কি আছে ‘নামায: জানা অজানা তত্ত্ব ও রহস্য’ নামক গ্রন্থে? * নামাযের প্রকৃত তাৎপর্য ও নিগূঢ় রহস্য কী? * ফজরের সময় কেন নামায ফরজ হলো? * জোহরের সময় নামায কেন ফরজ করা হলো? * আসরের সময় নামায কেন ফরজ হলো? * মাগরিবের সময় নামায ফরজ হলো কেন? * এশার সময় নামায কেন ফরজ হলো? * নামাযের রাকাত সংখ্যা দুই-তিন-চারের রহস্য কী? * নামাযের মাঝে ফরজের সংখ্যা সাত কেন? * দিবা-রাত্রির সতেরো রাকাত নামাজ কেন ফরজ করা হলো? * নামাযে কেবলামুখী হওয়া জরুরি কেন? * কেবলা পরিবর্তনের রহস্য কী? * নামায তাকবিরে তাহরিমা দ্বারা কেন শুরু করা হয়? * তাকবির বলার সময় হাত কেন উত্তোলন করা হয়? * নামাযে হাত বেঁধে দাঁড়ানোর হিকমত কী? * নামাযের শুরুতে সানা পড়া হয় কেন? * নামাযে আলহামদুলিল্লাহ কেন পড়া হয়? * আলহামদুর পর সুরা মেলানোর রহস্য কী? * রুকুতে অবনত হওয়ার রহস্য কী? * সেজদা করার রহস্য কী? * নামাযের প্রতি রাকাতে দুটি করে সেজদা কেন? এরূপ হাজারো জানা অজানা তত্ত্ব ও রহস্যমূলক প্রশ্নের জবাব রয়েছে বক্ষমান গ্রন্থটিতে। লেখক প্রাণান্তকর চেষ্টা করেছেন নামাযের তাৎপর্য, নিগূঢ় রহস্য, সর্বোপরি أَنْ تَعْبُدَ اللهَ كَأنَّكَ تَرَاهُ، فإِنْ لَمْ تَكُنْ تَرَاهُ فَإِنَّهُ يَرَاكَ জীবন্ত ও প্রাণবন্ত নামাজের বাস্তব রূপায়ণ অঙ্কনের। রব্বে কারীম সমীপে কামনা-বাসনা, ইয়াকীন ও বিশ্বাস, তিনি তাঁর প্রিয় বান্দা পীর জুলফিকার আহমদ নকশেবন্দীকে কবুল করেছেন। আমরা তাঁর সুদীর্ঘ নেক হায়াত কামনা করি। সম্মানিত পাঠক, সকাশে অধমের প্রত্যাশা ও অভিলাষ, আপনাদের নেক দুআতে প্রকাশক, অনুবাদক ও সহযোগী সব্বাইকে স্মরণে রাখবেন। মহান আল্লাহ আমাদের সব্বাইকে খুশু-খুযুর সাথে ইহতিমাম ও গুরুত্ব সহকারে প্রাণবন্ত ও জীবন্ত নামায পড়ার তৌফিক দিন। -অনুবাদক
জুলফিকার আহমদ নকশবন্দি (জন্ম: ১ এপ্রিল ১৯৫৩) একজন পাকিস্তানি ইসলামি পণ্ডিত এবং নকশবন্দি তরিকার সুফি। তিনি পাঞ্জাব প্রদেশের ‘ঝং’ জেলায় অবস্থিত মাহদুল ফাকির আল ইসলামীর প্রতিষ্ঠাতা। ২০১১ সালে ভারত ভ্রমণ করেন ভারতের হায়দরাবাদের ঈদগাহ বিলালী মনসাব ট্যাঙ্ক ও চঞ্চলগুদা জুনিয়র কলেজে কয়েকটি সম্মেলনে ভাষণ দিয়েছিলেন। তারপরই তার খ্যাতি ছড়িয়ে পড়ে। দারুল উলুম দেওবন্দের মসজিদে রশিদ এবং দারুল উলুম ওয়াকফ দেওবন্দের অনুষ্ঠানেও বক্তব্য রাখেন।