এই বইয়ের জন্য আলাদাভাবে কোনো রেফারেন্স তৈরি করা হয়নি। ‘ঝিনুক নীরবে সহো’র অনেক রেফারেন্সই এখানে প্রযোজ্য। এছাড়া প্রযোজ্য ক্ষেত্রে লেখার ভেতরে উৎস ও তথ্য নির্দেশ আছে। ছবিগুলো বিভিন্ন উৎস থেকে পাওয়া। ছবিগুলোর জন্য কৃতজ্ঞতা জানাই নাম জানা ও না জানা আলোকচিত্রীগণকে, কেননা অধিকাংশ ছবিই ইন্টারনেট থেকে পাওয়া এবং সেখানে উৎসের উল্লেখ পাওয়া যায়নি। আমি নিজেও এজন্য বেশি শ্রম স্বীকার করতে পারিনি। যাঁদের নাম জানা আছে তাঁদের নাম উল্লেখ করছি- আছিম হুবনার, সৈয়দ সালাহউদ্দীন জাকী, নাসির আলী মামুন, হাফিজুর রহমান, শাকুর মজিদ, স্টিফেন মার্সিনিয়াক, মুম রহমান, সৈকত হাবীব, শামসুল ইসলাম আল মাজী, মূর্তালা রামাত, ইসরাইল খান, ইকবাল হাসান, এহতেশাম কবীর, অদ্বৈতা শাশ্বতী প্রমুখ। অনবধানবশত ছবির কৃতজ্ঞতা স্বীকারে যাঁদের নাম বাদ পড়ে গেল, আমার সীমাবদ্ধতার জন্য তাঁদের কাছে ক্ষমাপ্রার্থী এবং পরবর্তী সংস্করণের আগে তাঁদের নাম জানা গেলে ফটোক্রেডিট লিখতে পারব আর অন্য কোনো ভুল ভ্রান্তির কথা জানা গেলে তাও সংশোধন করে নেব। এছাড়াও ছবি প্রকাশে অনেকের কাছেই অনুমোদন চেয়ে নিয়েছি, অনেকের কাছে অনুমোদন নিতে পারিনি। এই সুযোগে সবার কাছ থেকে অনুমতিও চেয়ে রাখছি। অনেকেই ভাবতে পারেন, এই বইতে এত ছবি কেন! আমার দৃষ্টিতে, তথাকথিত তারকাদের চাইতে কবি লেখক শিল্পীগণ আরো অনেক বড় তারকা। সেই তারকাদের ছবি সন্নিবেশ করার সুযোগ পেয়ে তা আর ছাড়লাম না। ‘ঝিনুকের সন্ধানে’ অংশের পর্ব বিভাজনে ব্যবহৃত অঙ্কুর, কিশলয়, পল্লব ও শতদল নামের চারটি শ্রেণিভিত্তিক দলে ভাগ করে ঢাকা রেসিডেন্সিয়াল মডেল কলেজের বার্ষিক সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতা হত; সেই নামগুলোই এখানে ব্যবহার করা হয়েছে। অধ্যক্ষ লুৎফুল হায়দার চৌধুরী ১৯৮০ সাল থেকে সাংস্কৃতিক সপ্তাহের প্রবর্তন করেন, আর এই নামগুলো শিক্ষক দিল রওশন বানুর দেয়া। সবশেষে, অক্ষরবৃত্ত প্রকাশনী দূরদৃষ্টিসম্পন্ন কর্ণধার আনিস সুজনের কাছে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে দায়মুক্ত হতে চাই। আমাদের যোগাযোগ ঘটিয়ে দিয়েছিলেন রিয়াজ মোরশেদ সায়েম; আর এই পাণ্ডুলিপি নিয়ে কাজ করেছেন আকবর চৌধুরী, দুজনকেই আমার শুভেচ্ছা। -মোশতাক আহমদ