সূচী আত্ম পরিচয় কি চাই? ছড়া-১ ছড়া-২ ছড়া-৩ ছড়া-৪ ছড়া-৫ ছড়া-৬ ছড়া-৭ ছড়া-৮ ছড়া-৯ একত্রিশ জুলাই এর ছড়া ছাড়া-১১ ছড়া-১২ চাঁদের আলোয় ভাবনা জাগে গোমড়া মুখো আকাশ দেখে কেরোসিন ছড়া পানির উপকারিতা আগমনী শ্রাবণের এক মধ্য দিনে খিচুড়ী নিয়ে ছড়া ভালোবাসি মাকে মায়ের কথাই লিখি ছাড়া-১৩ ছড়া-১৪ বাঙালি মেয়ের দুখ আটাশের ভাবনা শাওন মাসের ফল ভাত খাবার পরে বই বেচে খাই আর ভাড়া দিয়ে যাই বাঁচতে যদি চাও বিজলী পাখা চললো ছয় আষাঢ়ে, সাত সকালে ডাকবো না আর বৃষ্টিরেেআশা নিয়েই পথ চলি ২৭ আগষ্ট, বৃহস্পতিবার ভাব-বৈচিত্যে রবীন্দ্রনাথ সংকল্প কারেন্ট আসার পরে খাই কেন সব আজ রাতের রান্না ঘুমের নামেই লিখি লিখি কখন ছড়া শ্রাবণ একত্রিশ হয়নি উনিশ বিশ বাঁচতে হলে বাঁচতে হলে জেনে রেখো ভালোবাসতে পরাণ লাগে আশা নিয়েই ভাসা মরতে আমি চাইনে ষড়ঋতুর দেশ ছাপাই যদি বই নয় আষাঢ়ের ছড়া ভাদ্র মাসের বৃষ্টি দেখে রান্না নিয়ে ছড়া স্মৃতির টুকরো দেহ ও মন বই নিয়ে কথা সকাল বেলা ভাবছি যাহা, লিখছি তাহা লিখছি বসে আজ বিকেলে নির্মলেন্দু গুণ ঘুমাবো না কেন? বৃহস্পতিবার দুপুরে এক শুক্রবারের বিকেলে বেঁচে থাকার সুখ কোথায় থাকি কেমনে থাকি দোসরা জানুয়ারী, ২০১০ খ্রী: আজকের কথা ভালোবাসো পশুপাখী মহাষ্টমী চৌদ্দশ ষোল ফ্যানের বাতাস হাঁসের কথা লিখি নাম ভোলা এক দাতার কলম ধুয়ে যায় হিমালয় বিড়াল ছানা দু’টি বিড়াল চউঠা মার্চ, হাজার দুই সাত তবু লিখি শেষ মার্চ মার্চ এর শেষ রাত-১ ভালোবাসাবাসি একত্রিশ মার্চ, ০৭ কাজের স্বাধীনতা মার্চ এর শেষ রাতে-২ ছাব্বিশ/তিন/সাত বাইশ মার্চ, ০৭ খৃষ্টাব্দ বলবো না আর পানি দাও ২৫ মার্চ, ২০০৭ খ্রী:-১ ২৫ মার্চ, ২০০৭ ছেলে ও মা থামকে কি ভাই মানুষ এবার? বই এর মেলায় খোকন সোনা শিশুর ছড়া বই মেলা ৩১ মার্চ ২০০৭ ভাত খাওয়া পোষা বিড়াল কি খাবো, ভাই, কি খাবো? কাজের খোঁজে ভবিতব্য ভাবা বারোই জানুয়ারী ২০১০ বই কেনার ছড়া ৩০ মার্চ, ২০০৭ খৃষ্টাব্দ এগারোই জানুয়ারী বারোই জানুয়ারী শীতের কথা গ্রাম-শহুরে মানুষ গানে প্রাণ ভালো খাই দাই উলঙ্গ চরণ মাটির টানে বৃষ্টির ছড়া টক বেগুন ও শীত একদিনের দিনপঞ্জী বিষু সংক্রান্তি পদ্যে লিখি গদ্যে নয় কেমনে কাটে দিন আমার কেমনে কাটে দিন গরমের ছড়া মাথা আমার মাথা পদ্য লেখো, পদ্য লেখো খোকন সাহেব আমি শুধুই লিখি ০৯-০৪-০৭ খৃষ্টাব্দ সোমবার অলস মনের ভাবনা যাবো আবার গাঁয়ে গ্রাম-শহর টুনু আমার কলা-বাদুর পহেলা বৈশাখ, ১৪১৪ বাংলা কাক-কবুতর ইস্টার সানডে-২০০৭ খৃঃ পানি মাগা সন্ধ্যা পানাফুল অশ্বত্থ গাছ শেয়ালমামার পাঠশালা মেঘের পরাজয় ছুটির ছড়া কালো কাক পাগলা ছড়া যাই ফিরে যাই একা কেন থাকলে? নারিকেলের গাছ দেখে নূতন বছরের ছড়া দীঘি খনন কর ছয় চরণের ছাড়া টু’নুর প্রতীক্ষায় ছড়া লেখার কথা হাজার ছড়ার বই সোমামণির কান্ডখানা বাঁচার ছড়া চৈতালি-২ আমার কাজ আমার বাগান কামরাঙ্গা মার্চ পোহাবে আজ চৈত পরবের আগে খিচুড়ী মাহাত্ম্য উগঘা ছড়া কৈবল্যধামর দাবানল ও মনানল তেরোই এপ্রিল, ২০০৭ খৃঃ হাজার ছড়ার বই ফুলের ভালোবাসা খেলা-দেখা কেন লিখি পহেলা এপ্রিল, দুই হাজার সাত বিভ্রটি লগু শুরু ভেদাভেদ প্রাণের মায়া আয় রে আমার টুনু সোনা, আবার ফিরে আয় গ্রামকে ভালোবাসো ৩১ মার্চ, ২০০৭ ২৮৮৮৮ মার্চ, ২০০৭ খৃঃ ২৯ মার্চ, ২০০৭ খৃঃ মা ও ছেলে ছড়া দুধের ছড়া পানি মাগার রাত লেখকের দিন কেমনে কাটে দৈনন্দিন ছড়া-কবিতা লেখার পটভূমি ভাবনা প্রতীক্ষা ও ভাবনা গাঁয়ে ফিরে যাও মানুষ জাত সি.এন.জি’র ঝগড়া মন ডেকে না শহরে বন্ধু আমার কাঠবিড়ালী লিখেই দুটো খাই ধন আছে মোর অমূল্য লিখছি দৈনিক কাহিনী ভাত খাওয়ার ছড়া পুইয়ে গেলো রাতটা সকাল বেলার ছড়া ছড়ার বই একদিনের বই বেচা করছে জহর মাছের চাষ তুলু, আমার তুলু ছুটু ও পুটু লেখো, লেখো, লেখো মাছের করো চাষ মাছের চাষের ইতিকথা ভালোবাসো পশুপাখী আপন করো জীবনকে সেদিনের অমৃত ফল সেই পবিত্র ঘরখানি একাত্তরে পুড়লো সবই সমস্যা ও সমাধান সমস্যাকে ঠেকাও বই কেনো আর বই পড়ো কাটলো একটা দিন তেরোই মে’র ছড়া দিন কাটাবো কেমন করেই ঘুম ভাঙ্গার পরে সময় নিয়ে ছড়া পোপাদিয়ায় যাবো কথা লিখে যাই, কথা রাত নয়টার পর শনিবারও ভালো যাত্রা পথের টুকিটাকি ঠাকুরবাবার দয়ায় নিত্য নৈমিত্তিক বারোই মে’র ছড়া ও কবিতা ১৬ ই মের’র পাগলা ছড়া ঢাকায় নাকি যাবে মাছ ছাড়ো ভাই, মাছ ছাড়ো পায়রার কথা গলার জ্বালায় মরি বাঁচতে হলে বয়স হল তাই বলে কি? রেঁধেছিলাম খিচুড়ী লিখবো এবার নাটক বাঙালিজাত-মন্দ কিসে? লেফট রাই, লেফট রাইট বোঝা যেটুক বইতে পারো মশা কিছু লেখালো কল্পনায় আষাঢ় আকবে ছবি, গাইবে গান? ডাঃ মোহসীন জিল্লুর করিমের কলম বিধাতা সহায় মাছে ভাতে আমরা মরতে কেন চাই