কেমন হতো যদি ১৯৪৭ সালে ব্রিটিশরা উপমহাদেশ ছেড়ে না যেত? হ্যাঁ, এমনই একটি গল্প যেখানে ২০০৪ সালেও ইংরেজ মুকুটের অধীনস্থ উপমহাদেশ। অসম্ভব মেধাবী ছাত্র রবিন ইংরেজদের বানানো একটি ইউনিভার্সিটিতে পড়তে যায়। সেখানে দেখা হয় আশ্বিনের সাথে, যে অসম্ভব ভালো ফুটবল খেলে। বাংলার সবচেয়ে কুখ্যাত বিদ্রোহী মজনু গালিব, যাকে ধরার জন্য হন্যে হয়ে ঘুরছে বিদ্রোহী দমন সংগঠনের প্রধান ইয়াসির আলী। উপমহাদেশের সমস্ত বিদ্রোহীরাই অপেক্ষায় আছে, উপযুক্ত নেতৃত্বের অপেক্ষায়। বিরান্নব্বইয়ের যুদ্ধের সমস্ত উপমহাদেশের বিদ্রোহী নেতা মারা যাওয়ার আগে যার হাতে দায়িত্ব তুলে দিয়েছিল তার অপেক্ষা। এক যুগেও তাকে খুঁজে পাওয়া যায়নি। কিন্ত সবাই জানে সে আসবে একদিন। তাকে সবাই ছায়া নামে ডাকে। প্রাক্তন নেতার ছায়া। ইউনিভার্সিটিতে একজনের সন্ধান পায় রবিন, আশরাফ শ্রাবণ যার নাম। ইউনিভার্সিটির তৃতীয় বর্ষ ছেড়ে যে গিয়েছিল বিদ্রোহী দলে। আবার ফিরেও এসেছিল। রবিনের চোখের সামনেই তাকে ক্যাম্পাস থেকে তুলে নিয়ে যায় পুলিশ। এদিকে মজনু বিদ্রোহীর আক্রমণ বেড়ে যায়। বড়ো বড়ো আক্রমণ চালায় তারা। ইয়াসির যেকোনো কিছুর বিনিময়ে মজনুকে ধরতে চায়। সাধারণ যুবক, বিদ্রোহী কিংবা পুলিশের বড়ো অফিসার। পরাধীন দেশে তাদের গল্পটা জানতে তুলে নিন শ্রাবণের দিন....