হাকলবেরি ফিন। মার্ক টোয়েন রওশন জামিল: অশান্ত, অস্থির এক কিশাের, অজানার প্রতি তার দুর্বার আকর্ষণ—বাড়ি ছাড়ল হাকলবেরি । পথে দেখা হলাে আরেকজনের সাথে। সে-ও পালিয়েছে । জিম, নিগ্রো । মিসিসিপির স্রোত বেয়ে চলল ওরা এমন এক রাজ্যে, যেখানে রয়েছে মুক্তি। একের পর এক ঘটতে লাগল রােমাঞ্চকর সব ঘটনা।
এমিলের গােয়েন্দা দল। এরিখ কেস্টনার/নিয়াজ মােরশেদ: জীবনে প্রথম বার্লিনে চলেছে এমিল । পকেটে আছে একশাে চল্লিশ মার্ক। নানুর জন্যে দিয়েছে মা । ট্রেনে আলাপ বৌলার হ্যাট পরা এক লােকের সঙ্গে। লােকটা চকোলেট খেতে দিল এমিলকে। একটু পরেই চোখ ভেঙে ঘুম আসতে লাগল ওর। ঘুম ভাঙল এমিলের । পকেটে হাত দিল। উধাও টাকা । উধাও বৌলার হ্যাট পরা লােকটাও। টাকা ওকে উদ্ধার করতেই হবে।
দ্য মেয়র অভ ক্যাস্টারব্রিজ টমাস হার্ডি/কাজী শাহনুর হােসেন: হঠকারী, গোঁয়ার যুবক মাইকেল হৈঞ্চার্ড যখন মদের নেশায় বুদ হয়ে স্ত্রী ও সন্তানকে বেচে দিতে চাইল, সে ভাবতেও পারেনি কেউ তার প্রস্তাব গ্রহণ করতে পারে । কিন্তু করল একজন। নগদ টাকা গুনে দিয়ে ওর স্ত্রী ও শিশু কন্যাকে নিয়ে লােকটা বেরিয়ে গেল তাঁবু থেকে। এরপর কেটে গেছে প্রায় আঠারাে বছর । হেঞ্চার্ডের স্ত্রী সুসান ও তরুণী কন্যা এলিজাবেথ-জেন ওকে খুঁজতে খুঁজতে এসে হাজির হলাে ক্যাস্টারব্রিজে ।। হেঞ্চার্ডের অতীত অপকর্মের কথা কি তা হলে এবার জানাজানি হয়ে যাবে? এখন কী করবে ও?
Title
হাকলবেরি ফিন, এমিলের গোয়েন্দা দল, দ্য মেয়র অভ ক্যাস্টারব্রিজ
মার্ক টোয়েন জন্ম ৩০ নভেম্বর ১৮৩৫, আমেরিকার মিসৌরিতে | আসল নাম স্যামুয়েল ল্যাংহর্ন ক্লিমেন্স। বিশ্বব্যাপী মার্ক টোয়েন নামে পরিচিত। ১২ বছর বয়সে বাবা মারা যান। জীবিকা অর্জনের জন্য তাঁকে বেরিয়ে পড়তে হয়। আমেরিকার বিভিন্ন রাজ্য ঘুরে বেড়িয়েছেন। বড় হয়েছেন মিসিসিপি নদীর তীরে, এই নদীতে স্টিমবােটের পাইলট ছিলেন। অংশ নেন আমেরিকার গৃহযুদ্ধে। যুদ্ধের পর সাংবাদিকতাকে পেশা হিসেবে গ্রহণ করেন। টম সয়ীর প্রকাশিত হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে অভিহিত হয় ক্ল্যাসিক হিসেবে। এর পরের খণ্ড দ্য অ্যাডভেঞ্চারস অব হাকলবেরি ফিন। মৃত্যু ১৯১০।