না খুশীর মেঘ কাজ করে খাও প্রথম ছড়া গাঁয়ের দুলাল গাঁয়ই থাকো পোপাদিয়া নৈশ ভ্রমণ সংসার-বিরাগী ছেলে বন্ধু টেবিল ফ্যান খাও সোজাসুজি বো-ই বেচা পাখা টানা জাতির নেতা মায়ের কর্তব্য মায়ের ঋণ শোধ ঢাকায় কেন গেলাম না মা ও ছেলের পথ চলা পরিকল্পনা চারদিকেতে খুশীর আমেজ রাঁধা-বাড়া বাঁচার চেষ্টা করো চেয়েছিলাম বৃষ্টি সাধের ফিরিওয়ালী সূখী মানুষ হাঁসের মতন কাজের তরে বাঁচা সুপরিকল্পনা বোঝাপড়া কচু শাকের মাহাত্ম্য বৃষ্টি প্রশস্তি সমস্যা ও সমাধান ভাতের কাঙালী বাঁচতে হলে চাই কি? সাতাশে আশ্বিন দশ নভেম্বর, ২০০৯ সকাল বাঁচার তরেই তৃতীয় ছড়া দ্বিতীয় ছড়া দুপুরের লেখা জন্মদিনের প্রীতি ও শুভ কামনা রাতের লেখা বাঁচার মত বাঁচা সুন্দর জীবন আশা ভরা মনে ছড়ার বই সোনার বাংলা নিজের কথা বৃষ্টির খানা কলম হারা প্রতিবন্ধী জীবন রোদের ছড়া কার্তিকের শেষে পৈসা কিছু লাগে বিড়াল নিয়ে লেখা মাছ কেনার মজার ছড়া কলম হারা সুমুর কথা একুশ সালে বাঁচতে হলে একা একা রই জেগে প্রতীক্ষারতা ধর্মনেতা ফুলের কথা পেটের মূল্য একলা জাগার সাথী সাধ চাঁদ দেয় পাহারা প্রকৃতি প্রেম কি চাই সুমু আমার ভাগ্যবতী পানি কামনা পানি চাই পানি সুখের স্বপন যায় যে ভেঙ্গে সইতে নারি তুলুর শোক তুলুর স্মৃতি তর্পণ টাকার গরম বেচেঁ থাকো ভালোবেসে তুলুকে লিখিকেন, কি করি টিপ টিপ বৃষ্টি শান্তি খুঁজি, শান্তি স্বপ্ন নিয়েই বাঁচি কাটে মোর দিন-রাত ডান হাতের কাজ মনের বয়স হিমালয়ের ইন্তেকাল খাঁটি মানুষ রবীন ভাই ৫ ডিসেম্বরের শুরু নিশাত সুলতানা পাবো ফিরে সব পাবো কেমনে কাটাই দিনগুলি পুরুষ জাতের স্বাভাব মেয়ে পুরুষ হকারের প্রশস্তি স্মৃতির বেদন কি করি, কেন করি ক্ষিধের অবদান দুজনের চাওয়ার বাঙালির সুখ ঘুমকে ঢাকা এতাল-বেতোল ছড়া রবির মতন সুখেরই খোঁজে যাই যে লিখে যাই চৌঠা ডিসেম্বর রাতের ছরড়ার ফিরে পেতে চাই টুনুরে আমার শীতের বুড়ির এলাকা দুপুরে খাওয়া ছাড়ার মুক্তাহার মনের খবর ছড়ায় আলাপর নভেম্বর শেষ-১ নভেম্বর শেষ-২ শুভদিনে নির্ঘুম শেষ রাত এক মঙ্গলবার বাঁচতে যদি চাও হঠাৎ ঘুম ভাঙ্গার পর তুলুর কথা পড়লো মনে বাঙালির দুঃখ ছেলেবেরার সিঁরিতি ফেব্রুয়ারির এক সকালের পায়রা দুটো দাদু-দিদিমার কথা আনারস জীবন যাত্রার ছড়া-কবিতা মেঘের স্তুতি মেয়ে কেন হলাম? চাই না ঝড়, চাই শুধু বৃষ্রটি পানি মাগা
