মানুষের অস্থিমজ্জার সাথেই কবিতার বসবাস। তাইতো কমবেশি কবিতাপ্রেমিক সবাই। বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন রঙে এবং নানা ঢঙে আছড়ে পড়ে জীবন নদীর পাড়ে। সে ঢেউয়ে কখনো বা পাড় ভাঙ্গে আবার কখনো বা ধুয়ে মুছে সাফ করে ময়লার তাবৎ জঞ্জাল। তাইতো কবিতা সব সময় কবিতার মতোই হেঁটে চলে সময়ের উড়ন্ত ডানায়। বিশ্বায়ন এবং তথ্যপ্রযুক্তির বিজয়োল্লাসে সময়ের ব্যাসার্ধ কমে এসেছে। কবিতার পাঠক যেমন হ্রাস পেয়েছে। তেমনি হ্রাস পেয়েছে কবির সাধনা। কবিতা পড়ার সময় এবং ধৈর্য দুটোই পালিয়েছে দূর পরবাসে। কবিদেরও অনেকে ছেড়ে দিয়েছেন চেতনার হাল। ফেসবুকে দু' চারটি পঙক্তি ছেড়ে দিয়ে পেয়ে যান অনেক ফ্যান-ফে লায়ার। সেই উত্তেজনা থেকেই নিজেকে কবি হবার স্বপ্ন দেখে চোখ-মুখে। সত্যিকার অর্থে কবিতার শিল্পবোধের দিকে তাকানোর সময়ও অনেক কমে গেছে। তবুও লিখছি, লিখতে লিখতেই শেখার চেষ্টা করছি সবাই। জীবনের বিশ্বাসী চেতনাকে ধারণ করে প্রেমিক চোখে জীবনকে উপভোগ করার প্রয়াস চালানো হয়েছে "বিশ্বাসের পড়ক্তিমালা কাব্যগ্রন্থে। জীবনের ক্ষন সময়ে হাজারো ব্যস্ততা সীমাবদ্ধতা কিংবা কণ্টকাকীর্ণ পথেও নিজেকে আবিষ্কার করতে পারেন এটি পাঠে নতুন ভাবে। নতুন আঙ্গিকে। প্রিয় পাঠক,তাই দেরি কেন, এক্ষুনি পড়ে নিন। (অপর চাপে দ্রষ্টব্য)