bফ্ল্যাপে লিখা কথা/bbr প্রকোশলী এস এম খাবীরুজ্জামান পি ইঞ্জbr ১৯৪৭ সালের ৩০ সেপ্টেম্বর বগুড়া জেলার সারিয়াকান্দিতে শিক্ষায় অগ্রসরমান এবং রাজনীতিতে খ্যাতিমান পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর পিতার নাম আলা বক্স মাস্টার এবং মায়ের নাম খাতেমন নেসা। brbr তিনি সারিয়াকান্দি হাই স্কুল থেকে ১৯৬৪ সনে প্রথম বিভাগে এসএসসি ; ১৯৬৬ সনে রাজশাহী সরকারি কলেজ থেকে প্রথম বিভাগে এইচএসসি; এবং ১৯৭০ সনে বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বিএসসি ইঞ্জিনিয়ারিং (ইলেকট্রিক্যাল) পাশ করেন। প্রথমে তিনি বিসিএস রেলওয়েতে চাকরি নেন। পরে বিসিএস টেলিকমে চাকরি নেন।তিনি বাংলাদেশ তার ও টেফিফোন বোর্ডের জেনারেল ম্যানেজার তথা টেলিফোন শিল্প সংস্থার ম্যানেজিং ডিরেক্টর থাকা অবস্থায় জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা হিসেবে পরবর্তী পদন্নতির প্রাক্কালে ২০০১ সনে জোটে সরকার তাকে প্রথমে ওএসডি, তার পর বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠায়। পরবর্তীতে ২০০৯-২০১০ সনে বাংলাদেশ টেলিকমিউনিকশন্স কোম্টানি লি: (বিটিসিএল) এর ম্যানেজিং ডিরেক্টর হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। বর্তশানে তিনি রাজশাহী প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের সিন্ডিকেট সদস্য, ঢাকা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের একাডেমিক কাউন্সিল সদস্য, বাংলাদেশ পাওয়ার গ্রিড কোম্পানি লিঃ এর পরিচালনা পর্যদের সদস্য, ইনস্টিটিউশন অব ইঞ্জিনিয়ার্স ইলেকট্রিক্যাল ডিভিশনের চেয়ারম্যান এবং সম্মানিত সদস্য বাংলা একাডেমী। এছাড়াও তিনি পেশাজীবী সমন্বয় পরিষদের প্রেসিডিয়াম সদস্য এবং সম্মিলিত পেশাজীবী পরিষদের কনভেনর। তিনি ইনিস্টিটিউশন অব ইঞ্জিনিয়ার্স খুলনা ও ঢাকা কেন্দ্রের সাবেক সম্মানী সম্পাদক এবং এ প্রতিষ্ঠানের ঢাকা হেডকোর্য়াটারের ভাইস প্রেসিডেন্ট ছিলেন। তিনি প্রকৃচি বিসিএস সমন্বয় পরিষদের সহ-সভাপতি এবং বাংলাদেশ উন্নয়ন পরিষদের সহ-সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। brbr প্রকৌশলী এস এম খাবীরুজ্জামান পি ইঞ্জ প্রায় প৫০ বছর ধরে আওয়ামী লীগের রাজনীতির সাথে সক্রিয়ভাবে জড়িত। তিনি বঙ্গবন্ধুর অত্যন্ত স্নেহভাজন ছিলেন এবং তার আদর্শেই রাজনীতি শুরু করেন । তিনি রাজশাহী সরকারি কলেজের ছাত্রলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক (১৯৬৪-৬৬), বাংলাদেশ প্রকৌশলী বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রলীগের সহকারী সাধারণ সম্পাদক (১৯৬৭, শের-ই-বাংলা হলের পর্যায়ক্রমে ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক ও সভাপতির দায়িত্ব পালন করেন।তিনি উনসত্তরের গণ-অভুত্থানে নেতৃত্ব দানকারীদের মধ্যে অন্যতম। বাংলাদেশের জাতীয় পতাকার রূপকারদের একজন। তিনি প্রথম বাংলাদেশের পতাকা বহনকারী। ২ মার্চ ১৯৭১ সালে পতাকা আনুষ্ঠানিকভাবে উত্তোলনের আগ পর্যন্ত তাঁর নিকট সংরক্ষিত ছিল। অসহযোগ আন্দোলনে তিনি নেতৃত্বদানকারীদের অন্যতম। একাত্তরের ২৬ মার্চ বঙ্গবন্ধুর আহ্বানে তিনি মুক্তিযুদ্ধে সক্রিয় অংশগ্রহণ করেন।brbr দেশ স্বাধীনের পরে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এর সময় তাঁর অনুমোদনক্রমেই উচ্চতর প্রশিক্ষণ নিতে দেড় বছরের জন্য পশ্চিম জার্মানীতে যান এবং পরবর্তীতেও উচ্চতর প্রশিক্ষণ ও সেমিনারে অংশ নিতে বহু দেশ ভ্রমণ করেন। তাঁর স্ত্রী নিলুফা সুচরিতা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এমএ ডিগ্রি নিয়ে শিক্ষকতা করেন। বড় মেয়ে সোহানা নওরিন পেশায় ইঞ্জিনিয়ার, ছোট মেয়ে সোনিয়া নওশিন আমেরিকায় উচ্চতর ডিগ্রি নেয়ার জন্য পড়াশোনা করছেন এবং একমাত্র ছেলে নাহিয়ান জামান ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র। bফ্ল্যাপে