নিজেকে নিয়ে কিছুর নিজের কথাই লিখির জীবন তরীর মাঝির বাঁচার উপায় মাস পহেলায়র কি চাই? তিন তারিখ আধার রাতর বৃষ্টি
গায়ের বউর ঘড়ি চলে ঘড়ির তালে পাঠকদলের ভালোবাসা কারেন্ট এলো
মায়ের ভাষায় ফাগুন দেখা ও লেখা সহজ-সরল কর্ম করেই ধর্ম নয়কো আমি গুড়ো পেট ভরে খাও লেখার আনন্দ ছড়া সম্পদ কাজের ফিরিস্ত জুন তিরিশের ছড়া সকাল বেলার ছড়া বই বেচা গান মাথা ব্যথা মিল খুঁজি বৃষ্টি ঝড়ুক ভালোবাসা ও মন্দবাসা বাঁচতে হবেই কাজ করে যাই বৃষ্টি বৃষ্টির গান কার্নেট গেলো চলে শোকগাথা মানহানির গল্প পরের কথা ভাবলে মনের ছবি ছোট ঘরে বড়ো মন তুলুকে উৎসর্গ করা বই লেখায় বাঁচবো ঘুরে এলাম রআজকের কথা বলি শুভুকে মনে পড়ে মন্দে ভালোয় বাচো পোপাদিয়ায় যাবো জুটলো না মোর চিলে কোঠা ঠাকুর বাবার কাছে আবেদন শুভুর কথাই লিখি বাঁচতে হবে কেমন করে ২৪ জুনের ছড়া নানা কথার ছড়া বাঁচতে কেন চাই রাঙ্গা বই চিলে কোঠা চাই কেন চিলের কীর্তি রাত জাগার ছড়া ২৯ জুলাই এর লেখা আশায় আছি রাতের আলো একুশে ফেব্রুয়ারী মাথা নিয়ে গাথা মৎস্য সপ্তাহ ঘরখানি মোর ভালো গান লেখা মোমবাতির কাজ সাতই আগস্টের পরে নববর্ষ
আকাশে চাঁদ দেখে সন্ধ্যাবেলার কথা ছয় আট নয় কালো কুলো বিড়ালটা বারো আট ন-এর সকাল মায়ের বেদন প্রাতঃভাবনা দু’টি প্রতিষ্ঠান সকাল রাত টুনুরে ফিরে চাই জীবনানন্দ-বেদনার কবি - আনন্দেরও কবি কৃষ্ণ কথন বাঁচতে হলে প্রাণমন গান গাওয়া মোর শুক্রবারের সকালে কেমন জীবন চাই পনেরই আগস্টের ছড়া পনেরই আগস্টের কামনা মাকে আমার ক্ষতিপূরণ আশায় আছি বাসবে কারো ভালো এক সকালের ভাবনা ঘুম হারনো ছড়া উনিশ জুলাই এর ছড়া সবারই হোক কুশল করবো কি ভাই, করবো কি? কিছু কথা, কিছু কাজ মাথার কাজ লিখি আমি, লিখেই যাবো স্বপ্ন সুখ ক্রিকেট খেলা নিয়ে ক্রীড়নক জ্বালাই আলো ঐকান্তিক কামনা সঠিক পথেই চলো কালো আমার হরিয়ে গেলো কাজেই দাও পরিচয় টক বেগুন খাও দুপুরের কাজ
বিকালের পরিকল্পনা বাঁচতে চাই আর চাঁচাতে ১৯ ফেব্রুয়ারী ২০১০ সকাল মাছের ইতিহাস বাঁচার রসদ খুঁজি হারানোতে পাওয়া চেয়ার আর টেবিল মশা তাড়ানো অমর একুশ এড়িয়ে চলো পাপ বরণীয় হও, বরণীয় থাকি কোথায়, খাই কি আর ভাবি কি? বই বেচার কেচ্ছা মেয়ে হলাম কেন লা্গলে ক্ষিধে খাও আশায় থেকো জয়ী হও, জয়ী ৯ই মার্চ এর প্রারন্ত ছয় তিন দশ সুখের দিন ভাবছি বসে করবো কি রত্নাকে একই রকম যুগল জীবন ঘুম ভাঙ্গার পরে সকাল বেলায় খেয়ে আঙ্গুল, ফেরিওয়ালার কাকলীকে নিয়ে মা হয় যেন নারী শহীদ বাছারা আমার ফল খাও ভাই, ফল খাও গরীবের পূজা শেষ ফাগুনে জহরকে নিয়ে শিক্ষিকা হলো দীক্ষকা করবো কি আর খাবো কি
