প্রি-অর্ডারের এই পণ্যটি 25 Jan 2025 তারিখে প্রকাশ পেতে পারে বলে প্রকাশনী থেকে জানানো হয়েছে। তবে বিশেষ কোন কারণে প্রকাশিত হওয়ার তারিখ পরিবর্তন হতেও পারে.
কমিয়ে দেখুন
বাংলাদেশে এই প্রথম "অনলাইন বাণিজ্য মেলা" ১ লক্ষাধিক পণ্যে ৭৫% পর্যন্ত ছাড়! সাথে BOGO, 100+ Bundle, ফ্রি শিপিং সহ আকর্ষণীয় সব অফার!
বাংলাদেশে এই প্রথম "অনলাইন বাণিজ্য মেলা" ১ লক্ষাধিক পণ্যে ৭৫% পর্যন্ত ছাড়! সাথে BOGO, 100+ Bundle, ফ্রি শিপিং সহ আকর্ষণীয় সব অফার!
সাংবাদিকতা হচ্ছে সবচেয়ে সচেতন, বিচ¶ণ, মেধাবী মানুষের পেশা। দেশপ্রেম, সমাজ সচেতনতা, মানুষের জন্য কিছু করার বিষয়টি ধ্যান, জ্ঞান, অস্থি মজ্জায় প্রোথিত থাকতে হবে। সকল ক্ষেত্রেই থাকতে হবে গঠনমূলক চিন্তা চেতনা। কোনো বিষয়ে বিশেষজ্ঞ হওয়ার দরকার নেই, কিন্তু সব বিষয়ে মার্জিন ধারণা থাকা আবশ্যক। এই মার্জিন ধারণাটা থাকতে হবে গণমাধ্যম ও সাংবাদিকতা বিষয়েও। এক্ষেত্রে বিস্তর পড়াশোনা আর বেশি বেশি প্রশিক্ষণ খুবই প্রয়োজন। এ অবস্থায় শরীফ প্রধানের ‘শিক্ষানবিশ সাংবাদিকতা’ বইটি সাংবাদিকতার জানা ও অনুশীলনে বিশেষ ভূমিকা রাখবে বলে মনে করি।
বইটির সূচিপত্র পাঠ করলেই বুঝা যায়, সাংবাদিকতার অ, আ থেকে শুরু করে প্রাথমিক পাঠের সবকিছুই সন্নিবেশিত হয়েছে এখানে। নবিশ থেকে শিক্ষানবিশ পর্যন্ত সকলেরই কাজে দিবে বইটি।
সংবাদপত্রের ইতিহাস-সংবাদপত্র কী? গণমাধ্যম কাকে বলে? প্রতিবেদন কাকে বলে? গণমাধ্যম ও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের পার্থক্য কী কী? সংবাদের উপাদান থেকে শুরু করে চেকবুক সাংবাদিকতার রকমফের নিয়ে প্রাথমিক ধারণা দেয়ার চেষ্টা করা হয়েছে ‘শিক্ষানবিশ সাংবাদিকতা’ বইটিতে।
সংবাদের আইডিয়া, বিষয়বস্তু নির্ধারণ, লেখনী, প্রকাশের সকল ধাপেই যৌক্তিকতা থাকতে হবে। কেনো লিখবো, কেনো লিখবো না- তার ব্যাখ্যা থাকা জরুরি। অন্তত নিজের কাছে হলেও এসব প্রশ্নের সন্তোষজনক জবাব থাকতে হবে। রাষ্ট্র ও জনগোষ্ঠীর জন্য সুনির্দিষ্ট দায়বদ্ধতা নিয়ে সর্বোত্তম বিবেকবানদের জন্যই সাংবাদিকতা। এ কারণে তার প্রতিটি কাজে ও লেখনিতে সে বিবেকের প্রমাণ দিতে হয়।
শিক্ষানবিশ সাংবাদিকতা বই থেকে গণমাধ্যম ও সাংবাদিকতার প্রতিটি খুটিনাটি বিষয়ে সম্যক ধারণা নেয়ার সুযোগ রয়েছে। নিজ পেশার যাবতীয় বিষয়ে সচেতনতা থাকলে একজন নবিশ সংবাদকর্মি সচরাচর ভুল ভ্রান্তি এড়িয়ে চলতে পারবেন বলে বিশ্বাস করি।