ফ্ল্যাপে লিখা কথা মুসফেরা তাসমিন। জন্ম জুলাই ১৯৬৭ দিনাজপুর জেলা সদরে। সাংস্কৃতিক এবং সুষ্ঠু রাজনৈতিক আবহে গঠিত হয়েছে মননশীলতা আর সৃষ্টিশীলতা। বাবা মৃত আজিজুর রহমান অ্যাডভোকেট, এম,এন,এ ৭নং সেক্টরের স্বাধীনতা যুদ্ধ চলাকালীন সিভিল অ্যাফেয়ার অ্যাডবাইজার অর্থ্যাৎ ৭নং সেক্টরের যুদ্ধকালীন চেয়ারম্যান। বঙ্গবন্ধুর সহপাঠী। মা মিসেস সমিদা বেগম।
আশির দশক থেকে লেখার হাতেখড়ি। ১৯৮৪-৮৫ সালে দিনাজপুর সরকারি কলেজ ম্যাগাজিনের প্রথম প্রবন্ধটি ছিল লেখকে। লেখাটির নাম, ‘আমাদের সমাজে নারী ও পুরুষ’। এছাড়াও বিভিন্ন স্থানীয় পত্র-পত্রিকা ও লিটিল ম্যাগে লেখার সঙ্গে সম্পৃক্ত। ১৯৮৭ সালে বিএ অনার্স (বাংলা) এবং ১৯৮৮ সালে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি লাভ করেন। ছাত্র জীবন থেকেই লেখা, আবৃতি, গান বিতর্ক ও সৃষ্টিশীল কাজে যুক্ত। কবিতার পাশাপাশি তিনি ছোটগল্প,প্রবন্ধ ও নিবন্ধ রচনাকার। তিনি বিশ বছর যাবৎ অধ্যাপনা পেশার সঙ্গে জড়িত। বর্তমানে দিনাজপুর জেলা সদরে প্রতিষ্ঠিত কে.বি.এম কলেজের সহকারি অধ্যাপক। ব্যক্তিজীবনে বঙ্গবন্ধু শিক্ষা ও গবেষণা পরিষদের দিনাজপুর জেলার সাংগঠনিক সম্পাদক। বঙ্গবন্ধু পরিষদ, জেলা আওয়ামী লীগ, নাগরিক ফোরাম, নবরূপী (সাংস্কৃতিক সংগঠন) এবং বিভিন্ন সামাজিক সংগঠনের সঙ্গেও জড়িত। জীবন চলায় সুকৌশীল এবং সৃষ্টিশীল হতে পরামর্শ দিয়ে চলার পথে প্রাপ্তির অপূর্ণতাকে হাসিমুখে মেনে নিয়ে সমাজ ও রাজনীতিতে অংশগ্রহণে উৎসাহ যুগিয়েছে পুত্র পিয়াল ও কন্যা আনিকাকে।
মুসফেরা তাসনিম। জন্ম জুলাই ১৯৬৭ দিনাজপুর জেলা সদরে। সাংস্কৃতিক এবং সুষ্ঠু রাজনৈতিক আবহে গঠিত হয়েছে মননশীলতা আর সৃষ্টিশীলতা। বাবা মৃত আজিজুর রহমান অ্যাডভােকেট, এম.এন.এ. ৭নং সেক্টরের স্বাধীনতা যুদ্ধ চলাকালীন সিভিল অ্যাফেয়ার অ্যাডভাইজার অর্থাৎ ৭নং সেক্টরের যুদ্ধকালীন চেয়ারম্যান বঙ্গবন্ধুর সহপাঠী। মা মিসেস সমিদা বেগম। আশির দশক থেকে লেখার হাতেখড়ি। ১৯৮৪-৮৫ সালে দিনাজপুর সরকারি কলেজ ম্যাগাজিনের প্রথম প্রবন্ধটি ছিল লেখকের। লেখাটির নাম, আমাদের সমাজে নারী ও পুরুষ'। এছাড়াও বিভিন্ন স্থানীয় পত্র-পত্রিকা ও লিটিল ম্যাগে লেখার সঙ্গে সম্পৃক্ত। ১৯৮৭ সালে বিএ অনার্স (বাংলা) এবং ১৯৮৮ সালে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি। লাভ করেন। ছাত্র জীবন থেকেই লেখা, আবৃতি, গান বিতর্ক ও সৃষ্টিশীল কাজে যুক্ত। কবিতার পাশাপাশি তিনি ছােটগল্প, প্রবন্ধ ও নিবন্ধ রচনাকার। তিনি বিশ বছর যাবৎ অধ্যাপনা পেশার সঙ্গে জড়িত। বর্তমানে দিনাজপুর জেলা সদরে প্রতিষ্ঠিত কে.বি.এম কলেজের সহকারী অধ্যাপক। ব্যক্তিজীবনে বঙ্গবন্ধু শিক্ষা ও গবেষণা পরিষদের দিনাজপুর জেলার সাংগঠনিক সম্পাদক। বঙ্গবন্ধু পরিষদ, জেলা আওয়ামী লীগ, নাগরিক ফোরাম, নবরূপী (সাংস্কৃতিক সংগঠন) এবং বিভিন্ন সামাজিক সংগঠনের সঙ্গেও জড়িত।