ইতিহাস বাঁচার তরেই লিখি সুমুমনির কেচ্ছা পনেরোই মার্চ এর দুপুর নীল রং রমা কলীর পূজো পনেরোই মার্চ, রাত ষোলই প্রভাত ষোলই মার্চ/ সকাল সতেরোই মার্চ সকাল এতোল বেতোল তেতোল ছায় ছড়া আমার বানিয়ে যাই গরমের দিনে ঘুম নিয়ে কাজরে ভালোবাসো খাবার ইতিকথা টুকটাক ছড়া রবাঙালির খানা স্বাধীন চেতা হও মুক্তি কোথায় বলো মুক্তি? স্বাধীনতার সঠিক পথ ফুলের কথাই লিখি পাতাল সেঁচা ঘুমহীন কোনো এক রাতে সুমুকে নিয়ে ছড়া ভালোবাসি সবই টেবিল ফ্যান বিশে মার্চ/দুহাজার দশ একুশে মার্চ/ছয় চৈত্র/সকাল ভালো যে কেউ বাসে না সাগর টগর আমার তপোবন একুশ মার্চ এর রাতে বাইশ মার্চ এর প্রারম্ভে-১ বাইশ মার্চের প্রারম্ভে-২ বাইশ মার্চ/দশ ক্ষুধার আগুন নেভাও প্রলাপ আজকে কি চাই পেতে করি কি আর করবো কি বই এর কথা
শসার গুণ কীর্তন ফুলরে ভালোবাসো পচিশে মার্চ দুহাজার দশ-১ চার তারিখ/রবিবার দুপুরবোলা পচিশে মার্চ দুহাজার দশ-২ মার্চ, আটাশ/সাল দশ/বার রবি ছেলের ছবি একলা থেকো না পহেলা এপ্রিল. ২০১০ পহেলা্ এপ্রিল সকাল বেলা সকাল বেলা প্রাতঃরাশ এর পরে তিন তারিখের বিহান বেলা ছয় এপ্রিল/দুহাজার দশ/সকাল চার এপ্রিল, রবিবার অপরাহ্ন রছয় এপ্রিলের সকাল দৃষ্টি রোধের অট্টালিকা সাত/চার/দশ অনলো খোকন ভাত-তরকারী ঠাকুরদাদার বাড়ী নয়-চার-দশ মাহফুজ সম্পর্কে সহানুভূতি জানানো কর্ণফুলীর কথা আম কুড়াতে যাই হেঁচর-পেঁচর কাঁচা আমের বায়না ০৪-০১-১৪১৪ বাংলা গরম আম কুড়ানোর গল্প বৃষ্টিতে শিশু আঠারোই এপ্রিল হাসিনার খবর বই ছাপানো পাকা আম পারো আম দিলে না কেন? পহেলা জ্যৈষ্ট, ১৪১৪ টক বেগুন খেটেই খাও লিখতে হবে ছড়া রবলা ও লেখা আ
কাশে মেঘের ভেলা মাটি-পানির দেশ বৃষ্টির দিন বার যদি হয় শুক্র রোদ ও মেঘ সুন্দর সকাল আর মধুর বিকাল খোকা-খুকুর ছড়া-২ এক দিনের বিবরণ
বিড়ালমণি সোমার বর হুলো বেড়াল বাঁচার মতে বাঁচা খুকুমনির চড়ুই ভাতি মেলাতে যাই চল বই বেচা
বৃষ্টির নিমন্ত্রণ কালো মেঘ পেতি আর ঢোল বৃষ্টি সোমার ঘুম বাদ্যযন্ত্রের পরিচয় আজব খেলা
