ফ্ল্যাপে লিখা কথা ভার্সিটি পড়ুয়া আধুনিক প্রাণচ্ছল ওরা কয়েক বন্ধু রাসা, রাফসান,. দীপ্র, তুহি , নোহা, ইথেল, শোলকরা হাসি-ঠাট্রায়, সুখে-দুঃখে সবাই সবার পাশে থাকে।বহমান সময়ে মোবাইল ফোনের প্রয়োজনীয়তা যেমন, ব্যবহারও ব্যাপক। কেউ কেউ, দেখা জানাশোনা, না করেই মোবাইলে প্রেমে পড়ে। এর ফলাফল সবসময়ই কি ভাল হয়?
আবার কেউ কেউ কথায় কথায় মোবাইল ভাঙ্গে। কেউ বা সিমের অপব্যবহার করে প্লেবয় সাজে। এখানে একটি জুটি ঘর বাঁধে ভালবাসে, সেখানে থৈ থৈ ভা্লবাসার নদী কানায় কানায় পূর্ণ। আবার সেই নদীতে অশ্রুও ভাসিয়ে নেয় কুল ছাপিয়ে।এর শেষ পর্যন্ত কি হয় পাঠ শেষে জানবে পাঠক। এখনও নারীদের একপেশে করে রেখেছে সমাজ,সমাজের লোকেরা। একজন পুরুষের স্ত্রী মারা গেলে, আত্মীয়স্বজন, পাড়া প্রতিবেশী, বন্ধুবান্ধব , সবাই তাকে সন্তান পালনের জন্য, বেঁচে থাকার জন্য ভালথাকার জন্য দ্বিতীয় বিবাহের অনুরোধ জানায় এমনকি কন্যা দেখিয়ে বিয়ে করিয়ে ছাড়ে। আর একজন নারীর স্বামী মারা গেলে কেউ তাকে সাপোর্ট দেয় না রবঞ্চ বলে সন্তান নিয়ে স্বামীর চিহ্ন নিয়ে। স্বামীর ভিটে নিয়ে জীবন পার করে দাও।স্বামীর মৃত্যুর পর সধবার চিন্থ মোছার জন্য চলে কতো পন্থা। লেখক তার লেখায় জীবনের বিচ্ছিন্ন, আনন্দ বেদনার কথা এই উপন্যাসে ফুটিয়ে তুলেছেন সাবলিল ভাবে।