ফ্ল্যাপে লিখা কথা মৃত্যুর পর শুধু অন্ধকারর.....শুধুই অন্ধকার? প্রফেসর ডয়েল একটা রাস্তা বের করেছেন ওটা কাটানো। তাঁর সহকারী প্রফেসর কার্নের মনে ছিল অন্য কিছু। সুন্দরী ডাক্তার মারি লরোঁ কেন প্রায় অজ্ঞান হয়ে যায় কার্নের গবেষণাগারে প্রথম দিন ঢুকে? কার্নের যুগান্তকারী আবিষ্কারের পেছনে আসলে কে? কাটা মাথা বাঁচিয়ে রাখার পরে এবার কার্ন চান ঈশ্বর হয়ে উঠতে, জোড়া দিতে চান তিনি মাথার সাথে মৃত শরীর। অমরত্ব কি হাতের মুঠোয়? ব্রিজিতের মাথার সাথে ওটা কার শরীর?
ষড়যন্ত্র ভেদ করতে ছুটলো আর্থার ডয়েল আর তার শিল্পী বন্ধু লারে, পরে এসে জুটলো আরেক বন্ধু শ্যব । কত জন তাদের বিপক্ষে-স্যানিটোরিয়ামের পরিচালক ডা. রাভিনো, পকেটে পুরে রেখেছে সে গোটা প্রশাসন আর বিচারব্যবস্থা, লুকিয়ে রেখেছে সে লরোঁকে পাগলাগারদের ভেতর; এবং স্বয়ং কার্ন। জিতে চলেছেন কার্ন।
পৃথিবী দেখবে এবার কার্নের প্রতিভা। আর্থারেরা কি পারবে লরোঁকে মুক্ত করতে, তার মৃত বাবার আসল রহস্য জানতে, পারবে কার্নের সম্মানিত মুখোশ ছিঁড়ে ফেলতে? শুধু ন্যায় আর ইচ্ছেশক্তি সম্বল করে কদ্দূর এগুতে পারবে তারা? ‘উভচর মানুষ’ খ্যাত আলেকজান্দার বেলিয়ায়েভের লেখা প্রথ কল্পবিজ্ঞান উপন্যাস ‘প্রফেসর ডয়েলের মস্তক’। যাঁরা খুঁজেছেন তাঁর অন্য লেখা, তাঁদের জন্যে এক অনন্য উপহার।সময়ের চাইতে এক অনেক এগিয়ে এই বই আপনাকে ধরে রাখবে শেষ পৃষ্ঠা অবধি। তৈরি হোন কল্পবিজ্ঞানের ছায়ায় শিহরণ, সম্পর্ক আর নৈতিকতার লড়াইয়ের চমক দেখতে।