সূচিপত্র নির্বাচন দলগুলোর চরিত্র উদ্ঘাটন করছে নির্বাচান ও মুক্তিপথের সন্ধানে জনগণ ‘৭১-এর ১৬ ডিসেম্বর থেকে ২০০৮-এর নির্বাচন নির্বাচন জনগণের গণতান্ত্রিক সংগ্রামের পথই প্রশস্ত করবে ২০০৮-এর নির্বাচনে ধর্মের ব্যবহার নির্বাচনী প্রচারণায় ধর্মের ব্যবহার জোট মহাজোট ও তাদের ইশতেহার ২০০৮-এর নির্বাচন ও নির্বাচনের পরিস্থিতি ২০০৮-এর নির্বাচন ও ‘বামপন্থীদের’ দুর্গতি জামায়াতকে গাঁটছড়ায় বেঁধে বিএনটির ভরাডুবি রাষ্ট্রধর্ম আইন অবিলম্বে বাতিল করতে হবে। ৭২-এর সংবিধান পুনঃপ্রতিষ্ঠায় আইনমন্ত্রীর ব্যগ্রতা ছাত্র রাজনীতির উচ্ছৃঙ্খলতা জঙ্গী তৎপরতা কেন এবং জঙ্গীবাদের জনক কারা? প্রস্তাবিত টিফা চুক্তির খসড়া অবিলম্বে প্রকাশ করতে হবে অভ্যন্তরীণ সন্ত্রাস ও সন্ত্রাসী দমন প্রচেষ্টা রাষ্ট্রধর্ম আইন অবিলম্বে বাতিল করতে হবে সন্ত্রাস আবার মাথাচাড়া দিচ্ছে বিডিআর বিদ্রোহ প্রসেঙ্গ বিডিআর বিদ্রোহের ঘটনা কোনো বিচ্ছিন্ন ব্যাপার নয় তদন্তের জন্য এফবিআই কেন? বিডিআর ঘটনার তদন্ত প্রসঙ্গে বিডিআরের ঘটনাবলী ও সরকারী তদন্ত ছাত্রলীগে বিশৃঙ্খলা ও ছাত্ররাজনীতি ছাত্রলীগের সন্ত্রাস এবং আওয়ামী লীগ ঘোলা পানিতে মাছ শিকার ‘স্বৈরতন্ত্র ও পরাজিত শক্তি প্রসঙ্গে’ আওয়ামী লীগের দিনবদলের গান আওয়ামী লীগ শাসনে কাদের দিন বদল হচ্ছে? মন্ত্রিপরিষদ ও প্রাশসনের বেহাল অবস্থা শিক্ষা ও ছাত্র রাজনীতি প্রসঙ্গে বাঙলাদেশে ফ্যাসিবাদ ও সাম্রাজ্যবাদ বিরোধী আন্দোলন র্যাবের হত্যাকাণ্ড ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী সংস্ক্রৃতিচর্চা নোতুন সশস্ত্রবাহিনী গঠনে অদ্ভুত প্রস্তাব র্যাবের ক্রসফায়ার প্রসঙ্গে বাঙলাদেশে গণতন্ত্র, ফ্যাসিবাদ ও সংবাদমাধ্যম সংসদে আসন বন্টন নিয়ে রশি টানাটানি আওয়ামী লীগের ষাট বছর পূর্তি উপলক্ষে সভা-সমাবেশ-মিছিলের ওপর সরকারী বিধিনিষেধ ও হামলা বন্ধ করতে হবে ধনী প্রধানমন্ত্রীদের ও দরিদ্র জনগণের গৃহ সমস্যা আওয়ামী লীগের দিনবদলের কর্মসূচীর কী হবে? আওয়ামী লীগের জাতীয় ঐক্য কাউন্সিল প্রসঙ্গে ভয়াবহ নৈরাজ্যিক পরিস্থিতির পদধ্বনি জনগণের ও ভিভিআইপিদের নিরাপত্তা সাবেক ব্রিটিশ হাইকমিশনারের ঢাকা সফর শেখ মুজিব হত্যা এবং আওয়ামী লীগের শোক পালন আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি ও জনগণের নিরাপত্তা পুলিশ কথিত চরমপন্থী কারা? ‘স্বাধীনতার সপক্ষ শক্ত ‘ তাহলে দেশ বিক্রির ব্যবস্থাই করছে? নোতুন উদ্যমে র্যাব ও পুলিশের ক্রসফায়ার হত্যাকাণ্ড তেল-গ্যাস রক্ষা কমিটির হরতাল প্রসঙ্গে প্রধানমন্ত্রীর ইফতার পার্টির সমাচার ভাঙন এখন চারদিকে র্যাব ও পুলিশ ক্রসফায়ার সন্ত্রাসের বিস্তার ঘটাচ্ছে বাঙরাদেশে ফ্যাসিবাদ দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি,দুর্নীতি ও সন্ত্রাস সব সরকার একই গর্তের শেয়াল ‘দুর্নীতিবাজ যে দলেরই হোক, তাদের রেহাই নেই’ ‘ধরি মাছ না ছুঁই পানি’ আন্দোলন টঙ্গীতে গার্মেন্ট শ্রমিক হত্যা গার্মেন্ট মালিকদের অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী ও বিরোধী নেত্রী বাহাত্তরের সংবিধান পুনরুজ্জীবন প্রসঙ্গে
বদরুদ্দীন উমরের জন্ম ১৯৩১ সালের ২০ ডিসেম্বর পশ্চিম বাঙলার বর্ধমান শহরে। মার্কসবাদী তাত্ত্বিক, রাজনীতিবিদ, প্রাবন্ধিক ও ইতিহাসবিদ হিসেবে তিনি বাঙলাদেশে সুপরিচিত। তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এম. এ. পাশ করার আগেই ১৯৫৪ সালে দর্শন বিভাগে অস্থায়ীভাবে শিক্ষক হিসেবে কাজ করেন। ১৯৫৫ সালে এম. এ. পাশ করার পর ১৯৫৬ সালে চট্টগ্রাম সরকারী কলেজে এবং ১৯৫৭ সালে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের দর্শন বিভাগে শিক্ষক হিসেবে যোগদান করেন। ১৯৬১ সালে অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয় হতে দর্শন, রাজনীতি ও অর্থনীতি এই তিন বিষয়ে অনার্স ডিগ্ৰী অর্জন করেন। ১৯৬৩ সালে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে যোগদান করেন। এই বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজ বিজ্ঞান বিভাগেরও তিনি ছিলেন প্রতিষ্ঠাতা। ষাটের দশকে প্রকাশিত তাঁর তিনটি বই সাম্প্রদায়িকতা (১৯৬৬), সংস্কৃতির সংকট (১৯৬৭) ও সাংস্কৃতিক সাম্প্রদায়িকতা (১৯৬৯) তত্ত্বকালে বাঙালী জাতীয়তাবাদের বুদ্ধিবৃত্তিক বিকাশে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। এ সময় পাকিস্তান সরকারের সাথে তাঁর বিরোধ বৃদ্ধি পেতে থাকে। এবং তিনি নিজেই ১৯৬৮ সালে অধ্যাপনার কাজে ইস্তফা দিয়ে সরাসরি রাজনীতি ও সার্বক্ষণিক লেখালেখিতে নিজেকে নিয়োজিত করেন।