প্রিন্ট অন ডিমান্ডে হাতেখড়ি ফ্রিল্যান্সিং শিখে ব্যবসা জোনায়েত হোসেন জিদান বর্তমান সময়ে সবচেয়ে আলোচিত বিষয় হচ্ছে ফ্রিল্যান্সিং। ফ্রিল্যান্সিং নিয়ে মানুষের কৌতূহলের শেষ নেই। যেমন আলোচনায় রয়েছে বিষয়টি ঠিক তেমনি এটি নিয়ে সমালোচনাও রয়েছে। অনেকেই মনে করেন ফ্রিল্যান্সিং করলে বুঝি এক রাতেই লাখ লাখ টাকার মালিক হওয়া যায়। আবার অনেকে ইচ্ছা থাকা সত্ত্বেও কনফিউশনে ভোগেন আর ভাবেন “আমি ফ্রিল্যান্সিং করতে পারবো তো?” এই যে ফ্রিল্যান্সিং নিয়ে মানুষের এত এত ভুল ধারণা আর কনফিউশন, এর পেছনের মূল কারণটা হচ্ছে সঠিক দিক নির্দেশনার অভাব। আবার অপরদিকে গতানুগতিক ফ্রিল্যান্সিং এর বাহিরে গিয়েও যে গ্লোবালি ডিজিটাল বিজনেস করা যায় যে বিষয়টি ক্রমেই জনপ্রিয় হচ্ছে সেটি অনেকেই জানে না। “প্রিন্ট অন ডিমান্ড” ডিজিটাল বিজনেস জগতের একটি জনপ্রিয় নাম। দিন দিন গ্লোবাল মার্কেটে প্রিন্ট অন ডিমান্ড প্রোডাক্ট এর চাহিদা যেমন বাড়ছে আবার সেই সাথে বাড়ছে এই বিজনেসের পরিধিও। আপনি যদি ফ্রিল্যান্সিংয়ের মাধ্যমে নিজের স্বাধীনতা বজায় রেখে স্মার্ট একটা ক্যারিয়ার বিল্ডআপ করতে চান এবং একজন ডিজিটাল বিজনেস এর উদ্যোক্তা হতে চান! তাহলে এ বইটা আপনারই জন্য। আমি গ্যারান্টি দিচ্ছি, এ বইটা পড়ে আপনারা যারা নতুন আছেন তারা যে সমমূল্য দিয়ে বইটি কিনবেন তারা থেকে একটুও নিরাশ হবেন না।
জোনায়েত হোসেন জিদান ময়মনসিংহ বিভাগ শেরপুর জেলা নালিতাবাড়ী উপজেলার সন্তান। যখন তিনি তার প্রথম বইটি লিখেন তখনও তিনি একজন শিক্ষার্থী। যিনি অনার্স ৩য় বর্ষে রসায়ন বিভাগ এ নেত্রকোণা সকরারি কলেজ এ অধ্যয়নরত আছেন। তিনি পড়ালেখার পাশাপাশি পেশায় একজন দক্ষ ফ্রিল্যান্সার এবং উদ্যোক্তা। নিজের প্যাশনকে প্রফেশনে রূপান্তর করতে এবং স্বাধীনভাবে ক্যারিয়ার বিল্ড আপ করার উদ্দেশ্যে তিনি আর দশটা মানুষের মতো চাকরি না করে ফ্রিল্যান্সিং সেক্টরে কাজ করা শুরু করেছিলেন। ফ্রিল্যান্সিং পেশায় তিনি একজন ডিজিটাল মার্কেটার এবং কনটেন্ট ক্রিয়েটর হিসাবে কাজ করছেন। এই পেশার পাশাপাশি তিনি ই-কমার্স ব্যবসা ভিত্তিক প্রিন্ট অন ডিমান্ড নামক ডিজিটাল বিসনেজের সাথে কাজ করছেন প্রায় ৫ বছরের বেশি সময় ধরে। সেখানে তিনি ই-কমার্স মডেল এর ব্যবসা পরিচালনা করেন। আর তারই ধারাবাহিকতায় তিনি তার প্রথম বইটি লিখেছেন। যেখানে তিনি তার নিজের অভিজ্ঞতা, রিসার্চকৃত তথ্যের আলোকে বইটি লিখেছেন।তিনি মনে করেন, গতানুগতিক ধারার বাহিরে গিয়েও ক্যারিয়ার গড়া যায়। যার ফলস্বরূপ তিনি এই ক্যারিয়ার বেঁছে নিয়েছেন। তিনি মনে করেন চাইলে সবাই দেশের ধারাবাহিক নিয়মের বাহিরে গিয়েও তাদের ক্যারিয়ার গড়তে পারে অনলাইন সেক্টরের মাধ্যমে।