মহা বিপর্যয়ের অবস্থা থেকে মুক্ত হয়ে মানুষ দেখল নতুন বাংলাদেশ। যে দেশের স্বপ্নের বীজ রোপিত হলো-দুর্বার ছাত্র-ছাত্রীদের হাতে। যা ছিল কল্পনাতীত। তাই করে দেখালো ছেলে-মেয়েরা। নতুন এই বাংলাদেশের পটভূমিতে প্রকাশিত হলো 'অনশ্বর" অষ্টম সংখ্যা বরাবরের মতো সর্বোচ্চ সতর্ক এবং আপোসহীন থেকে লেখা বাছাই করা হয়েছে দেশের যশস্বী কবি-সাহিত্যিকবৃন্দের পাশাপাশি মেধাবী উদীয়মান লেখকেরাও এখানে লেখার সুযোগ পেয়েছেন। এক্ষেত্রে বিগত সংখ্যাকে ছাড়িয়ে উত্তরোত্তর উন্নতির দিকে অগ্রসর হওয়ায় "অনশ্বর" সাময়িকীর লক্ষ্য। -কিছু মহৎ সুহৃদের অকৃত্রিম সহযোগিতা রয়েছে বরাবর। যাঁদের সহযোগিত ব্যতিত কোনোভাবেই সম্ভব হতো না "অনশ্বর" সাময়িকী ধারাবাহিকভাবে প্রকাশ করা। তাদের প্রতি বিনম্র কৃতজ্ঞতা। বিনয়ের সাথে কৃতজ্ঞতা জানাতে চাই সেই সব যশস্বী কবি সাহিত্যিকবৃন্দকে, হাজার ব্যস্ততার মাঝেও যাঁরা অনশ্বর সাময়িকীতে লেখা দিতে অপারগতা জানিয়ে বিমুখ করেননি। আপনাদের দুর্লভ মেধা সম্পদ সুবিন্যস্ত প্রকাশের মাধ্যমে "অনশ্বর" সাময়িকী রুচিসম্মত লিটল ম্যাগাজিন হিসাবে পাঠকমহলে সমাদৃত। পরিশেষে সকলের সহযোগিতা নিয়ে "অনশ্বর" নিয়ে নিরন্তর এগিয়ে চলার