প্রি-অর্ডারের এই পণ্যটি 15 Jan 2025 তারিখে প্রকাশ পেতে পারে বলে প্রকাশনী থেকে জানানো হয়েছে। তবে বিশেষ কোন কারণে প্রকাশিত হওয়ার তারিখ পরিবর্তন হতেও পারে.
কমিয়ে দেখুন
বাংলাদেশে এই প্রথম "অনলাইন বাণিজ্য মেলা" ১ লক্ষাধিক পণ্যে ৭৫% পর্যন্ত ছাড়! সাথে BOGO, 100+ Bundle, ফ্রি শিপিং সহ আকর্ষনীয় সব অফার!
বাংলাদেশে এই প্রথম "অনলাইন বাণিজ্য মেলা" ১ লক্ষাধিক পণ্যে ৭৫% পর্যন্ত ছাড়! সাথে BOGO, 100+ Bundle, ফ্রি শিপিং সহ আকর্ষনীয় সব অফার!
নিরবচ্ছিন্ন গবেষণার জন্য একদল বিজ্ঞানীকে মঙ্গলে পাঠানো হয়েছিল। মঙ্গলে গিয়ে সেই বিজ্ঞানীরা আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্সে (AI) বিস্ময়কর অগ্রগতি সাধন করেন। পৃথিবীতে ব্যবহার করা এআই থেকেও অনেক শক্তিশালী এআই তৈরি করেন তারা। কিন্তু খামখেয়ালি বিজ্ঞানী ড. লীরয় ক্রমেই অপ্রতিরোধ্য আর অনিয়ন্ত্রিত হয়ে ওঠার পর মঙ্গলের ওপর থেকে পৃথিবীর নিয়ন্ত্রণ চলে যায়। সেটা ফিরে পেতে পৃথিবীর কাউন্সিলররা মঙ্গলে অভিযানের পরিকল্পনা করেন। কিন্তু কে যাবে সেই প্রায় অসম্ভব কাজ করতে?
অল্প বয়সে বাবা-মা হারানো টিটন মানুষ হয়েছে অরফানেজ হাউজে। বড় হয়ে এআই প্রোগ্রামার হওয়া টিটন সাদাসিধে জীবনে কাটাতে থাকে। ভুলে যায় তার দুঃখিনী মা মৃত্যুর আগে বলে গিয়েছিলেন লাল গ্রহ মঙ্গলে গিয়ে বিজ্ঞানী বাবার মৃত্যুর কারণ জানতে হবে। তারপর একদিন অদ্ভুত ঘটনা ঘটতে শুরু করে। একের পর এক রহস্যময় ঘটনা তাকে টেনে নিয়ে যায় তার অদৃষ্টের দিকে। পরিচয় হয় মায়াবতী রিয়ানা আর তার বাবা ইকিরাসের সাথে। পৃথিবীর গভর্নরের অনুরোধে সে মঙ্গল অভিযানে বের হয়। সেখানে তার জন্য অপেক্ষা করছিল অবিশ্বাস্য অনেক চমক।
মঙ্গলে গিয়ে টিটন মুখোমুখি হলো প্রবল ক্ষমতাধর এআই-এর চূড়ান্ত শক্তিশালী রূপের সাথে। কে বন্ধু আর কে শত্রু সেটা চেনাও মুশকিল। তাকে সাহায্য করতে এগিয়ে এলো ‘ওয়াই’, তার বাবার তৈরি আশ্চর্য আংটি, আ টাইম ট্রাভেলার রিং।
আমি খোন্দকার মেহেদী হাসান। পেশায় ব্যাংকার। আমার শেষ ডিগ্রীটা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এমবিএ। আমার শৈশব কৈশোর কেটেছে ফরিদপুরে। ছেলেবেলায় আমাদের শহর ছিল দারুন ছিমছাম, ভীষণ মায়াঘেরা। সেখানে এক ঝাঁক গল্প বলিয়ে বন্ধু ছিলো আমার। নানা ধরনের অদ্ভুত সব গল্প শুনে আর জিলা স্কুলের বড় মাঠে ছুটোছুটি করে চলে গেছে আনন্দের ভূবন। আমার গল্পে তাদের সেই সব গল্পের ছাপ রয়ে গেছে। ছোটবেলা থেকেই লেখালেখি করি, বিভিন্ন পত্রিকায় নানা সময়ে আমার গল্প প্রকাশিত হয়েছে। কয়কবছর ধরে বইমেলায় বই প্রকাশিত হচ্ছে আমার। আমি লিখি মনের আনন্দে। পাঠকদের সেই আনন্দের ভূবনে নিয়ে যেতে চাই বলেই প্রকাশকের ডাকে সারা দেয়া।