আশরাফুজ্জামান (মো, আশ্রাফুজ্জামান, জাতীয় পরিচয়পত্র অনুযায়ী) ১৯৮৮ সালের ১০ই নভেম্বর বরিশাল জেলার বাবুগঞ্জ থানার সন্ধ্যা নদীর তীরে অবস্থিত পশ্চিম ভূতের দিয়া গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি মো. আলাউদ্দিন এবং মোসা, মাহমুদার দ্বিতীয় সন্তান। তাঁর প্রথম উপন্যাস ভালোবাসি শরতের কাশফুল পাঠক এবং সমালোচকদের কাছে ব্যাপকভাবে সমাদৃত হয়। তারপর থেকে লেখালেখিটা নিয়মিতই করছেন। লেখালেখির পাশাপাশি টেলিফিল্ম এবং ওয়েব সিরিজ নির্মাণেও সাফল্যের স্বাক্ষর রেখেছেন। তাঁর রচিত এবং নির্মিত টেলিফিল্ম হ্যামলেটের ফিরে আসা দর্শক এবং সমালোচকদের কাছে সমাদৃত হওয়ার পাশাপাশি চ্যানেল আই ডিজিটাল মিডিয়া অ্যাওয়ার্ড ২০২০, বাংলাদেশ-এ সেরা চিত্রনাট্যকার এবং সেরা অভিনেতা ক্যাটাগরিতে, তামিঝাগাম ইন্টারন্যাশনাল ফিল্ম ফেস্টিভ্যাল ২০২২, ভারত-এ বেস্ট এশিয়ান ফিচার ফিল্ম ক্যাটাগরিতে, ঈগল আই ইন্টারন্যাশনাল ফিল্ম ফেস্টিভ্যাল, চেন্নাই, ভারত ২০২২-এ বেস্ট ডিরেক্টর কালিরমতে, আর্টস এন্ড ইন্টারটেইনমেন্ট ফিল্ম ফেনিটওয়ল, নিউইয়র্ক, যুক্তরাষ্ট্র ২০২৪-এ অফিসিয়াল সিলেকশনসহ বেশ কিছু উবারে আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত হয়েছে। আশরাফুজ্জামান রচিত এবং নির্মিত ওয়েন সিরিজ আইয়াকে লিটন কালাকারি ফিল্ম ফেস্টিভ্যাল ২০২৩, ইলোর তারকার কেটে ড্রামা ক্যাটাগরিতে পুরস্কৃত হয়েজে। এছাড়াও সেক্ষকের মৃত্যু, আলাদিন চাচার রাজনৈতিক /দতা, আমি ঢাকা বলছিসহ বেশ কিছু টেলিভিশন ফিকসন নির্মাণ করেছেন। সোশক পচিচিতি বলতে সাধারনত এসব বিষয় বোঝায়। কিন্তু গেখালেখির পুরু থেকেই আশরাফুজ্জামান বিশ্বাস করেন গেখক পাঠকের যে সম্পর্ক সেখানে এসব বিষয় একেবারেই গোঁন। লেখা গড়ে যেঅল মনে হবে সেটাই তার লেখক পরিচিতি। প্রথম বই ভালোবাসি শরতের কাশফুল থেকেই তিনি নিজেকে আলাদা করে চিনিয়েছেন। আমি তাঁর সর্বাঙ্গীণ সাগুল্য কামনা করছি।