খাস্তাগীর যাবো করবো আমি করবো পাগল বলে কারে? ইলশে গুড়ি বৃষ্টি চলো কুইট ইন্ডিয়া কাজ, দেশী-বিদেশী লেখা ও শেখা ধোঁয়াটে মেঘ বৃষ্টি হলো কাল টেবিল ফ্যান আকাশ ঢাকা হালকা মেঘেেআম কাঁঠালের আকাল মেয়ের জাত ও মায়ের জাত দু’টি ছড়া ঝুমকো বাজে দুষ্ট ছেলে ‘বাবু’কে নিয়ে কি করি গাছ-গাছালির মিত্রতা চলো আবার গ্রামে ফিরে যাই আকাশ গঙ্গা হরষে রঙ্গিন চউঠা নভেম্বর কলম আমার কথা কয় ফুলের বনে ভালোই মেঘে ঢাকা আকাশ দেখে বাঙালি মেয়ের কথা হাঁস পালবো জ্যৈষ্ঠ মাসের জন্ম বাঁচতে হলে পোপাদিয়া গ্রাম পঁচিশে বৈশাখ বৃষ্টির জন্য ব্যর্থ প্রতীক্ষা একলা দুপুর রবি ছিলেন কবি গরমের কবিতা জষ্টি মাসের ষষ্ঠি জ্যৈষ্ঠ আনে বয়ে যেন জাতীয় ফল বলেছিলাম বেচাবোবই কথা ছিলো বই বেচা বেঁচে থাকা কথা ছিলো সম্পদ লাভ কাজের তরে বাঁচা বাঘার রাগ কবির কবিতা বর্ষা আসে রলিখেবো শুধু ছড়া চ ট্টগ্রাম কলেজে কাকের মতো শাওন দিনের ভাবনা ছড়া-১
ছড়ার কণা টাকার দাম আজিকার দিনটা মতিঝিল বাঁচার লড়াই বেদনা বিলাপ সহজ সরল বাঁচা হাজার ছড়ার আলো হাবিব ঘোরে কাজের খোঁজে রাঁধা বাড়ার খেলা সোমা বলে, কিয়াও
পাগলা দাদুর বিয়ে মা ও বিড়াল একটুখানি ঘুম ছড়ার বই কাজ করে যাও একখানি ব্রেণ কবি নই নক্ষত্র সমাচার রা জার বাগ গরবা এলো ছড়াকারের কথা সন্ধ্যা রাতের ছড়া সবারে বাসিও ভালো লেখার আলো মায়ের বাণী ঘুমাই যখন চিন্তা-ভাবনার ফল নিজের কথা স্বপ্ন নিয়েই বাঁচা রবীন্দ্র-নজরুল গ্রামে যাই চলো বন্ধু হলো কারেন্ট ভালোবাসা আর মন্দবাসা কেমন মানুষ কেমন ছড়া নজরুল বিদ্রোহী কবিকে নিয়ে জানতে হবে রিলিফ দিতে প্রার্থনা পুটু ও পটু আকামের বন্ধু হও আটাশে মে সাত রাশিফল দেখে নিয়ে পালাতে চাও গরম-জ্বালায়? ক্ষমাই চাই ছড়ার সফলতা গরমের এক দিনে বাঁচার উপায় খুঁজি সোমামণি হআরা দিন হআন জ্বালাতে বলি আলো সংখ্যাতত্ত্ব গআন গঅঅ প্রশ্ন কাব্য হলে কাঁঠাল রকাজ করে যাও চ লো আবার চলো রখৈ-মুড়ি আর চিড়া আকাশে মেঘ দেখে রংএ রংএ সাজায় বন্ধু হবে কাঠবিড়ালী বৃক্ষ জীবন হুমায়ুন ভাই জ্যৈষ্ঠ মাসের একটি সকাল বাড়ী-ঘরত য। ঘৈ রোদের ছটক পেয়ে এক বিয়ালর ছড়া কিছু মিছু কথা চাটগাঁইয়া ভাষার ছড়া প্রার্থনা-২ বৃষ্টির দিনের ভাবনা টেবিল ফ্যানের দয়া অসময়ের পানি আষাঢ়-সকালের ভাবনা বিড়াল কেন্দ্রিক জীবন রপাহআড় ন কাইট্টো বারো মাসের ফুল কখন লিখি পায়রা দুটো্র ঝগড়া মায়ের