ছেলেবেলা থেকেই সাহিত্যের প্রতি বরাবরই দুর্বলতা ছিল। স্কুল জীবনে সপ্তম শ্রেণি থেকেই তার লেখালেখির হাতেখড়ি। যা এখন অব্দি চর্চা করে চলেছেন। বিগত দিনগুলোতে ঢাকা—চট্টগ্রাম রেডিও টেলিভিশনের সাথে তিনি জড়িত ছিলেন। ইউটিউবে তার একটা নিজস্ব চ্যানেল আছে। কবি দীর্ঘ ১৫ বছর যাবৎ বাংলাদেশ নৌবাহিনীতে শিক্ষকতা পেশা ও কালচারাল শিক্ষিকা হিসেবে নিয়োজিত ছিলেন যথেষ্ট সুনামের সাথে। এখন বর্তমানে তিনি প্রায় বিভিন্ন পেইজে গান, কবিতা, গল্প, অনুগল্প, ছড়া, প্রবন্ধ লিখে চলেছেন। তাঁর লেখা একক কাব্যগ্রন্থের সংখ্যা চার। তিনি কিছু সুন্দর সুন্দর কবিতা সেখানে উপহার দিয়েছেন। একক কাব্যগ্রন্থ গুলো হলোঃ ফাগুনের আগুন, ভালোবাসার কাব্য কথা, রক্তে রাঙানো একুশ ও গীতি কবিতা, নীল খামে প্রেমের চিঠি। তিনি বিভিন্ন প্রকাশনীতে অনেকগুলো যৌথকাব্যগ্রন্থ লিখেছেন। তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য যৌথ কাব্যগ্রন্থগুলো হলোঃ রুবাই, অভিযাত্রা, ছেঁড়ামেঘের রূপকথা, শতকাব্য, শ্রেষ্ঠকাব্য, কাব্যাঞ্জলী, অবশেষে বৃষ্টি, প্রেম বিরহ দ্রোহ, কাব্য মালঞ্চ, কাব্য সারথী, শোকনামা, কাব্য সুধা, প্রিয় কাব্য, শতরূপে শত কবিতা, অন্তরের কাব্য, মা জননী, কবিতার চোখে হৈমন্তী, শুধু তোমারই জন্য, নীলকন্ঠ, একটা পাতার ইচ্ছে হলো আকাশটাকে ছুঁবে, কবিতার শতাব্দী, অব্যক্ত কাব্য কথা, গেরুয়া মনের দেশে, নিস্তব্ধ শহরে দাঁড়িয়ে থাকা ল্যাম্পপোস্ট, কবিতা কলি, স্বপ্নযাত্রা। এছাড়াও আরো অনেক যৌথকাব্যগ্রন্থ ও বিভিন্ন ম্যাগাজিনে তার লিখা প্রকাশিত হয়েছে। ভবিষ্যতে তার আরো একক ও যৌথকাব্যগ্রন্থ বই প্রকাশের কাজ হাতে প্রক্রিয়াধীন রয়েছে। তিনি বিভিন্ন সামাজিক কর্মকাণ্ডের সাথে সরাসরি জড়িত।তিনি অবসরে লিখা লিখি করতে, গান গাইতে,শুনতে ও লিখতে ভালোবাসেন।তিনি অবসরে আরো বাগান করতেও ভীষণ পছন্দ করেন।সেইখানে তিনি দেশী-বিদেশী ফুলের গাছ লাগিয়েছেন।অবসরে তিনি ঘর গুছাতে ,বই পড়তে,বই কিনতে ও রান্না করতে ও বেশ পছন্দ করেন। এগুলো সব তার শখের।তিনি বিভিন্ন দেশ-বিদেশে পছন্দের স্থানে ঘুরে বেড়াতে পছন্দ করেন।তার একটাই ইচ্ছে তিনি মৃত্যুর আগ মুহূর্ত পর্যন্ত কাজ নিয়েই বেঁচে থাকতে চান।