ডাঃ নিরুপম ম-ল ১৯৮১ সালের ১৫ সেপ্টেম্বর বাগেরহাট জেলার মংলা থানাধীন বিদ্যারবাহন গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। পিতা নির্মল ম-ল এবং মা সন্ধ্যা রাণী মন্ডলের তিনি জ্যেষ্ঠ সন্তান। পশুরনদীতে মাছ ধরা ছিলো বাবার প্রধান জীবিকা। পারিবারিক দারিদ্রের জন্য নির্মল ম-লের কনিষ্ঠ পুত্র অনুপম ম-ল পড়ালেখার চেয়ে উপার্জনের পথকেই শ্রেয় মনে করেন। মেধাবী নিরুপম ম-ল অত্যন্ত সংগ্রামের মধ্যে পড়ালেখা চালিয়ে যান এবং কৃতিত্বের সাথে ১৯৯৭ সালে দিগরাজ হাই স্কুল থেকে এস এস সি পাশ করেন। এরপর ১৯৯৯ সালে খুলনা পাবলিক কলেজ থেকে এইচ এস সি পাশ করে চিকিৎসা বিজ্ঞানে পড়াশুনা করার জন্য রাজশাহী মেডিকেল কলেজে ভর্তি হন। ২০০৬ সালে অত্যন্ত কৃতিত্বের সাথে তিনি এম বি বি এস পাশ করেন। ২০১০ সালে বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিসের মাধ্যমে তিনি কর্মজীবনে প্রবেশ করেন। ২০১৯ সালে তিনি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ইউরোলজিতে এম এস ডিগ্রি অর্জন করেন। বর্তমানে তিনি খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিযুক্ত আছেন। শৈশব কৈশোরের বন্ধু অনির্বান হালদারের সাহচর্যে নিরুপম ম-ল কবিতার প্রতি আসক্ত হন। লেখালেখির অভ্যাস গড়ে ওঠে ছাত্রাবস্থায়। কবিতাই নিরুপম ম-লের লেখা এবং প্রতিবাদের প্রধান মাধ্যম। এ আগুন কেমন শীতল কবি নিরুপম ম-লের দ্বিতীয় কাব্যগ্রন্থ। তার প্রথম প্রকাশিত কাব্যের নাম- এ গার্হস্থ্য জীবন আমার নয় ।
ডা. নিরুপম মণ্ডল ১৯৮১ সালের ১৫ সেপ্টেম্বর বাগেরহাট জেলায় মোংলা থানার বিদ্যারবাহন গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। পিতা নির্মল মণ্ডল এবং মা রীনা মণ্ডলের তিনি জ্যেষ্ঠ সন্তান। পশুরনদীতে মাছ ধরা ছিল বাবার প্রধান জীবিকা। পারিবারিক দারিদ্র্যের জন্য নির্মল মণ্ডলের কনিষ্ঠ পুত্র অনুপম মণ্ডল পড়ালেখার চেয়ে উপার্জনের পথকেই শ্রেয় মনে করেন। মেধাবী নিরুপম মণ্ডল অত্যন্ত সংগ্রামের মধ্যে পড়ালেখা চালিয়ে যান এবং কৃতিত্বের সঙ্গে ১৯৯৭ সালে দিগরাজ হাই স্কুল থেকে এসএসসি পাস করেন। এরপর ১৯৯৯ সালে খুলনা পাবলিক কলেজ থেকে এইচএসসি পাস করার পর চিকিৎসাবিজ্ঞানে পড়াশুনা করার জন্য রাজশাহী মেডিকেল কলেজে ভর্তি হন। ২০০৬ সালে অত্যন্ত কৃতিত্বের সঙ্গে তিনি এমবিবিএস পাস করেন। ২০১০ সালে বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিসের মাধ্যমে তিনি কর্মজীবনে প্রবেশ করেন। ২০১৯ সালে তিনি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ইউরোলজিতে এমএস ডিগ্রি অর্জন করেন। বর্তমানে তিনি খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিযুক্ত আছেন। ২০১০ সালে তিনি দীপা মল্লিকের সঙ্গে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হন। নিরুপম ও দীপা দম্পতির একমাত্র পুত্রসন্তান নির্বাপন মণ্ডল। শৈশব-কৈশোরের বন্ধু অনির্বান হালদারের সাহচর্যে নিরুপম মণ্ডল কবিতার প্রতি আসক্ত হন। লেখালেখির অভ্যাস গড়ে ওঠে ছাত্রাবস্থায়। কবিতাই নিরুপম মণ্ডলের লেখা এবং প্রতিবাদের প্রধান মাধ্যম। এ গার্হস্থ্য জীবন আমার নয় কবির প্রথম কাব্যগ্রন্থ।