বইটির বিস্তারিত সূচীপত্র ••••• প্রথমে বলে রাখা ভালো, বইটিতে আহলে বায়েতের নামের সাথে সালামের দোয়ার বাক্য-সংক্ষেপ (আ.) লেখার দলীল হিসেবে আমি ভূমিকাতে ছহীহ বোখারীর অন্তত দুই ডজন হাদীসের নম্বর উল্লেখ করেছি, যেগুলোতে হযরত ফাতেমা, হযরত আলী, হযরত হাসান ও হযরত হুসাইনের নামের শেষে সালামের দোয়া রয়েছে। - নীচে দেখুন বইটির বিস্তারিত আলোচ্য বিষয় ও সূচীপত্র: এক. এই বইটি লেখার কারণ (ভূমিকা) দুই. আহলে বায়েতের পরিচয় তিন. আহলে বায়েতের মর্যাদা এবং তাঁদের প্রতি শ্রদ্ধা ও ভালোবাসা রাখার অপরিহার্যতা ক. সম্মিলিত ফযীলত খ. হযরত আলী (র.) এর ফযীলত গ.. হযরত ফাতেমা (র.) এর ফযীলত ঘ. হযরত হাসান-হুসাইন (র.) এর ফযীলত চার. আহলে বায়েতের উপর জুলুম ও কারবালা ট্রাজেডি বিষয়ক হাদীস পাঁচ. ছাহাবা কেরামের মধ্যকার শ্রেণীগত পার্থক্য, গৃহযুদ্ধের ভবিষ্যদ্বাণী ও যুদ্ধেও ফলাফল বিষয়ক হাদীস ক. হযরত উসমান (র.) এর শাহাদত খ. হযরত আলী (র.) অবস্থান ছয়. হযরত উসমান (র.) এর শাহাদত এবং বিশৃঙ্খল সময়ে হযরত আলী (র.) এর খিলাফতের দায়িত্ব গ্রহণ ও বাগী-খারেজীদের বিরুদ্ধে যুদ্ধের ভবিষ্যদ্বাণী সাত. খারেজীদের উত্থান ও তাদেরকে হযরত আলী (র.) কর্তৃক কঠোর হস্তে দমানোর বর্ণনা আট. আহলে বায়েতের বাকী তিন সদস্যের প্রয়াণ ক. হযরত আলী (র.) এর শাহাদত খ. অসুস্থ হয়ে হযরত ফাতেমা (র.) এর ইন্তেকাল গ. ইমাম হাসান (র.) এর শাহাদত নয়. ছহীহ হাদীসের আলোকে হযরত মুয়াবিয়া ও তাঁর পরিবার (ষাটটি বর্ণনা) ১. তাদের প্রতি মুসলমানদের ঘৃণা এবং এর ফলে নবীজিকে (স.) আবু সুফিয়ানের তোষামোদ করার প্রয়াস ২. আবু সুফিয়ানের কঠোর কৃপণতা شُح ৩. আবু সুফিয়ানের প্রতি সম্মান দেখানোয় হযরত আবু বকরকে (র.) নবীজি (স.) এর সতর্কীকরণ ৪. হযরত মুয়াবিয়ার বিয়েতে নবীজি (স.) এর অসহযোগিতা ৫. খলীফা রাশেদ আলী (র.) এর বিরুদ্ধে বাগাওয়াত, হযরত আম্মার বিন ইয়াসির (র.) এর হত্যাকান্ড ও জাহান্নামের দাঈ হওয়া (এগারোটি ছহীহ হাদীস) ৬. নিজেকে ও নিজের পরিবারকে খেলাফতের জন্য হযরত উমর (র.) ও আবদুল্লাহ বিন উমরের (র.) চেয়ে অধিক হকদার দাবি করে হুঙ্কার মারা ৭. বাগাওয়াত বিষয়ে হযরত উমর (র.) কর্তৃক অগ্রিম সতর্কীকরণ ৮. হযরত আম্মার (র.) কর্তৃক হযরত মুয়াবিয়াকে মুনাফিক মনে করা ৯. হযরত মুয়াবিয়া ও তাঁর গভর্ণরদের হযরত আলীকে (র.) গালি দেওয়া (সাতটি ছহীহ হাদীস) ১০. হযরত আলী (র.) এর প্রতি বুগজ ১১. সম্পদ আহরণে বাতিল নীতি তথা দুর্নীতিকে প্রশ্রয় দেওয়ার অভিযোগ ১২. হযরত মুয়াবিয়া ও তাঁর গভর্ণরদের সুন্নত লঙ্ঘন (পাঁচটি ছহীহ হাদীস) ১৩. নিষিদ্ধ বস্তুর ব্যবহার ১৪. অতিভোজন ১৫. গভর্ণরদের কথা শোনে ছাহাবীদের হত্যা ও কণ্ঠরোধ সংস্কৃতি চালু করা করা ১৬. ছাহাবীদের আপত্তি সত্ত্বেও ছেলে এজিদকে ওয়ালী আহাদ (ক্রাউন প্রিন্স) করে যাওয়া ১৭. ••••••• (বই খুললে দেখতে পাবেন) ১৮. ••••••• (বই খুললে দেখতে পাবেন) দশ. হযরত মুয়াবিয়ার মানাকিব বিষয়ক দুর্বল (অপ্রমাণিত) হাদীস সমূহ এগারো. ছাহাবা, তাবেয়ীন ও সালাফে সালেহীনের দৃষ্টিতে হযরত মুয়াবিয়া ১. হযরত আলী (র.) এর দৃষ্টিভঙ্গি ২. হযরত আয়েশা (র.) ও তাবেয়ী আসওয়াদের মনোভাব ৩. তাবেয়ী আবদুর রহমান বিন গনম আল-আশআরীর দৃষ্টিভঙ্গি ৪. শীর্ষস্থানীয় তাবেয়ী হযরত হাসান বসরীর দাবি ৫. বিখ্যাত তাবেয়ী মসরুক ইবনুল আজদার কথা ৬. বিখ্যাত তাবেয়ী ও মুহাদ্দিছ সুলাইমান আ‘মশের প্রশ্ন ৭. বিখ্যাত তাবে তাবেয়ী কাজী শুরাইকের মতামত ৮. বিখ্যাত তাবে তাবেয়ী ও মুছন্নফে আবদুর রজ্জাকের লেখক বিখ্যাত মুহাদ্দিছ ইমাম আবদুর রজ্জাক ছনআনীর ক্ষোভ ৯. ইমাম বোখারীর শায়খ বিখ্যাত মুহাদ্দিছ আলী বিন জা‘দের দাবি ১০. বিখ্যাত আদীব আবু উসমান আল-জাহেযের মূল্যায়ন