জিওগ্রাফিকার দ্বিতীয় সংখ্যা প্রকাশে কিছুটা বিলম্ব হওয়ায়, জিওগ্রাফিকার শুভানুধ্যায়ী ও পাঠকের কাছে আমি ক্ষমাপ্রার্থী। জিওগ্রাফিকার দ্বিতীয় সংখ্যার কাজ যখন চলমান, ঠিক তখনই জানলাম বীর চট্টলার গর্ব, পর্বতারোহী ও অভিযাত্রী ডাঃ বাবর আলী পৃথিবীর সর্বোচ্চ শৃঙ্গ মাউন্ট এভারেস্ট ও চতুর্থ সর্বোচ্চ শৃঙ্গ লোৎসে জয় করার উদ্যোগ নিচ্ছেন। পর্বতারোহণ খুবই ঝুঁকিপূর্ণ একটা স্পোর্টস এবং এটাকে সকল খেলার রাজা বলা হয়। ফুটবলে আপনি গোল খেয়ে হেরে যেতে পারেন, কিংবা ক্রিকেটে উইকেট পড়ে আপনি আউট হতে পারেন। কিন্তু পর্বতারোহণে একটু ভুল হলেই কিন্তু নিশ্চিত মৃত্যুর সম্ভাবনা থাকে। আমার মনে সুপ্ত বাসনা ছিল বাবর আলী মাউন্ট এভারেস্ট ও লোৎসে জয় করে ফিরে এলে তাঁকে নিয়ে হবে দ্বিতীয় সংখ্যার মূল লেখা বা প্রচ্ছদ নিবন্ধ এবং আমার বিশ্বাস ছিল বাবর আলী তাঁর অভীষ্ট লক্ষে সফল হবেন। আমি তাঁর সাফল্যের অপেক্ষায় ছিলাম। তাই জিওগ্রাফিকার দ্বিতীয় সংখ্যায় প্রচ্ছদ নিবন্ধ অভিযাত্রী বাবর আলীর প্রধান অর্জনগুলো নিয়ে। জিওগ্রাফিকা-র প্রথম সংখ্যার মতো আশাকরি দ্বিতীয় সংখ্যাটিও সারা বিশ্বের বাংলা ভাষাভাষী পাঠক মহলে সমাদৃত হবে। জিওগ্রাফিকার দ্বিতীয় সংখ্যার সাথে সংশ্লিষ্ট সকলকে আমার পক্ষ থেকে কৃতজ্ঞতা জানাই এবং জিওগ্রাফিকা-র পাঠকদের জন্য শুভকামনা।