রফিক উল্লাহ কক্সবাজার জেলার, টেকনাফ উপজেলার, পৃথিবীর দীর্ঘতম বালুকাময় সমুদ্র সৈকত ও ঐতিহাসিক ‘কুদুম গুহা’ অবস্থিত শামলাপুর গ্রামে বীর মুক্তিযোদ্ধা হাজী সিরাজুল হক-এর মুসলিম সম্ভ্রান্ত পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। ১৯৯০ সালে চট্টগ্রাম সরকারি কলেজ হতে স্নাতক ডিগ্রি লাভ করেন। ১৯৯৩ খ্রি. ক্যাডেট সাব ইন্সপেক্টর হিসেবে বাংলাদেশ পুলিশে যোগদান করেন। পুলিশ একাডেমি সারদায় এক বছরের মৌলিক প্রশিক্ষণ শেষে ১৯৯৫ খ্রি. শিক্ষানবিশ সাব ইন্সপেক্টর হিসেবে ঝিনাইদহ জেলায় যোগদান করেন। ৪ঠা সেপ্টেম্বর ২০০৮ খ্রি. পুলিশ পরিদর্শক হিসেবে পদোন্নতি লাভ করেন। বর্তমানে তিনি পুলিশ পরিদর্শক (প্রসিকিউশন) হিসেবে সিএমপি, চট্টগ্রামে কর্মরত আছেন। রাঙ্গামাটির চন্দ্রঘোনা থানায় কর্মরত থাকাকালীন সমাজ সেবামূলক কার্যক্রম ‘কর্মমুখী শিক্ষা’ এবং কমিউনিটি পুলিশিং কার্যক্রম বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ‘সম্ভাব্য ড্রপ আউট’ ছাত্রছাত্রীদের মধ্যে সফলভাবে বাস্তবায়ন করায় ১১ই ডিসেম্বর, ২০১০ খ্রি. এসএম আহসান মেমোরিয়াল অ্যাওয়ার্ড প্রাপ্ত হন। ইতোপূর্বে তার রচিত আটটি বই প্রকাশিত হয়েছে। ব্যক্তিগত জীবনে তিনি বিবাহিত। তার স্ত্রী নুরুন্নাহার, কন্যা ইস্তিনা রফিক রিনি, ছেলে আজওয়াদ ইবনে রফিক ওয়াফি এবং মেয়ে ওয়ানিয়া রফিক রায়াকে নিয়ে তার পরিবার।