"বিষাদময় শূন্য হৃদয়ের প্রত্যাবর্তন" একটি গভীর অনুভূতির কাব্যগ্রন্থ, যেখানে স্মৃতির মাঝে হারিয়ে যাওয়া একাকিত্বের চিত্র তুলে ধরা হয়েছে।
জীবনের চলার পথে, আমরা অনেক ধরনের অভিজ্ঞতার সম্মুখীন হই—কিছু আনন্দের, কিছু বেদনাদায়ক। এই কাহিনীর কেন্দ্রে একটি শূন্য হৃদয়, যা হারিয়ে যাওয়া মুহূর্তগুলোর স্মৃতিতে বদ্ধ হয়ে পড়েছে।
এটি একটি আত্মাবলম্বনের যাত্রা, যেখানে আমরা একাকীত্বের অন্ধকারে প্রবেশ করে সেই সব স্মৃতিকে আবার জীবন্ত করতে চেষ্টা করি।
কাব্যর প্রতিটি পৃষ্ঠায় পাঠককে নিয়ে যাওয়া হবে সেই শূন্যতার আবহে, যেখানে ব্যক্তিগত যন্ত্রণার পাশাপাশি মানবিক সম্পর্কের জটিলতাও উঠে এসেছে। এই যাত্রায়, আমরা শিখবো কিভাবে সময়ের সাথে একাকিত্বের অনুভূতি আমাদেরকে নতুন করে গড়ে তোলে এবং কিভাবে স্মৃতির শক্তি আমাদেরকে পুনরুজ্জীবিত করে।
"বিষাদময় শূন্য হৃদয়ের প্রত্যাবর্তন" কেবল একটি কাব্যগ্রন্থ নয়; এটি আমাদের সকলের হৃদয়ে অস্থিরতা এবং আশা উভয়ের প্রতিফলন। এটি আমাদের স্মরণ করিয়ে দেয়, মাঝে মাঝে ফিরে তাকানো এবং হারানোকে আবিষ্কার করা গুরুত্বপূর্ণ, কারণ সেই অভিজ্ঞতাগুলি আমাদের গঠনে অপরিহার্য।
❝মোঃ আরিফুল ইসলাম জিদান ১লা আগস্ট বাগেরহাট জেলার কচুয়া উপজেলার গোপালপুর ইউনিয়নে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি বর্তমানে বিজ্ঞান বিভাগের একজন অধ্যয়নরত ছাত্র, তবে তার সাহিত্যচর্চার প্রতিও গভীর অনুরাগ রয়েছে। তার পিতা আসাদুজ্জামান এবং মাতা সুজালা বেগম তার শিক্ষা ও সৃজনশীলতার বিকাশে উৎসাহ দিয়েছেন। বিজ্ঞান বিভাগের ছাত্র হওয়া সত্ত্বেও, মোঃ আরিফুল ইসলাম জিদান সাহিত্যের প্রতি গভীরভাবে আকৃষ্ট হয়েছেন এবং বিশেষত গদ্য কবিতা ও উপন্যাস রচনায় নিজেকে নিবেদিত করার পরিকল্পনা করেছেন। তার প্রথম প্রকাশিত বই "বিষাদময় শূন্য হৃদয়ের প্রত্যাবর্তন" এর মাধ্যমে তিনি পাঠকদের মাঝে একটি বিশেষ স্থান করে নিয়েছেন। বিশেষ করে, তার লেখার মাঝে খুঁজে পাওয়া যায় বাস্তব অভিজ্ঞতা, কল্পনা ও অনুভূতির অপূর্ব মিশ্রণ। তিনি বিশ্বাস করেন, শব্দ জীবনের মানে তৈরি করে, আর যে ব্যক্তি সেই শব্দগুলোকে সুন্দরভাবে সাজিয়ে প্রকাশ করতে পারে, তিনিই প্রকৃত কবি। পড়াশোনার পাশাপাশি ভবিষ্যতে সাহিত্য জগতে উল্লেখযোগ্য অবদান রাখার ইচ্ছা রয়েছে তার।❞