নির্জন প্রন্তর মার্টিন পিণ্ডার ও তার আউটফিট করে না হেন দুষ্কর্ম নেই। ডাকাতি, রাসলিং থেকে শুরু করে ঠাণ্ডা মাথায় খুন-কোনও কিছুতেই তাদের জুড়ি মেলে না। পাঁচজন, কখনও কখনও ছ’জন ওরা-অনেক মানুষকে সন্ত্রস্ত করে রাখার পক্ষে যথেষ্টই বলতে হবে। এ তল্লাটে মাত্র একজনই দুঃসাহসী লোক আছে যে শিক্ষা দিতে পারে দুর্বৃত্তদের। কিন্তু তাকে সহ্য করবে কেন আউটলদের দলটি? করল না, এবং....... পেছনে শত্রু দুটো কোল্টই বেরিয়ে এসেছে জেসনের হাতে। তর্জনী স্থির হয়ে আছে ট্রিগারে-তপ্ত সীসা পাঠিয়ে দেয়ার জন্যে তৈরি। আচমকা দরজায় একটা ছায়া দেখতে গেল ও, থেমে গেছে লোকটা। পাশের বাড়ির জানালা দিয়ে ছিটকে আসা আলো ঝিকিয়ে উঠল লোকটার হাতের পিস্তলের নলে, নিমেষেই জেসন বুঝে গেল বিপদে পড়েছে ও-এই বিপদের শুরু আসলে অদ্ভুত এক স্টাড পোকার খেলার পর থেকে, যে খেলা অন্যদের কাছে টার্গেটে পরিণত করেছে ওকে। অবরুদ্ধ শহর মানুষ মেরে কামানো টাকায় শান্তি নেই-তাই বাউন্টি হাণ্টিং ছেড়ে রানশিং করবার স্বপ্ন নিয়ে নো স্ট্রাইকের পথে রওয়ানা হলো জন। কিন্তু পৌছবার আগেই শহরটা থেকে দূরে থাকবার হুমকি দেওয়া হলো ওকে। বুঝল, ওর পরিচয় ফাঁস করে দিয়েছে কেউ। নো স্ট্রাইকের বাতাসে জোর গুজব-সবকিছুর মূলে কুখ্যাত আউট ‘ল’ মার্ভ হিউজ নয়, ওরই পার্টনার বে হাটন......