ফ্ল্যাপে লিখা কথা আমরা দৈনিক যে সব জিনিস ব্যবহার করছি বিশেষ করে ইলেকট্রনিক বাল্ব গ্রামোফোন রেকর্ড বাজিয়ে সুরের মুর্ছনায় মুগ্ধ হচ্ছি অথবা প্রেক্ষাগৃহে (সিনেমা হলে) ছবি দেখছি এসবই বিজ্ঞানী টমাস আলভা এডিসনের হাতের ছোঁয়ায় তৈরি হয়েছে। আমেরিকার এ বিজ্ঞানীকে যান্ত্রিক সভ্যতার জনক বলা হয়।
ইতালীয় জ্যোতির্বিদ, গণিতজ্ঞ ও বিজ্ঞানী গ্যালিলিও গ্যালিলির টেলিস্কোপ আবিষ্কারের মধ্য দিয়ে ১৬০৯ সালে আধুনিক জ্যোতি বিজ্ঞানের সূচনা ঘটেছিল। ১৬৬৭ সালে চাঁদ ও অন্যগ্রহ নক্ষত্রের গতি নির্ণয় করে বিশ্বে আলোড়ন সৃষ্টি করেছিলেন বিজ্ঞান রাজ্যের উজ্জ্বল জ্যোতিস্ক আইজাক নিউটন। পদার্থে মেরি কুরির পরিবার ৫টি নোবেল জিতেছে। মেরি কুরিই ২ বার নোবেল জিতেছেন। বিজ্ঞানী আইনস্টাইন নানা কারণে স্মরণীয় হয়ে রয়েছে।
মহাকাশ নিয়ে মানুষের আগ্রহের শেষ নেই। যুগ যুগ ধরে মহাকাশ নিয়ে চলছে অবিরাম গবেষণা। মহাকাশযান ও মহাকাশ বিদ্যা নিয়ে শুরু থেকে যে ক’জন বিজ্ঞানী কাজ করেছেন তাদের মধ্যে অন্যতম হচ্ছেন- রাশিয়ার বিজ্ঞানী কনষ্ট্যানটিন এডুয়ার্ডোভিচ সিয়োলক ভস্কি। ‘বিশ্বের সেরা বিজ্ঞানীরা’ বইটিতে জগৎখ্যাত অসংখ্য বিজ্ঞানীর অনেক অজানা কথা লিপিবদ্ধ করা হয়েছে। এ বইটি পাঠ করে শুধু ছোটরাই নয় বড়রাও অনেক তথ্য জানতে পারবেন বলে আমি আশাবাদি।
যে ক’জন তরুণ লেখক অল্প সময়ে পাঠক মহলে জায়গা করে নিয়েছেন শামসুজ্জামান শামস তাদের মধ্যে অন্যতম। ২১ জানুয়ারি ঢাকায় জন্ম নেয়া এ লেখক পেশায় সাংবাদিক । পেশাগত দায়িত্ব পালনের পাশাপাশি লেখালেকি চালিয়ে যাচ্ছেন শামস। ১৯৯৫ থেকে ২০১৬ পর্যন্ত তার প্রকাশিত বইয়ের সংখ্যা ৯৫। বিরহের নীল আকাশ, মেয়েরা এমনই হয়, মেঘ ভাঙা রোদ, মন দিয়েছি তোমায়, মনময়ূরি, চাওয়া পাওয়া, একাত্তরের আলাল-দুলাল উপন্যাসের মাধ্যমে পাঠক প্রিয়তা অর্জনকারী এ লেখক বহুল প্রচারিত একটি জাতীয় দৈনিকে সিনিয়র স্টাফ রিপোর্টার হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। পেশাগত দায়িত্ব পালনের পাশাপাশি তিনি বিভিন্ন জাতীয় দৈনিক, সাপ্তাহিক এবং পাক্ষিকের ঈদ সংখ্যায় গল্প, উপন্যাস এবং নানা বিষয়ের ওপর ১৯৯৫ সালে থেকে লিখছেন অবিরাম।