একজন কবি ও লেখকের মানসজগৎ গড়ে তুলতে সাহায্য করে তাঁর অতি পরিচিত প্রাকৃতিক বৈচিত্র্য ও পরিবেশ। কবি চুননু জামানের কবি হয়ে ওঠার শেকড় প্রোতিত রয়েছে নয়নাভিরাম প্রাকৃতিক বৈচিত্র্য ও সৌন্দর্য মণ্ডিত হাওড়ের শহর, কবি ও কবিতার শহর, জল ও জোৎস্নার শহর সুনামগঞ্জের মাটির গভীরে। এই শহরের প্রাকৃতিক বৈচিত্র্য ও সৌন্দর্য তাঁকে কবিতা লিখতে উৎসাহিত করেছে। সংগত কারনেই প্রকৃতির প্রাণপ্রাচুর্য, দেশ ও দেশের মাটি এবং আশেপাশের প্রিয় মানুষদের প্রতি অকৃত্রিম ভালোবাসা তাঁর কবিতার অন্যতম অনুসঙ্গ হিসেবে মুর্ত হয়েছে। চুননু জামান চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় থেকে হিসাব বিজ্ঞানে অনার্স ও মাস্টার্স, পরবর্তীতে এমবিএ এবং এলএলবি পাশ করেন। সুনামগঞ্জের জামালগঞ্জ কলেজের প্রতিষ্ঠাতা অধ্যাপক হিসাবে কর্মজীবন শুরু করলেও পেশাগত জীবনে জনাব চুননু জামান একজন সফল ব্যাংকার হিসাবে তাঁর কর্মজীবন সমাপ্ত করেন। তিনি বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রের ট্যাক্সাস অঙ্গরাজ্যের ডালাস শহরে বসবাসরত একজন আমেরিকান নাগরিক। দেশের মাটি থেকে মহাসাগরীয় দূরত্বে অবস্থান করেও দেশ, দেশের মাটি ও মানুষকে তিনি হৃদয়ের গভীরে ধারণ করে নিয়মিত লেখালেখির সাথে নিজেকে সম্পৃক্ত রেখেছেন। কিশোর বয়স থেকেই চুননু জামানের লেখালেখিতে হাতেখড়ি। প্রকৃতি, নিসর্গ, মানুষের সুখ দুঃখ, আনন্দ বেদনা, দেশ ও দেশের মানুষ এবং সর্বোপরি মহান মুক্তিযুদ্ধ তাঁর লেখার উপজীব্য হয়েছে বারবার। চুন্নু জামানের কবিতার দু’টি বই ইতিমধ্যে প্রকাশিত হয়েছে, "অশ্রু বিরহ তাপ" ও “রক্তের আখরে সিক্ত হৃদয়” শিরোনামে। তাঁর তৃতীয় কাব্যগ্রন্থ হচ্ছে বেদনার বিলাপ’৭১।“হৃদি পটে লাগে দোলা" তাঁর চতুর্থ কাব্যগ্রন্থ। এখানেও কবি মা মাটি মানুষ ও তাঁর একান্ত আপন প্রাকৃতিক বৈচিত্র্যময় ভুবনকেই তুলে এনেছেন হৃদয়ের গভীর থেকে।তাঁর লেখায় ভাবলোকের বেদনা বিদ্ধ কবি হৃদয়ের পরিচয় পাওয়া যায়। আবেগপূর্ণ এবং ছন্দোময় শব্দের অনুভবযোগ্য মনের শৈল্পিক অভিব্যক্তিই তাঁর কবিতার পরতে পরতে ছড়িয়ে রয়েছে। মানব জীবনের সফলতা ব্যার্থতা, হাসি কান্না, প্রেম বিরহ, সুখ দুঃখ বেদনা ইত্যাদি মানবিক অনুভূতি ও সংবেদনশীলতাকে সহজ সরল ভাষায় শৈল্পিক আদলে চমৎকার ভাবে উপস্থাপন করেছেন তিনি। কবি চুননু জামানকে তাঁর সদ্য প্রকাশিত "হৃদি পটে লাগে দোলা" কাব্যগ্রন্থের জন্য অভিনন্দন ও শুভেচ্ছা জানাই। একজন কবি ও লেখক হিসাবে তিনি তাঁর প্রিয় পাঠকের জন্য আরো লিখবেন, তাঁর কলম চলবে অনির্বাণ গতিতে এই প্রত্যাশা। আনোয়ার জামাল, ম্যারিল্যান্ড, যুক্তরাষ্ট্র।
