শিকড় ছোটবেলার প্রতিদ্বন্দ্বী, চিরশত্রু মার্শাল ক্লিভ হেস্টিংসের নির্দেশটা চূড়ান্ত-পিস্তল ফ্ল্যাট ছেড়ে চলে যেতে পারে রন মার্লো, তাতে পথের ফকির হয়ে গেলেও জানে বাঁচবে সে; আর যদি ঘাড়-ত্যাড়ামি করে, শহর ছেড়ে পালিয়ে না যায়, তার ঠাঁই হবে বুটহিলের গোরস্তানে। পিস্তল ফ্ল্যাট শহরে যা খুশি তা-ই করছে মার্শাল হেস্টিংস এবং তার গলাকাটা খুনির দল, কারও সাধ্য নেই তাদের বিরুদ্ধে মুখ ফুটে কিছু বলে। রন যদি ক্লিভ হেস্টিংস ও তার খুনেদের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ায়, তা হলে ওর বাঁচবার আশা শূন্যের কোঠায়। কিন্তু কখনোই পিছিয়ে যায় না রন। জীবনে কখনও পিছায়নি। কাজেই এবার ও ঠিক করল, পিছাবে না। টেক্সাসের ঘূর্ণিঝড়ের মত ভয়ঙ্করভাবে এল শো-ডাউন। সঙ্কট কাজ খুঁজতে মার্ফায় যাচ্ছিল ভবঘুরে দুই বন্ধু-স্যাম আর জেক। পথে দেখল, অপরূপা এক তরুণীর সম্ভ্রম হানির মতলবে আছে বিশালকায় এক বদমাশ। গোলাগুলির পর পালাল লোকটা.... এর পরপরই কারও চক্রান্তে জড়িয়ে গেল ওরা, খুনের অভিযোগে গ্রেফতার হলো স্যাম। ঘটতে শুরু করল নাটকীয় সব ঘটনা। স্যামকে নির্দোষ প্রমাণ করতে না পারলে ফাঁসিতে ঝুলিয়ে দেওয়া হবে। এদিকে জেকের পিছনেও লেগে গেছে নির্মম, বেগরোয়া, ধূর্ত আততায়ী। হাতে সময় নেই, রাত হলেই হামলা হবে জেলহাউসে, ছিনিয়ে নিয়ে খুনে করা হবে অসহায় স্যামকে। কী করতে পারবে একা জেক?