প্রি-অর্ডারের এই পণ্যটি 09 Jan 2025 তারিখে প্রকাশ পেতে পারে বলে প্রকাশনী থেকে জানানো হয়েছে। তবে বিশেষ কোন কারণে প্রকাশিত হওয়ার তারিখ পরিবর্তন হতেও পারে.
কমিয়ে দেখুন
বাংলাদেশে এই প্রথম "অনলাইন বাণিজ্য মেলা" ১ লক্ষাধিক পণ্যে ৭৫% পর্যন্ত ছাড়! সাথে BOGO, 100+ Bundle, ফ্রি শিপিং সহ আকর্ষণীয় সব অফার!
বাংলাদেশে এই প্রথম "অনলাইন বাণিজ্য মেলা" ১ লক্ষাধিক পণ্যে ৭৫% পর্যন্ত ছাড়! সাথে BOGO, 100+ Bundle, ফ্রি শিপিং সহ আকর্ষণীয় সব অফার!
জীবনানন্দ দাশ তাঁর ‘কবিতার কথা’ প্রবন্ধে লিখেছিলেন ‘সকলেই কবি নয়, কেউ কেউ কবি।’ সম্ভবত আমি এখনও ‘কেউ কেউ’ এর দলে অন্তর্ভুক্ত হতে পারিনি। আর তাই কবি হওয়ার এক উত্তাল বাসনা আমাকে দিয়ে চেষ্টা করিয়েছে সেই দলে ঢোকার জন্য। তবে এ বইয়ের কোনো লেখাই আমি শুধু লেখার জন্য লিখিনি। প্রতিটি লেখার পেছনে আমার জীবনোপলব্ধি আছে, প্রতিটি লেখার পেছনে আমার নিজের একটা গল্প আছে। খুব সরল কথায়, আমি আমার কথাগুলো মানুষকে বলতে চেয়েছি। আমার এই কথাগুলোকে আমি ভীষণ দুঃসাহস নিয়ে ‘কবিতা’ নাম দিয়েছি। ‘কবিতা মানেই দুর্বোধ্য’ এই কথাটা আমি বিশ্বাস করি না। সহজ করেও কবিতায় ‘দুর্বোধ্য’ কথা বলা যায়। আমি সেই কাজটাই করতে চেয়েছি। বাস্তবতার নিরীখেই এই লেখাগুলোতে খেয়ালে কিংবা সচেতনভাবে রাজনীতির প্রসঙ্গ এনেছি। ব্যক্তিজীবনে ‘মধ্যবিত্ত’ শব্দটি বিশেষণ হয়ে আমাকে আষ্টেপৃষ্ঠে জড়িয়ে রেখেছে। এজন্যই মধ্যবিত্ত জীবনসংগ্রামও কখনো কখনো আমার কবিতার বিষয়বস্তু হয়েছে। কিছু মানুষের মৃত্যু আমাকে নাড়িয়ে গেছে। আমি সে অনুভূতির জানান দিয়েছি এখানে। সর্বশেষ জুলাই বিপ্লব আমাকে নাড়িয়ে গেছে ভীষণভাবে। যার বহিঃপ্রকাশ পাওয়া যাবে এই গ্রন্থে। আমার কবিতা নির্দিষ্ট কারো জন্য নয়। সবার জন্যই আমার এ প্রয়াস। সব বয়সের পাঠকই বুঝতে পারবে আমি কী বলেছি, কী বোঝাতে চেয়েছি। তাঁদের বোঝাতে পারাটাই আমি আমার সার্থকতা বলে বিবেচনা করবো।
Rana Masud (Shobdoshilpi) ২৯ আগস্ট যশোর জেলার শার্শা থানার রামপুর গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। পিতা মো. লালন মোড়ল একজন কৃষক এবং মাতা নাসরিন সুলতানা একজন গৃহিণী। বিশ্ববিদ্যালয় জীবন থেকেই তিনি সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ডের সাথে সক্রিয়ভাবে যুক্ত ছিলেন। বিশ্ববিদ্যালয়ের নাট্যসংগঠন বায়স্কোপ এর সাথে যুক্ত থেকে নাটক রচনা, নির্দেশনার পাশাপাশি অভিনয় করেছেন প্রায় বিশটিরও বেশি মঞ্চনাটকে। “শেষ দেখা” গল্পগ্রন্থটি তার প্রথম প্রকাশিত গ্রন্থ। কর্মজীবনে প্রথমে যোগদান করেন "গবেষণা ও উন্নয়নের মাধ্যমে তথ্য ও প্রযুক্তিতে বাংলা ভাষার সমৃদ্ধিকরণ" প্রকল্পের ভাষা সহযোগী হিসেবে। বর্তমানে কুমিল্লা সেনানিবাসে অবস্থিত ইস্পাহানী পাবলিক স্কুল ও কলেজের বাংলা বিভাগে প্রভাষক হিসেবে কর্মরত আছেন।