৪ সালে বাবা মারা যাওয়ার পর উনার প্রথম মেন্টাল ব্রেকডাউন শুরু হয়। একের পর এক ডেথ ডিল করতে গিয়া সারাজীবন ধইরা ডিপ্রেশন আর মেন্টাল ইলনেসে সাফার কইরা গেছেন। ডেথসহ বেশ কিছু থিম উনার ফিকশন, নন-ফিকশন দুইটাতেই দেখা যায়। এর মধ্যে একটা হচ্ছে লাইফ কীভাবে ছোট, তাড়াতাড়ি শেষ হয়া যায়। দা ডেথ অফ দা মথ লেখাতে উনি একটা মরতে থাকা মথের কথা বলেন, আর উনি পোকাটার সারভাইভ করার স্ট্রাগলের সাথে চারপাশের দুনিয়ার তুলনা করেন। এইখান থেকে উনি আরো ফিলোসফিকাল প্রশ্নে ঢুকেন- ডেথ নিয়া আর লাইভলি এক্টিভিটিওয়ালা দুনিয়াতে একজন মানুষ হওয়াটা কী মিন করে। লাইফ ইটসেলফ এ উনি আরো বলেন কীভাবে লাইফের এই ফিলিংটারে লেখার মধ্যে ফুটায়া তুলা কঠিন, কারণ আমরা যখনই এই ফিলিংটারে বুঝতে যাব সেইটা অলরেডি চইলা গেছে। কীভাবে কিছু মোমেন্ট আর মানুষ কখনই আজীবন থাকে না, আর এত ফাস্ট গায়েব হয়া যায়, এই ব্যাপার নিয়া উনি ইন্টারেস্টেড ছিলেন। অন আ ফেইথফুল ফ্রেন্ড এ উনি মানুষ আর তাদের ফেইথফুল কুকুরদের রিলেশনশিপের ডাইনামিক তুইলা ধরছেন, নিজের কুকুর শ্যাগরে ট্রিবিউট দিয়া।