Vocabulary জানতে কেন সাইফুর’স এর এই বইটিই পড়তে হবে? এই প্রশ্নের উত্তর জানার আগে কমেন্টে এই তিনটি শব্দের অর্থ লিখুন। Debacle Affable Anachronism এই তিনটি শব্দের অর্থ জানা থাকলে এই বইটি আপনার জন্য স্ট্রংলি সাজেস্টেড না তবে সংগ্রহে রাখতে পারেন। আর যদি না জানেন তাহলে দ্রুত সংগ্রহ করুন। কারণ এই বইটি-
- বিগত সালের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান, মন্ত্রণালয়, সরকারি, বেসরকারি ভর্তি, নিয়োগ ও প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় আসা সিনোনিম, এন্টনিম, সিমিলার, অপজিট শব্দের অর্থসহ বর্ণিত - একই ওয়ার্ডের মতো আর কোন কোন ওয়ার্ড আগামীতে আসতে পারে সেই ওয়ার্ডগুলোরও ধারণা রয়েছে - প্রতিটি শব্দের পাশে বিগত কোন পরীক্ষায় এসেছে কিনা সেটি উল্লেখ আছে, তাই ইম্পোর্টেন্স বোঝা যাবে।
প্রতিটি পরীক্ষায় ইংরেজি কিছু শব্দের অর্থ লিখতে হয় এই বইটি আপনার দখলে থাকলে যেকোন পরীক্ষার প্রস্তুতি হিসেবে অন্তত ইংরেজি শব্দার্থ নিয়ে আর ভাবতে হবে না।
তবে এই বইটি না পড়লে আপনার যে লাভ হবেঃ ১। এই বইটিতে হাজার হাজার অর্থসহ সিনোনিম, এন্টনিম, সিমিলার, অপজিট শব্দ রয়েছে বইটি না পড়লে এই শব্দগুলো আপনার ব্রেইনের মেমোরি ফুল করবে না। ২। নতুন একটি শব্দ শিখলে কথায় কথায় সেটা প্রয়োগের একটা ধান্দা থাকে শব্দ না শিখলে আর এই ধান্দাটা থাকবেনা, অর্থাৎ বইটি না পড়লে আপনি ধান্দাবাজ হওয়া থেকে বিরত থাকবেন। ৩। এই বইটি প্রতিদিন ৩০ মিনিট করে ১ বছর পড়তে হতে পারে সেক্ষেত্রে ১০,৯৫০ মিনিট বা ১৮২.৫ ঘন্টা অর্থাৎ বছরে ৭.৬ দিন পড়তে হবে। এই সময়টা আপনি বই না পড়ে ঘুরাঘুরি, মুভি দেখে বা অন্য কাজ করে কাটাতে পারবেন।
বাংলাদেশে ইংরেজির শিক্ষা এবং পরিচর্যার ক্ষেত্রে জনপ্রিয় নাম “সাইফুর’স কোচিং সেন্টার”। ইংরেজি ভাষা শুদ্ধভাবে লেখা, পড়া এবং উচ্চারণ শেখার জন্য অনেকেই সাইফুর’স কোচিং সেন্টারের শরণাপন্ন হয়। বাঙালিদের ইংরেজি ভাষায় পারদর্শী করে তুলতে যিনি অক্লান্ত পরিশ্রম করে “সাইফুর’স কোচিং সেন্টার” প্রতিষ্ঠা করেছেন, তার নাম সাইফুর রহমান খান। সাইফুর রহমান খান ছিলেন বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় (বুয়েট)-এর একজন উজ্জ্বল ছাত্র। তিনি বুয়েট থেকে প্রকৌশলবিদ্যায় স্নাতক সম্পন্ন করে স্কলারশিপ নিয়ে জাপানে এমবিএ ডিগ্রি লাভ করেন। দেশে ফিরে তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইবিএ অনুষদের একজন ফ্যাকাল্টি সদস্য হিসেবে যোগদান করেন। সেখানে কিছুদিন শিক্ষকতা করে চাকরি ছেড়ে দেন। চাকরি ছেড়ে দিলেও পেশা ঠিক রেখে তিনি সাইফুর’স এর সূচনা করেন, যেখানে তিনি লাখো ছাত্র পড়ানো শুরু করেন। অসম্ভব গুণধর সাইফুর রহমান খান জিম্যাট-এর ফলাফলে বিশ্বের টপ স্কোরারদের মধ্যে অন্যতম একজন। তাঁর ইংরেজি ভাষার জ্ঞান ও দক্ষতা অতুলনীয়। সেই জ্ঞান মানুষের মাঝে তিনি ছড়িয়ে দিয়েছেন বিভিন্ন উপায়ে। সাইফুর রহমান খান শুধু কোচিং সেন্টার পরিচালনাই করেন না, তিনি ইংরেজি ব্যাকরণ, ভোকাবুলারি, তত্ত্বীয় ধারণা ইত্যাদি বিষয়ক প্রচুর বই লিখেছেন। ইংরেজি ছাড়া তিনি গণিত, এমবিএ এবং শিক্ষার্থীদের প্রয়োজনীয় অন্যান্য আরো সহজপাঠ রচনা করেছেন। সাইফুর রহমান খান এর বই সমগ্র ১০০ এর কাছাকাছি পৌঁছে গেছে। ইংলিশে জিরো থেকে হিরো, ট্রান্সলেশন এন্ড রাইটিং, সাইফুর’স: ম্যাথ, ফোরজি নিউয়েষ্ট গ্রামার, সাইফুর’স: জ্যামিতি, ভার্সিটি ম্যাথ = পানি ইত্যাদি তাঁর রচিত বই। সাইফুর রহমান খান এর বই সমূহ প্রথম শ্রেণীর শিশু থেকে শুরু করে মাস্টার্স, এমবিএ, জিম্যাট, জিআরই, আইএলটিএসসহ যেকোনো মানুষের, যেকোনো শিক্ষার্থীর জন্য প্রযোজ্য।