লিখা কথা/bbr প্রকোশলী এস এম খাবীরুজ্জামান পি ইঞ্জbr ১৯৪৭ সালের ৩০ সেপ্টেম্বর বগুড়া জেলার সারিয়াকান্দিতে শিক্ষায় অগ্রসরমান এবং রাজনীতিতে খ্যাতিমান পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর পিতার নাম আলা বক্স মাস্টার এবং মায়ের নাম খাতেমন নেসা। brbr তিনি সারিয়াকান্দি হাই স্কুল থেকে ১৯৬৪ সনে প্রথম বিভাগে এসএসসি ; ১৯৬৬ সনে রাজশাহী সরকারি কলেজ থেকে প্রথম বিভাগে এইচএসসি; এবং ১৯৭০ সনে বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বিএসসি ইঞ্জিনিয়ারিং (ইলেকট্রিক্যাল) পাশ করেন। প্রথমে তিনি বিসিএস রেলওয়েতে চাকরি নেন। পরে বিসিএস টেলিকমে চাকরি নেন।তিনি বাংলাদেশ তার ও টেফিফোন বোর্ডের জেনারেল ম্যানেজার তথা টেলিফোন শিল্প সংস্থার ম্যানেজিং ডিরেক্টর থাকা অবস্থায় জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা হিসেবে পরবর্তী পদন্নতির প্রাক্কালে ২০০১ সনে জোটে সরকার তাকে প্রথমে ওএসডি, তার পর বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠায়। পরবর্তীতে ২০০৯-২০১০ সনে বাংলাদেশ টেলিকমিউনিকশন্স কোম্টানি লি: (বিটিসিএল) এর ম্যানেজিং ডিরেক্টর হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। বর্তশানে তিনি রাজশাহী প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের সিন্ডিকেট সদস্য, ঢাকা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের একাডেমিক কাউন্সিল সদস্য, বাংলাদেশ পাওয়ার গ্রিড কোম্পানি লিঃ এর পরিচালনা পর্যদের সদস্য, ইনস্টিটিউশন অব ইঞ্জিনিয়ার্স ইলেকট্রিক্যাল ডিভিশনের চেয়ারম্যান এবং সম্মানিত সদস্য বাংলা একাডেমী। এছাড়াও তিনি পেশাজীবী সমন্বয় পরিষদের প্রেসিডিয়াম সদস্য এবং সম্মিলিত পেশাজীবী পরিষদের কনভেনর। তিনি ইনিস্টিটিউশন অব ইঞ্জিনিয়ার্স খুলনা ও ঢাকা কেন্দ্রের সাবেক সম্মানী সম্পাদক এবং এ প্রতিষ্ঠানের ঢাকা হেডকোর্য়াটারের ভাইস প্রেসিডেন্ট ছিলেন। তিনি প্রকৃচি বিসিএস সমন্বয় পরিষদের সহ-সভাপতি এবং বাংলাদেশ উন্নয়ন পরিষদের সহ-সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। brbr প্রকৌশলী এস এম খাবীরুজ্জামান পি ইঞ্জ প্রায় প৫০ বছর ধরে আওয়ামী লীগের রাজনীতির সাথে সক্রিয়ভাবে জড়িত। তিনি বঙ্গবন্ধুর অত্যন্ত স্নেহভাজন ছিলেন এবং তার আদর্শেই রাজনীতি শুরু করেন । তিনি রাজশাহী সরকারি কলেজের ছাত্রলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক (১৯৬৪-৬৬), বাংলাদেশ প্রকৌশলী বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রলীগের সহকারী সাধারণ সম্পাদক (১৯৬৭, শের-ই-বাংলা হলের পর্যায়ক্রমে ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক ও সভাপতির দায়িত্ব পালন করেন।তিনি উনসত্তরের গণ-অভুত্থানে নেতৃত্ব দানকারীদের মধ্যে অন্যতম। বাংলাদেশের জাতীয় পতাকার রূপকারদের একজন। তিনি প্রথম বাংলাদেশের পতাকা বহনকারী। ২ মার্চ ১৯৭১ সালে পতাকা আনুষ্ঠানিকভাবে উত্তোলনের আগ পর্যন্ত তাঁর নিকট সংরক্ষিত ছিল। অসহযোগ আন্দোলনে তিনি নেতৃত্বদানকারীদের অন্যতম। একাত্তরের ২৬ মার্চ বঙ্গবন্ধুর আহ্বানে তিনি মুক্তিযুদ্ধে সক্রিয় অংশগ্রহণ করেন।brbr দেশ স্বাধীনের পরে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এর সময় তাঁর অনুমোদনক্রমেই উচ্চতর প্রশিক্ষণ নিতে দেড় বছরের জন্য পশ্চিম জার্মানীতে যান এবং পরবর্তীতেও উচ্চতর প্রশিক্ষণ ও সেমিনারে অংশ নিতে বহু দেশ ভ্রমণ করেন। তাঁর স্ত্রী নিলুফা সুচরিতা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এমএ ডিগ্রি নিয়ে শিক্ষকতা করেন। বড় মেয়ে সোহানা নওরিন পেশায় ইঞ্জিনিয়ার, ছোট মেয়ে সোনিয়া নওশিন আমেরিকায় উচ্চতর ডিগ্রি নেয়ার জন্য পড়াশোনা করছেন এবং একমাত্র ছেলে নাহিয়ান জামান ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র।