সূচীপত্র ১. শুধু তোমার জন্য ২. কাল সারারাত ৩. দাও ৪. তোমাকে ৫. কখনো কখনো ৬. কবিতা কি ৭. হৃদয় কথন ৮. ঠিকানা ৯. যুদ্ধ তোমায় ডাকে ১০. ভালবাসা কাকে বলে ১১. কখনো যদি ১২. মনে পড়ে কি ১৩. বিষন্নতা ১৪. আমার যত কষ্ট ১৫. শ্যাওলা ১৬. শেষ বৃষ্টির ফোঁটা ১৭. তুমি আমাকে কবিতা দিলে ১৮. তুমি কোথায় ১৯. অসামাজিক ২০. নীল ২১. অঞ্জলি ২২. কোন এক কৃষ্ণপক্ষের রাতে ২৩. কে জানি তোমায় ভালোবাসে(১) ২৪. কে জানি তোমায় ভালোবাসে(২) ২৫. আমার ফসিল দুঃখগুলো ২৬. সে আমাকে ভালোবাসতে শেখায় ২৭. সময়টা ভালো নয় ২৮. দিলাম তোমায় ছুঁয়ে ২৯. বসন্ত দিন ৩০. সাঝবেলা ৩১. তার কথা ভাবলেই ৩২. জীবন কেন যাতনাময় ৩৩. তুমি তো সেই যাবেই চলে ৩৪. নিশি যামিনী ৩৫. প্রতীক্ষা ৩৬. অপেক্ষা ৩৭. প্রিয়তম হে ৩৮. ভালবাসা ক্রমশ প্রকাশ্য ৩৯. পরিচয় ৪০. ভালবাসা বুঝি ৪১. ফাল্গুন ৪২. এই শ্রাবণে ৪৩. বৃষ্টি ৪৪. বিমুঢ় ৪৫. কোন এক মিশুক ও তারেক এর মৃত্যু ৪৬. দূর ৪৭. মন ৪৮. অর্থহীন ৪৯. সে রবে নীরবে ৫০. একাকী নই ৫১. হে অচেনা ৫২. আরেকটা যুদ্ধ কি অবশ্যম্ভাবী ৫৩. জীবন তরী
লেখকের কথা: এই নশ্বর দেহ একদিন নষ্ট হয়ে যাবে। দেহহীন আমার চিন্তা ভাবনাগুলোও কি হারিয়ে যাবে? এই চিন্তা থেকেই লেখার শুরু। আমি চলে গেলেও আমার মননশীল চিন্তা ও অনুভুতিগুলো রয়ে যাবে এই পৃথিবীতে। কবিতা লেখার শুরু সেই স্কুল জীবনে। আমার শ্রদ্ধেয়া বাংলা শিক্ষিকা মিসেস সালেহা’র উদ্দেশ্যে প্রথম কবিতা “আমি কবি নই” এখন হারিয়ে গেছে। এভাবে কিছু কবিতা হারিয়ে গেছে। কয়েকটি বছর আমার জীবনের কালবেলা ছিল। সেই সময় কেন জানি কবিতা লেখা হয়নি। তবে সময়টা ছিল যাতনাময়। দেবীর পিছনে থাকে যেমন চালচিত্র, কবিতার পেছনে থাকে অভিজ্ঞতার ভান্ডার। জীবনের কষ্টগুলোই মানুষের সম্পর্ক। যা পরবর্তীতে মানুষকে সৃষ্টিশীল কাজ করতে সাহায্য করে। তাই ধরে নিই এই সময়টা আমিও পার করেছি। আমার সৌভাগ্য, জনকণ্ঠে প্রকাশিত কবিতাগুলো আমার বাবা আলী আকসাদ পড়েছিলেন। আমার লেখা পড়ে উনি বিস্মিত ও খুশি হয়েছিলেন। আজকে আমার এই বইটা তার হাতে তুলে দিতে পারলে অনেক ভালো লাগতো। কিন্তু তাতো হবার নয়, তিনি যে চলে গেছেন না ফেরার দেশে, ৬ই মার্চ, ২০০৯ সাল।
এই বই’এ সবই প্রেমের কবিতা। হঠাৎ কোন সময়ে এই কবিতাগুলো আমার উপর ভর করেছে। পরিশেষে পাঠকদের ধন্যবাদ জানাই কবিতাগুলো পড়ার জন্য। কবিতাগুলো পড়ে ভাল লাগলে আপনার অনুভূতি আমার নি¤েœ উল্লেখিত ই-মেইলে জানানোর অনুরোধ করছি।