দ্য র্যাটস এক নৃশংসতার গল্প। যে নৃশংসতা হার মানাবে মানুষের কল্পনাকেও। আর বইটা পড়ে মনে হবে, রক্তের জলসায় নেমেছেন আপনি🔥🔥 ড্রাকুলার সেই আধপাগলা রেনফিল্ডকে মনে আছে? কুয়াশার মধ্যে একদল ভয়ংকর ইঁদুর দেখেছিলো সে? জেমস হারবার্টের একদিন হুট করেই মনে হলো... ড্রাকুলার বদলে যদি এই ইঁদুরগুলোই ইংল্যান্ডের বুকে অভিশাপ হয়ে নেমে আসে, তাহলে কেমন হবে? ফলাফল- এই উপন্যাসটি। সাদামাটা এক গল্প, কিন্তু এই গল্পের আড়ালেই উঠে এসেছে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর কয়েক দশক ধরে ইউরোপের একটু একটু বদলে যাওয়ার কাহিনি... অনুবাদে রয়েছেন লুৎফুল কায়সার। “অসাধারণ... লেখক জানেন কী করে পাঠককে ধরে রাখতে হয়।” – ডেইলি এক্সপ্রেস। “নৃশংসতায় ভরপুর অসাধারণ এক কাহিনি... ভয়, উত্তেজনা, লড়াই সবকিছুই আছে।” – সানডে টাইমস। কাহিনী সংক্ষেপ- মহাপ্রলয় নেমে এসেছে লন্ডন শহরের ওপর! একদল রাক্ষুসে ইঁদুরের উৎপাতে মানুষের বেঁচে থাকা দায় হয়ে উঠেছে। বাচ্চা, বুড়ো, শিশু কারো রেহাই নেই ওদের কবল থেকে... পশু-পাখিদেরও তারা খেয়ে ফেলছে। কামড় খেয়ে পালিয়ে বাঁচলেও নিস্তার নেই…একদিনের মধ্যেই বিচিত্র এক অসুখে মারা যায় মানুষ। কী হবে এখন? অনেকটাই অসহায় পড়লো স্বাস্থ্য বিভাগ। কোথা থেকে এসেছে এই ইঁদুররা? হ্যারিস একজন স্কুল শিক্ষক। নির্ভেজাল জীবন ছিল তার, কিন্তু ইঁদুরের কামড়ে নিজের ছোট্ট এক ছাত্রের মৃত্যু আর তাকে শান্ত থাকতে দিলো না। সেও ঠিক করলো ইঁদুরদের শেষ দেখে ছাড়বে... একদিকে মানুষ, আরেকদিকে একদল হিংস্র ইঁদুর...কে জিতবে এই লড়াইয়ে?