“The Fifty Percent : Women in Development and policy in Bangladesh” Some Information of this book: The varieties, complexities and pervasiveness of development problems in an agrarian and poverty stricken country like Bangladesh are most acutely felt in the life of women, Due to the special nature of the economy and socio-cultural pattern, their participation is not visible, contribution not recognized and critical needs and issues are overlooked. The present study reviews women in development and policy in Bangladesh and reveals the existence of an undesirable but persistent pattern of exclusion of women from development activities. The study also reveals that despite being in an extremely unfavourable socio-economic situation, and contrary to the patriarchal believes, women contribute a great deal to the economy. Considering the fact, the study attempts to bring into focus the potential for gender-specific human resources and the greater need for investment on women as well as their participation in development activities in order to generate the much needed surplus for the economy.
অর্থনীতিবিদ ও আন্তর্জাতিক মানবাধিকার বিশেষজ্ঞ সালমা খান ঢাকা ও যুক্তরাষ্ট্রের শিকাগাে বিশ্ববিদ্যালয় হতে অর্থনীতিতে ও কানেকটিকাট বিশ্ববিদ্যালয় হতে ম্যানেজমেন্টে ডিগ্রী লাভ করেন। পরবর্তীতে তিনি লন্ডন বিশ্ববিদ্যালয় হতে জেন্ডার প্লানিং-এ ডিপ্লোমা করেন। কর্মজীবনে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে অর্থনীতি বিভাগে যােগ দেন এবং বিভাগীয় প্রধান পদে উন্নীত হবার পর তিনি বাংলাদেশ প্লানিং কমিশনে যােগ দেন। তিনি ম্যাক্রো ইকনােমিক বিভাগের প্রথম নারী বিভাগীয় প্রধান থাকাকালীন সময়ে পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনায় জাতীয় উন্নয়ন নীতির মূলধারায় নারী ইস্যু সম্পৃক্তকরণে বিশেষ ভূমিকা রাখেন। ঐ সময়ে সালমা খান নারীর ক্ষমতায়ন = বৈষম্যের ওপর লেখালেখি শুরু করেন এবং তার লেখা প্রথম পুস্তক The Fifty Perc Women in Development and Policy Bangladesh প্রকাশিত হয় ১৯৮৮ ; ১৯৯০ সালে নারী বিষয়ক গবেষণার এশিয়াটিক সােসাইটি তাকে স্বর্ণ পদকে আহত করে। ১৯৯২ সালে তিনি যুক্তরাষ্ট্রের সমান আইসেনহাওয়ার ফেলােশিপ লাভ করেন। ১৯৯৪ সালে তিনি জাতিসংঘের Comitte= = the Elimination of All forms Discrimination Against We (CEDAW) সদস্য নির্বাচিত হন এবং পরবারে প্রথম এশিয়ান নারী হিসেবে CEDA চেয়ারপারসন নির্বাচিত হন। তিনি Bangladesh Institute of Mnagement-47 af মহাপরিচালক হিসেবে কর্মরত ছিলেন। তিনি ২০০৬ হতে ২০০৮ পর্যন্ত ইন্দোনেশিয়া বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূতের দায়িত্ব পালন করেন । তার প্রকাশিত গ্রন্থের সংখ্যা পাঁচটি এবং সম্পাদিত গ্রন্থের সংখ্যা চারটি। এছাড়া দেশে বিদেশে বিভিন্ন জার্নালে তার অসংখ্য প্রবন্ধ প্রকাশিত হয়েছে।