সুভাষ মুখোপাধ্যায়ের শ্রেষ্ঠ কবিতা image

সুভাষ মুখোপাধ্যায়ের শ্রেষ্ঠ কবিতা (হার্ডকভার)

সুভাষ মুখোপাধ্যায়

~~TK. 700~~ Total: TK. 567
You Saved TK. 133

Add to Cart

সুভাষ মুখোপাধ্যায়ের শ্রেষ্ঠ কবিতা (হার্ডকভার)

by সুভাষ মুখোপাধ্যায়

Category:

#4 Best Seller in

পশ্চিমবঙ্গের বই: চিরায়ত কাব্য

11 Ratings | No Review

~~TK. 700~~ TK. 567 You Save TK. 133 (19%)

In Stock (only 1 copy left)

* স্টক আউট হওয়ার আগেই অর্ডার করুন

Cash On Delivery

7 Days Happy Return

একটু পড়ে দেখুন

Add to Cart

Frequently Bought Together

সুভাষ মুখোপাধ্যায়ের শ্রেষ্ঠ কবিতা

TK. 700 TK. 567

ইন্ডিয়া উইনস্‌ ফ্রিডম

TK. 450 TK. 387

ভারত স্বাধীন হলো

TK. 400 TK. 344

Total Amount: TK. 1298

Save TK. 252

মে-দিনের কবিতা

প্রিয়, ফুল খেলবার দিন নয় অদ্য
ধ্বংসের মুখোমুখি আমরা,
চোখে আর স্বপ্নের নেই নীল মদ্য
কাঠফাটা রোদ সেঁকে চামড়া।

চিমনির মুখে শোনো সাইরেন-শঙ্খ,
গান গায় হাতুড়ি ও কাস্তে,
তিল তিল মরণেও জীবন অসংখ্য
জীবনকে চায় ভালবাসতে।

প্রণয়ের যৌতুক দাও প্রতিবন্ধে,
মারণের পণ নখদন্তে ;
বন্ধন ঘুচে যাবে জাগবার ছন্দে,
উজ্জ্বল দিন দিক্-অন্তে।

শতাব্দীলাঞ্ছিত আর্তের কান্না
প্রতি নিঃশ্বাসে আনে লজ্জা ;
মৃত্যুর ভয়ে ভীরু বসে থাকা, আর না—
পরো পরো যুদ্ধের সজ্জা।

প্রিয়, ফুল খেলবার দিন নয় অদ্য
এসে গেছে ধ্বংসের বার্তা,
দুর্যোগে পথ হয় হোক দুর্বোধ্য
চিনে নেবে যৌবন-আত্মা ৷

Title	সুভাষ মুখোপাধ্যায়ের শ্রেষ্ঠ কবিতা
Author	সুভাষ মুখোপাধ্যায়
Publisher	দে’জ পাবলিশিং (ভারত)
ISBN	9788129522399
Edition	13th edition
Number of Pages	232
Country	ভারত
Language	বাংলা

followers

সুভাষ মুখোপাধ্যায়

সুভাষ মুখোপাধ্যায় (১২ ফেব্রুয়ারি ১৯১৯ – ৮ জুলাই ২০০৩) ছিলেন বিংশ শতাব্দীর উল্লেখযোগ্য বাঙালি কবি ও গদ্যকার। কবিতা তাঁর প্রধান সাহিত্যক্ষেত্র হলেও ছড়া, রিপোর্টাজ, ভ্রমণসাহিত্য, অর্থনীতিমূলক রচনা, বিদেশি গ্রন্থের অনুবাদ, কবিতা সম্পর্কিত আলোচনা, উপন্যাস, জীবনী, শিশু ও কিশোর সাহিত্য সকল প্রকার রচনাতেই তিনি ছিলেন সিদ্ধহস্ত। সম্পাদনা করেছেন একাধিক গ্রন্থ এবং বহু দেশি-বিদেশি কবিতা বাংলায় অনুবাদও করেছেন। “প্রিয়, ফুল খেলবার দিন নয় অদ্য় এসে গেছে ধ্বংসের বার্তা” বা “ফুল ফুটুক না ফুটুক/আজ বসন্ত” প্রভৃতি তাঁর অমর পঙক্তি বাংলায় আজ প্রবাদতুল্য। পরিণত বয়সে গায়ে খদ্দরের পাঞ্জাবি, পরনে সাদা পায়জামা, মাথাভর্তি ঘন কোঁকড়ানো চুল, বুদ্ধিদীপ্ত ঝকঝকে চোখ, চোখে চশমা, বামে চশমার নিচে বড় একটা আঁচিল - কলকাতার প্রতিবেশে এরকম একটি প্রতিচ্ছবি হয়ে উঠেছিলেন তিনি।