কখনো কি এমন হয়েছে আপনার? বই পড়ছেন আর দুই চোখ বেয়ে টেপ-টেপিয়ে অশ্রু গড়াচ্ছে। কিংবা কখনো কি এমন হয়েছে কোন বই পড়ছেন যে বইয়ের প্রতিটি বাক্য আপনাকে পরদে পরদে শিহরণ জাগিয়েছে?br কী এমন আছে বইটিতে- ত্যাগের এক অনুপমদৃষ্টান্ত জয়নাব আল গাজালি। ১৯১৭ সালে জন্ম গ্রহণ করেন তিনি। মিশরের ইসলামি মহিলাসংস্থার সভানেত্রী ছিলেন তিনি। তার সংগঠন করার কারণে ততকালীন মিশরের স্বৈরশাসক জালেম নাসের তাকে অমানবিক নির্যাতন করেন। নির্যাতনের কিছু নমুনা উক্ত বইটিতে তিনি তুলে ধরেন। অকৃত্রিম ইসলামের প্রতি ভালোবাসা ছিলো তার। এই মহীয়সী নারী মোট সাতবার নবী(সাঃ) কে স্বপ্ন দেখেছেন। একজন নারীকে কতখানি সমীহীন নির্যাতন করেও সত্যের পথ থেকে বিচ্যুতি ঘটাতে পারেনি তা এই বইটি না পড়লে চিন্তায় আসতো না কখনো। ইসলামকে যারা মনেপ্রাণে ভালোবাসে তাদের কাছে এই অত্যাচার যেন একটু ঠুনকো মাত্র। brযার উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত জয়নব আল গাজালী। কারাজীবনে বিচিত্র এই ঘটনাগুলো আমাদের জন্য আলোকবর্তিকা হয়ে কাজ করবে এই আমার বিশ্বাস। একটা জিনিস কী জানেন? আজ ইসলাম পিছিয়ে থাকার কারণ আমাদের ইতিহাস না জানা। কতো অজস্র শহীদের মমতায় ঘিরে আছে আমাদের ইসলাম তা আমরা অনুভবই করতে পারছি না। ভালোবাসা ও সালাম সকল শহীদের প্রতি। নিঃসন্দেহে আমরা সত্যপথের অভিযাত্রী। আজ যারা পশ্চিমা লেন্সের মাধ্যম ইসলামকে ছোট করছে তাদের বিরুদ্ধে এই বইটি একটি হাতিয়ার । কখনো কি এমন হয়েছে আপনার? বই পড়ছেন আর দুই চোখ বেয়ে টেপ-টেপিয়ে অশ্রু গড়াচ্ছে। কিংবা কখনো কি এমন হয়েছে কোন বই পড়ছেন যে বইয়ের প্রতিটি বাক্য আপনাকে পরদে পরদে শিহরণ জাগিয়েছে?br কী এমন আছে বইটিতে- ত্যাগের এক অনুপমদৃষ্টান্ত জয়নাব আল গাজালি। ১৯১৭ সালে জন্ম গ্রহণ করেন তিনি। মিশরের ইসলামি মহিলাসংস্থার সভানেত্রী ছিলেন তিনি। তার সংগঠন করার কারণে ততকালীন মিশরের স্বৈরশাসক জালেম নাসের তাকে অমানবিক নির্যাতন করেন। নির্যাতনের কিছু নমুনা উক্ত বইটিতে তিনি তুলে ধরেন। অকৃত্রিম ইসলামের প্রতি ভালোবাসা ছিলো তার। এই মহীয়সী নারী মোট সাতবার নবী(সাঃ) কে স্বপ্ন দেখেছেন। একজন নারীকে কতখানি সমীহীন নির্যাতন করেও সত্যের পথ থেকে বিচ্যুতি ঘটাতে পারেনি তা এই বইটি না পড়লে চিন্তায় আসতো না কখনো। ইসলামকে যারা মনেপ্রাণে ভালোবাসে তাদের কাছে এই অত্যাচার যেন একটু ঠুনকো মাত্র। brযার উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত জয়নব আল গাজালী। কারাজীবনে বিচিত্র এই ঘটনাগুলো আমাদের জন্য আলোকবর্তিকা হয়ে কাজ করবে এই আমার বিশ্বাস। একটা জিনিস কী জানেন? আজ ইসলাম পিছিয়ে থাকার কারণ আমাদের ইতিহাস না জানা। কতো অজস্র শহীদের মমতায় ঘিরে আছে আমাদের ইসলাম তা আমরা অনুভবই করতে পারছি না। ভালোবাসা ও সালাম সকল শহীদের প্রতি। নিঃসন্দেহে আমরা সত্যপথের অভিযাত্রী। আজ যারা পশ্চিমা লেন্সের মাধ্যম ইসলামকে ছোট করছে তাদের বিরুদ্ধে এই বইটি একটি হাতিয়ার ।
জায়নাব আল গাজালি (২ জানুয়ারি ১৯১৭ – ৩ আগস্ট ২০০৫) ছিলের একজন মিশরীয় রাজনীতিক ও নারী অধিকার কর্মী। তার পিতা ছিলেন আল-আজাহার বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পড়াশোনা করা শিক্ষিত তুলা ব্যবসায়ী। তিনি ইসলাম এবং কু'রানের ব্যবহারিক জ্ঞানের মাধ্যমে "অভ্যাসশিক্ষার ধারণায়" বিশ্বাস করতেন এবং অনুভব করতেন যে ইসলামের আরো ঘনিষ্ঠ উপলব্ধির মাধ্যমে নারী মুক্তি, অর্থনৈতিক অধিকার, রাজনৈতিক অধিকার ইত্যাদি অর্জন করা যেতে পারে।