প্রাচীন ভারত ও বাংলাদেশের জনসমাজের ঐতিহাসিক বিকাশ, বিবর্তন, রূপান্তর বইটির মূল বিষয়। লেখক হুজ্জাতুল ইসলাম ধর্ম, দর্শন, বিজ্ঞান, লোকজ্ঞান, সামাজিক অনুভূতি,অনুভব, আদি ভারতের সংস্কৃতি, কৃষ্টিসহ আধুনিক পৃথিবীর বৈজ্ঞানিক রোবোটিক, কর্পোরেটোক্রেসি, প্রযুক্তির উল্লম্ফনকে বিশ্লেষণ করেছেন যথার্থ ঐতিহাসিকের দৃষ্টিতে। বারটি অধ্যায়ে বিভক্ত বইটির সূচি বিন্যাস থেকে সামাজিক, ঐতিহাসিক, নৃতাত্ত্বিক, ধর্মীয়, অর্থনৈতিক, রাজনৈতিক পরিধির গভীরতা বুঝা যায়। প্রাচীন বাংলার সমাজ রূপান্তর নিয়ে অনেকে লিখেছেন, অনেক বিদগ্ধ পণ্ডিতদের রচনা আমরা পড়েছি। হুজ্জাতুল ইসলামের এই গ্রন্থটির বৈশিষ্ট হচ্ছে- এ যাবৎ বাংলার ইতিহাস, প্রাচীন বাংলা, গৌড়, বঙ্গ, পুন্ড্র, বরেন্দ্র ভূমি নিয়ে লেখা বেশিরভাগ বইয়ের রেফারেন্স, ইতিহাসের সমাজ রূপান্তরের সঙ্গে এ সম্পর্কিত অনেকগুলি বইয়ের সন্ধান পেয়ে যাবেন, যেন খনি।br এই বইয়ের এটি একটি গুরত্বপূর্ণ দিক, অরেকটি বিষয় হলো- সময়ের ধারাবাহিকতা, জগতের সমাজ রূপান্তরের পরম্পরা থেকে বাংলাদেশের সমাজ রূপান্তরের বিচার বিশ্লেষণ। এডুসেন্ট্রিক প্রকাশনীর প্রত্যেকটি বই-ই গুরুত্বপূর্ণ। জাতির মননশীলতাকে একটি নিজস্ব বিভায় বিভ্যুষিত করার লক্ষ নিয়ে এডুসেন্ট্রিক তার প্রকাশনা শুরু করেছে। প্রথম বছরই এডুসেন্ট্রিক নিয়ে এসেছে ৫০টির মত বই। হুজ্জাতুল ইসলামের এই বইটি কেন কিনবেন, পাঠক প্রশ্ন করতে পারেন। লেখকের ভাষ্যে তার উত্তর শুনুন তাহলে- ‘বৃক্ষের শিকড় মাটির গভীরে যায়, প্রশাখা ছড়িয়ে থাকে, তার ভীত ততই শক্ত ও জীবন দীর্ঘস্থায়ী হয়; ফুল, ফল, পাতা ছায়া দিয়ে প্রকৃতি, পক্ষী- প্রাণীও মানুষকে সমৃদ্ধ করে। একটি সমাজ বা দেশের ক্ষেত্রেও এটি প্রযোজ্য। যারা বাংলাদেশের শিকড় সন্ধানী এবং এর ভবিষ্যৎ নিয়ে আগ্রহী, তাঁদের জন্য এই ক্ষুদ্র বইটি হয়তো কিছুটা সহায়ক হতে পারে।br’ আমি লেখকের ভাষায় বলতে পারি, এই বইটি পড়লে টাকা তো ওসুল হবেই আরও বাড়তি পাওয়া হবে বাংলার সমাজ রূপান্তরে সঙ্গে ভবিষ্যত পৃথিবীর সমাজ রূপান্তরের সম্পর্কে একটি স্বচ্চ ধারণা।’ তাই, আমার সুপারিশ হচ্ছে বইটি কিনুন, পড়ুন, রিভিউ করুন, মতামত দিন ফেসবুক, ইউটিউবসহ সামাজিক মাধ্যমেও। দেশ ও জাতির জ্ঞানভাণ্ডারকে সমৃদ্ধ করুন। প্রাচীন ভারত ও বাংলাদেশের জনসমাজের ঐতিহাসিক বিকাশ, বিবর্তন, রূপান্তর বইটির মূল বিষয়। লেখক হুজ্জাতুল ইসলাম ধর্ম, দর্শন, বিজ্ঞান, লোকজ্ঞান, সামাজিক অনুভূতি,অনুভব, আদি ভারতের সংস্কৃতি, কৃষ্টিসহ আধুনিক পৃথিবীর বৈজ্ঞানিক রোবোটিক, কর্পোরেটোক্রেসি, প্রযুক্তির উল্লম্ফনকে বিশ্লেষণ করেছেন যথার্থ ঐতিহাসিকের দৃষ্টিতে। বারটি অধ্যায়ে বিভক্ত বইটির সূচি বিন্যাস থেকে সামাজিক, ঐতিহাসিক, নৃতাত্ত্বিক, ধর্মীয়, অর্থনৈতিক, রাজনৈতিক পরিধির গভীরতা বুঝা যায়। প্রাচীন বাংলার সমাজ রূপান্তর নিয়ে অনেকে লিখেছেন, অনেক বিদগ্ধ পণ্ডিতদের রচনা আমরা পড়েছি। হুজ্জাতুল ইসলামের এই গ্রন্থটির বৈশিষ্ট হচ্ছে- এ যাবৎ বাংলার ইতিহাস, প্রাচীন বাংলা, গৌড়, বঙ্গ, পুন্ড্র, বরেন্দ্র ভূমি নিয়ে লেখা বেশিরভাগ বইয়ের রেফারেন্স, ইতিহাসের সমাজ রূপান্তরের সঙ্গে এ সম্পর্কিত অনেকগুলি বইয়ের সন্ধান পেয়ে যাবেন, যেন খনি।br এই বইয়ের এটি একটি গুরত্বপূর্ণ দিক, অরেকটি বিষয় হলো- সময়ের ধারাবাহিকতা, জগতের সমাজ রূপান্তরের পরম্পরা থেকে বাংলাদেশের সমাজ রূপান্তরের বিচার বিশ্লেষণ। এডুসেন্ট্রিক প্রকাশনীর প্রত্যেকটি বই-ই গুরুত্বপূর্ণ। জাতির মননশীলতাকে একটি নিজস্ব বিভায় বিভ্যুষিত করার লক্ষ নিয়ে এডুসেন্ট্রিক তার প্রকাশনা শুরু করেছে। প্রথম বছরই এডুসেন্ট্রিক নিয়ে এসেছে ৫০টির মত বই। হুজ্জাতুল ইসলামের এই বইটি কেন কিনবেন, পাঠক প্রশ্ন করতে পারেন। লেখকের ভাষ্যে তার উত্তর শুনুন তাহলে- ‘বৃক্ষের শিকড় মাটির গভীরে যায়, প্রশাখা ছড়িয়ে থাকে, তার ভীত ততই শক্ত ও জীবন দীর্ঘস্থায়ী হয়; ফুল, ফল, পাতা ছায়া দিয়ে প্রকৃতি, পক্ষী- প্রাণীও মানুষকে সমৃদ্ধ করে। একটি সমাজ বা দেশের ক্ষেত্রেও এটি প্রযোজ্য। যারা বাংলাদেশের শিকড় সন্ধানী এবং এর ভবিষ্যৎ নিয়ে আগ্রহী, তাঁদের জন্য এই ক্ষুদ্র বইটি হয়তো কিছুটা সহায়ক হতে পারে।br’ আমি লেখকের ভাষায় বলতে পারি, এই বইটি পড়লে টাকা তো ওসুল হবেই আরও বাড়তি পাওয়া হবে বাংলার সমাজ রূপান্তরে সঙ্গে ভবিষ্যত পৃথিবীর সমাজ রূপান্তরের সম্পর্কে একটি স্বচ্চ ধারণা।’ তাই, আমার সুপারিশ হচ্ছে বইটি কিনুন, পড়ুন, রিভিউ করুন, মতামত দিন ফেসবুক, ইউটিউবসহ সামাজিক মাধ্যমেও। দেশ ও জাতির জ্ঞানভাণ্ডারকে সমৃদ্ধ করুন।