সুচিপত্র প্রারম্ভিক কথা ১. রাসূলের আদর্শ আদর্শ নেতা ও শিক্ষক কুরআন ও সীরাতে রাসূলের সম্পর্ক কুরআনে সীরাতে অধ্যয়নের পন্থা ২. রাসূল (স) এর দাওয়াত ও দাওয়াতের উদ্দেশ্য দাওয়াতের সম্পর্ক আল্লাহর সাথে এক আল্লাহর শ্রেষ্ঠত্ব ক. আল্লাহর বন্দেগীর প্রাধান্য খ. মিথ্যা খোদাদের বিরুদ্ধে জিহাদঃ গ. দাওয়াতের হেফাযত ঘ. দাওয়াতের সকল অঙ্গের প্রতি লক্ষ্যারোপ ১. সতর্কীকরণ ২. ক্ষমা চাওয়ার আহবান ৩. সুসংবাদ দান ঙ. বিন্যাস ৩. নবী পাক (স) এবং দাওয়াতে দীন গুরু দায়িত্ব অনুভূতি এবং সার্বক্ষণিক ধ্যান ও ব্যাকুলতা ক. আল্লাহর কাজ মনে করার ধরন খ. মালিকের তত্ত্বাধানে গ. মর্যদাও যিম্মাদারীর অনুভূতি ঘ. দুর্বহ কালাম ঙ. সার্বক্ষণিক ধ্যান ও পেরেশানী: স্বীয় প্রস্তুতি: ক. কুরআনের সাথে নিবিড় সম্পর্ক: খ. জ্ঞানলাভের তীব্র আকাঙ্ক্ষা: গ. কিয়ামুল লাইল ও তারতীলুল কুরআন: ঘ. যিকরে ইলাহী: ঙ. সবর: ৪. বিরুদ্ধবাদীদের সাথে রাসূলে খোদার আচরণ ক. মৌখিক বিরোধিতা: খ. মোকাবিলা এবং জিহাদ গ. উত্তম নৈতিকতা: ঘ. মন্দের জবাব ভালো দিয়ে: ৫. আন্দোলনের সাথীদের সাথে রাসূল (স) এর আচরণ: রাউফুর রাহীম: ক. মর্যাদার অনুভূতি ও নিবীড় সম্পর্ক: খ. তালীম ও তাযকিয়া: গ. পর্যবেক্ষণ ও ইহতেসাব: ঘ. যোগ্যতা ও সামার্থ অনুযায়ী আচরণ ঙ. কোমলতা ও সহজতা চ. ক্ষমা ও মার্জনা: ছ. পরামর্শ: জ. বিনয়: মনোবাসনা
তিনি ১৯৩২ সালে ভারতের ভূপালে জন্মগ্রহণ করেন। ১৯৪৭ সালের দেশভাগের পর তাঁর পরিবার লাহোরে চলে আসেন এবং সেখানে বসবাস শুরু করেন। একজন পাকিস্তানী ইসলামী চিন্তাবিদ ও লেখক। খুররম জাহ মুরাদ এশিয়ার একজন বিখ্যাত প্রকৌশলী। একই সাথে তিনি ছিলেন দা’য়ী, সংগঠক, ছাত্রনেতা, হাদীস বিশারদ, ইসলামিক চিন্তাবিদ এবং সেরা প্রকৌশলী। খুররম জাহ মুরাদ করাচির NED University of Engineering and Technology থেকে পুরকৌশল ইঞ্জিনিয়ার হিসেবে ডিগ্রি লাভ করেন। তিনি একই বিভাগে মাস্টার্স ডিগ্রি লাভ করেন University of Minnesota থেকে। ইঞ্জিনিয়ার হিসেবে পাকিস্তানের বহু উন্নয়ন কাজ ও দৃষ্টিনন্দন স্থাপনার সাথে যুক্ত ছিলেন। আইয়ুব খানের আমলে ১৯৬৫ সালে মাতুয়াইল, মুসলিম নগর, যাত্রাবাড়ী, শ্যামপুর, কদমতলী, ডেমরা, নারায়ণগঞ্জ, সিদ্ধিরগঞ্জ, ফতুল্লা থানাসহ ৫৭ বর্গকিলোমিটার এলাকাজুড়ে বন্যামুক্ত এলাকা গড়তে প্রতিষ্ঠা করা হয় ডিএনডি বাঁধ। এই প্রকল্পের প্রধান প্রকৌশলী ছিলেন খুররম জাহ মুরাদ। ১৯৭৫ সালে সৌদি বাদশাহ পবিত্র কাবা ঘরের এক্সটেনশন কাজ শুরু করেন। এই কাজের প্রধান প্রকৌশলী ছিলেন খুররম জাহ মুরাদ। তিনি এর জন্য কোন পারিশ্রমিক গ্রহন করেন নি। এই বদান্যতার পুরস্কার হিসেবে মসজিদুল হারামের আটটি দরজার মধ্যে একটি দরজা ইঞ্জিনিয়ার মুরাদের নামে নামকরন করা হয়েছে। দরজাটির নাম 'বাবে মুরাদ'। ১৯৯৬ সালে তিনি মৃত্যুবরণ করেন।