'ওদের জন্যে বিজয়ের জানালায় বসে/বর্ষাকাল হয়ে কাঁদবো/ আর অহঙ্কারের অবিনাশী পাহাড় বানাবো।' বিনয়ী কবি এমন প্রবাহ রচনা করেন। এই নির্বোধের কালে চালাক হওয়া কঠিন। তবুও জীবনের কড়া নেড়ে কিছু সময় আসে, যা অতি প্রিয় মানুষের কাছে তুলনীয়। প্রেম আসে কবিতায়। মোহনীয় কিছু মায়ার অন্ধকার নিয়ে। নির্জনতায় এগিয়ে আসা সময়কে ধারন করেছেন কবি দিলীপ কিন্তুনিয়া। ।। দিলীপ কিন্তুনিয়া কবিতা লেখেন। জন্ম ৬ ফাল্গুন ১৩৬৮ বাংলা, ১৮ ফেব্রুয়ারি ১৯৬২ খ্রিঃ, রবিবার। ২০২১ খ্রিস্টাব্দে ডিএফএ (সদর) পূর্ব, বাংলাদেশ রেলওয়ে, চট্টগ্রাম পদে কর্মরত থেকে সরকারি চাকরি থেকে অবসর গ্রহণ করেছেন। এখন লেখালেখি, বেড়ানো, ভাগ ভাগ করে কখনো পুরাতন প্রিয় চাকরিস্থল চট্টগ্রামে- কখনো নিজ বাড়ি খুলনার হালিয়া গ্রামে বসবাস করছেন। ইতিপূর্বে তাঁর ৪টি কাব্যগ্রন্থ ও একটি ছড়া গ্রন্থসহ মোট ৫টি বই বেরিয়েছে। অলৌকিক দিয়াশলাই (২০০৬, কাব্যগ্রন্থ) যেখানে খুব একা (২০১৪, কাব্যগ্রন্থ) পশুর নদীতে মুখ দেখেছি সকাল বেলায় (২০১৭, কাব্যগ্রন্থ) চালতা বনের ফাঁকে (২০১৭, ছড়াগ্রন্থ) ঘুম পুকুরে (২০২০, কাব্যগ্রন্থ) নির্জনতায় গুঁজে দিতে চাই একটি গোলাপ কবির ৬ষ্ঠ কাব্যগ্রন্থ।
দিলীপ কিন্তুনিয়া জন্ম : ৬ ফাল্গুন ১৩৬৮ বাংলা গ্রাম : হালিয়া, বটিয়াঘাটা, খুলনা পিতা : ঠাকুর দাস কিন্তুনিয়া মাতা : উর্মিলা রানী কিন্তুনিয়া পড়াশোনা : স্নাতক পেশা : সরকারি চাকুরি, বাংলাদেশ রেলওয়ের পূর্বাঞ্চল হিসাব বিভাগের একজন কর্মকর্তা। কবিতাই একান্ত বিচরণ ভূমি। চাকুরি সূত্রে চট্টগ্রামে বসবাস। দীর্ঘদিন থেকে লেখালেখি। প্রকাশিত কাব্যগ্রন্থ- অলৌকিক দিয়াশলাই (২০০৬) যেখানে খুব একা (২০১৪) ছড়াগ্রন্থ- চালতা বনের ফাঁকে (২০১৭)