ষড়যন্ত্রের কবলে উপমহাদেশের মুসলমান (পেপারব্যাক)

Dr. Muhammad Siddique of Bangladesh Ph.D., M.A, B.A (Hons), LLB, is a writer, researcher, essayist, historian, columnist, free-lance journalist, cultural personality, ex-Professor and ex-Diplomat. He is an author of 27 published books till 2017 A.D. He writes both in Bangla and English languages. He writes mostly on history and tradition, foreign countries and foreign relations, travel, philosophy, literary criticism, education, culture, politics, Islam, comparative religions etc. He is still writing and many of his new books are on the way of publications. He and his family members travelled widely. He and his wife besides performing Hajj in 1996, visited so far about three dozen countries. They travelled countries in Asia, Western and mid-Europe from Turkey to Norway, north America and Western Pacific countries. Since many years he had been Vice-President of Tamaddun Majlis and its President from 2017 A.D., Tamaddun Majlis is a non-political cultural organization founded in 1947 in present day Bangladesh on the eve of the Bangla language movement.

বাংলাদেশের ড. মুহাম্মদ সিদ্দিক পিএইচডি, এমএ, বিএ (অনার্স), এলএলবি হলেন লেখক, গবেষক, প্রবন্ধকার, ইতিহাসবিদ, কলাম লেখক, ফ্রিল্যান্স সাংবাদিক, সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব, সাবেক অধ্যাপক এবং সাবেক কুটনীতিক। ২০১৭ পর্যন্ত তিনি সাতাশটি প্রকাশিত গ্রন্থের লেখক। তিনি বাংলা ও ইংরেজী দুই ভাষাতেই লেখেন। তাঁর লেখার বিষয়সমূহ সাধারণতঃ ইতিহাস ও ঐতিহ্য, বিদেশ ও বৈদেশিক সম্পর্ক, ভ্রমণ, দর্শন, সাহিত্য সমালোচনা, শিক্ষা, সংস্কৃতি, রাজনীতি, ইসলাম, তুলনামূলক ধর্মতত্ব ইত্যাদি। তিনি লিখেই চলেছেন এবং তাঁর বহু নতুন বই প্রকাশের পথে। তিনি ও তাঁর স্ত্রী ১৯৯৬ সালে হজ্জ করাসহ এ পর্যন্ত প্রায় তিন ডজন দেশ ভ্রমণ করেছেন। ভ্রমণ করেন এশিয়ার বিভিন্ন দেশ, পশ্চিম ও মধ্য ইউরোপ তুরস্ক থেকে নরওয়ে পর্যন্ত, উত্তর আমেরিকা এবং পশ্চিম প্রশান্ত মহাসাগর তীরবর্তী দেশসমূহ। তিনি বহুদিন তমদ্দুন মজলিস নামক সংগঠনের ভাইস-প্রেসিডেন্ট ছিলেন এবং ২০১৭ সাল থেকে এর প্রেসিডেন্টের দায়িত্বে রয়েছেন। তমদ্দুন মজলিস বাংলাদেশের একটি অরাজনৈতিক সাংস্কৃতিক সংগঠন যা বাংলাদেশে ভাষা আন্দোলনের প্রাক্কালে ১৯৪৭ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়।