কবি চুননু জামান একজন কবি ও লেখকের মানসজগৎ গড়ে তুলতে সাহায্য করে তাঁর অতি পরিচিত প্রাকৃতিক বৈচিত্র্য ও পরিবেশ। কবি চুননুজামানের কবি হয়ে ওঠার শেকড় প্রোতিত রয়েছে নয়নাভিরাম প্রাকৃতিক বৈচিত্র্য ও সৌন্দর্য মণ্ডিত হাওড়ের শহর, কবি ও কবিতারশহর, জল ও জোৎস্নার শহর সুনামগঞ্জের মাটির গভীরে। এই শহরের প্রাকৃতিক বৈচিত্র্য ও সৌন্দর্য তাঁকে কবিতা লিখতে উৎসাহিত করেছে। সংগত কারণেই প্রকৃতির প্রাণপ্রাচুর্য, দেশ ও দেশের মাটি এবং আশেপাশের প্রিয় মানুষদের প্রতি অকৃত্রিমভালোবাসা তাঁর কবিতার অন্যতম অনুসঙ্গ হিসেবে মুর্ত হয়েছে। চুননু জামান চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় থেকে হিসাব বিজ্ঞানে অনার্স ও মাস্টার্স, পরবর্তীতে এমবিএ এবং এলএলবি পাশ করেন। সুনামগঞ্জের জামালগঞ্জ কলেজের প্রতিষ্ঠাতা অধ্যাপক হিসাবে কর্মজীবন শুরু করলেও পেশাগত জীবনে জনাব চুননু জামান একজন সফল ব্যাংকার হিসাবে তাঁর কর্মজীবন সমাপ্ত করেন। তিনি বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রের ট্যাক্সাস অঙ্গরাজ্যের ডালাস শহরেবসবাসরত একজন আমেরিকান নাগরিক। দেশের মাটি থেকে মহাসাগরীয় দূরত্বে অবস্থান করেও দেশ, দেশের মাটি ও মানুষকে তিনি হৃদয়ের গভীরে ধারণ করে নিয়মিত লেখালেখির সাথে নিজেকে সম্পৃক্ত রেখেছেন। কিশোর বয়স থেকেই চুননু জামানের লেখা লেখিতে হাতেখড়ি। প্রকৃতি, নিসর্গ, মানুষের সুখ দুঃখ, আনন্দ বেদনা, দেশ ও দেশেরমানুষ এবং সর্বোপরি মহান মুক্তিযুদ্ধ তাঁর লেখার উপজীব্য হয়েছে বারবার। চুননু জামানের কবিতার দু’টি বই ইতিমধ্যে প্রকাশিত হয়েছে, "অশ্রু বিরহ তাপ" ও “রক্তের আখরে সিক্ত হৃদয়” শিরোনামে। তাঁর তৃতীয় কাব্যগ্রন্থ হচ্ছে বেদনার বিলাপ’৭১। "হৃদি পটে লাগে দোলা" তাঁর চতুর্থ কাব্য গ্রন্থ। এখানেও কবি মা মাটি মানুষ ও তাঁর একান্ত আপন প্রাকৃতিক বৈচিত্র্যময় ভুবনকেই তুলে এনেছেন হৃদয়ের গভীর থেকে। তাঁর লেখায় ভাবলোকের বেদনা বিদ্ধ কবি হৃদয়ের পরিচয় পাওয়া যায়। আবেগপূর্ণ এবংছন্দোময় শব্দের অনুভবযোগ্য মনের শৈল্পিক অভিব্যক্তিই তাঁর কবিতার পরতে পরতে ছড়িয়ে রয়েছে।মানব জীবনের সফলতাব্যার্থতা, হাসি কান্না, প্রেম বিরহ, সুখ দুঃখ বেদনা ইত্যাদি মানবিক অনুভূতি ও সংবেদনশীলতাকে সহজ সরল ভাষায় শৈল্পিকআদলে চমৎকার ভাবে উপস্থাপন করেছেন তিনি। কবি চুননু জামানকে তাঁর সদ্য প্রকাশিত "হৃদি পটে লাগে দোলা" কাব্যগ্রন্থের জন্য অভিনন্দন ও শুভেচ্ছা জানাই। একজন কবি ও লেখক হিসাবে তিনি তাঁর প্রিয় পাঠকের জন্য আরো লিখবেন, তাঁর কলম চলবে অনির্বাণ গতিতে এই প্রত্যাশা।