ফ্ল্যাপে লিখা কথা সৌরজগতের উৎপত্তি কী করে হলো? ব্ল্যাক-হোল কী? ব্ল্যাক-হোল কখন, কীভাবে তৈরি হয়? পালসার ও নিউট্রন তারার পার্থক্য কী? আমাদের গ্যালাক্সির বৈশিষ্ট্য কী> গ্যালাক্সি কী করে তৈরি হয়? এই অষংখ্য গ্যালাক্সি মহাবিশ্বে কিভঅবে সজ্জিত আছে? সবচেয়ে বড় প্রশ্ন, আমাদের বিশ্বের সৃষ্টি হয়েছে কী করে? বস্তুর মৌলিকতম উপাদান কী? কেমন তার আচরণ? সৃষ্টির মাহেন্দ্র ক্ষণটিতে কি তার কোনো ভূমিকা ছিল? নাকি সে নির্গুণ অকর্মণ্য, কেবলই এক নীরব দর্শক? বিশ্বের প্রসারণ কি চলতেই থাকবে নাকি এর কোনো শেষ আছে? সর্বোপরি মহাবিশ্বের নিয়তি কী? বহির্বিশ্বে কি প্রাণ সম্ভব? এইসব মিলিয়ন ডলার প্রশ্নের উত্তর এবং আরো অনেক নতুন প্রশ্নের ঝাঁপি নিয়ে মহাকাশের কথা। আজকের মানুষ মহাশূন্যে স্পেস-স্টেশন স্থাপন করেছে, অন্য গ্রহে বসতি স্থাপনের চিন্তা করছে। এমনকি এই দেশেই আছে নভোথিয়েটার। এই যখ পরিপ্রেক্ষিত, তখন কি স্পেস/ অ্যাস্ট্রনমি/ কসমোলজি এখনো উদাসীন বিজ্ঞানীর চিন্তার বিষয় হয়েই থাকবে? যারা আজকের এবং আগামী দিনের আধুনিক বিশ্বের নাগরিক হবেন তারা কি ‘অদ্ভুত উঠের পিঠে’ই চলতে থাকবেন?
পাখ, আপনার কী অভিমত?
সূচিপত্র * মহাকাশের কথা * সূর্য ও তার সাথীরা * তারার জগতে হাতছানি * ওই যে সুদূর নীহারিকা * মহাবিশ্বে মহাকাশে মহাকাল-মাঝে
বিজ্ঞান পড়েন ও পড়ান, বিজ্ঞান নিয়েই লেখেন ও চর্চা করেন। বাংলা একাডেমী থেকে বিজ্ঞান লেখালেখির জন্য পেয়েছেন “হালিমা-শরফুদ্দিন’ পুরস্কার। জ্যোতির্বিজ্ঞান চর্চার সাথে জড়িত। কানাডার ম্যাকমাস্টার ইউনিভার্সিটি থেকে পিএইচডি । শিক্ষকতা করছেন বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ে। প্রকৃতি পরিচয় থেকে ইতিপূর্বে প্রকাশিত গ্রন্থ “থাকে শুধু অন্ধকার: মহাবিশ্ব ও ধীমান সত্তার ভবিষ্যৎ' (২০১৪) এবং “প্রাচীন মেলুহা: সিন্ধু সভ্যতার ইতিবৃত্ত' (২০১৫)