ফ্ল্যাপে লেখা কথা এক মলাটে তিন সায়েন্স ফিকশনঃ দিব্যর ছোট দাদু নামকরা উদ্ভিদ বিজ্ঞানী। গাছের সঙ্গে যোগাযোগ স্থাপনের জন্য গবেষণা শুরু করেন তিনি। সফলও হন। একটি বটগাছ কথা বলতে শুরু করে। এই আবিষ্কারের খবর ফলাও করে প্রকাশ হওয়ার আগেই জঙ্গিরা তাকে মেরে ফেলে। শেষ পর্যন্ত বটগাছটি দিব্য, কাঠ বিড়ালী ও পাখিদের সহযোগিতায় কিবাবে এ হত্যাকাণ্ডের প্রতিশোধ নেয়- তারই টানটান উত্তেজনার কল্প বিজ্ঞান কাহিনী ‘কথা বলা বট’।
ঢাকাগামী একটি বিমান আকাশ থেকে লাপাত্তা হয়ে যায়। আসলে ‘মহী’ নামের এক গ্রহের বাসিন্দারা ছিনতাই করে উড়োযানটি। সেখানেই শেষ নয়; মহীতে তারা চিড়িয়াখানার আদলে গড়ে তোলে ‘মানুষখানা’। যাত্রীদের নিয়ে বিমানটি কি আদৌ ফিরতে পারে মায়াময় পৃথিবীর বুকে? বিবেককে নাড়া দেয়ার বৈজ্ঞানিক কল্প গল্প ‘মানুষখানা’।
জলাবদ্ধতা দূরীকরণের জন্য লাগসই একটি পদ্ধতি আবিষ্কার করেন গঙ্কেল। বিশেষ ব্যবস্থায় বড় করা হয় কিছু মাগুর। যারা ময়লা-আবর্জনা থেকে শুরু করে পলিথিন পর্যন্ত খেয়ে নিমিষেই হজম করে ফেলতে পারে। এক কাজে গঙ্কেলের সহকারী থাকে পান্থ। এক ক্ষমতালোভী মাগুরগুলো ছিনিয়ে নিয়ে অপরিকল্পিতভাবে ছেড়ে দে নর্দমায়। এক সময় ভয়ংকর হয়ে ওঠে তারা। ঠাস বুনটের রোমাঞ্চকর বৈজ্ঞানিক কল্পকাহিনী ‘গঙ্কেল’।
জন্ম: ১ ডিসেম্বর ১৯৭৪ সাল, ফরিদপুর। বাবা কালীপদ রায়। মা দীপালি রায়। পড়াশোনা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মৃত্তিকা বিজ্ঞান বিভাগে। সাহিত্য চর্চা করছেন দীর্ঘদিন। পেশায় সাংবাদিক। দৈনিক সংবাদ দিয়ে শুরু। এরপর যুগান্তর, সকালের খবর, সময়ের আলো’র মতো পত্রিকায় নিষ্ঠার সাথে দায়িত্ব পালন করেছেন। পছন্দ বই পড়া, ভালোবাসেন লেখালেখি।