প্রসাদ নারী ও মা আষাঢ়ে যা দেখি তাই লিখি রসোমার কথা লিখি বই পড়া নিয়ে ছড়া তেলাপোকা সোনার বাংলা কলা খাও কলা খাও পূজা করে কেন লিখি ছড়া আমি ঠাকুরদাদার ঘর খেয়ে-পরে বাঁচো আষাঢ়ের লেখা রসকাল বেরার স্বপ্ন লেখার কথাই লিখি ঢালে পানি আমার টুনুকে পিপীলিকা কেন ভালোবাসি? সুন্দর জীবন একখানি ঘর হাজার ছড়ার কথা মাকড়সা গাঁয়ের কথা লেখো ফিরে যাও গাঁয়ে টিকটিকি রঠাকুরমায়ের বাড়ীতে নন্দ দুলাল কৃষ্ণ ঠাকুর সোমার কথা গাঁয়ের চাষা কবির ভাই এর বই কৃষ্ণ আসে তৃষ্ণা নিয়ে ঘি? আঁকবো ছবি টাকা, টাকা, টাকা রবন্যার পরে ভা ত জুটাবে গরবা এলো ঘরটা হল দখিণ জানালার রিলিফ টেবিল ফ্যানের অসুখ মেঘ আনো কালো রে মেঘলা সকালে গরবা এলো আমার বাড়ি বন্যা বাড়ী চলে এলাম খেটে খাও, খেটে খাও নিঘুম রাতে বৌ যাবে শুভি আর সোমা পোপাদিয়ায় এলাম চলে একলা থাকা ছড়ার গুণগান হলদে পাখী বাড়ী ভরা ফল যে আমার খায় দস্যুদল সাধ যে ছড়া লেখার মঙ্গলরেই আনবো রপ্রভাতের ভাবনা কা জের প্রস্তুতি বিড়াল সাথী শুক্রবারের কাজ দিন কাটে মোর লুসাই ভবনে ছোট্ট শিশুর ছড়া খোকার দুঃখ ভালো খোকা পছন্দসই ঘর ভোর বেলাকার কথা খোশ মেজাজের লেখা ছোট্ট ছড়া সহজ-সরল জীবন রচাঁদের বিয়ে গরীব আমি নই সাদা-কালো টিভি ঘুম ভাঙ্গার পরে হীরকাঙ্গুরীয় প্রকাশের পর জীবন ও জীবিকা সিলিং ফ্যানের কেচ্ছা দৈনন্দিন কাজ দেখতে উদয় চাই চাই শুধু ভালোবাসা ফিরে পেতে চাই মায়ের আদার ছোট্ট চড়ুই কেমনে কাটে দিন পল্লী ছবি পরামর্শ প্রাণের দান ছড়ার যুগে আবার ফিরে যাই আকাশের রাগ দেখে দিনেকের কাজ ও ভাবনা কালো কাক মায়ের সেবা মার্জারালয় লিখতে লাগে ভালো মাটি ভালোবাসো বোঝা-পড়া করি ফাগুনে খাও আর কাজ করো সুখের দিন চাইনে টাকা চাই নে অকাল বৃষ্টির আশংকা সুপুরির গাছ চটকা ছড়া বাংলাদেশ ঠাকুর মায়ের বাড়ী বাংলা-মা বাঁচার ইচ্ছা আছে পচিঁশ আগস্ট বুধবার সকালের কথা জাত বাঙালি উকিল সমাচার ভালোবাসো এই ধরারে ভাদ্র মাসের বৃষ্টি তাইরে নাইরে ভাদর এলো বাঁচার চেষ্টা করো ব্রেকফাস্ট এর পরে পয়সার খোঁজ ভাদর মাস ছড়া বানাই প্রাতঃভাবনা প্রাতঃভোজনের পরে কাচির খোঁজে ভাদরের ছড়া সুমু রেনির ঝগড়া বিদ্যুৎ বিভ্রাটে ফ্যানটা চালাই কেন? লোকনাথ বাবাজী একুশে সেপ্টেম্বর আজকের দিনে বাইশ সেপ্টেম্বর রাতে টেবিল ফ্যানের সামনে মাসটা আশ্বিন সাফল্যের ইঙ্গিত জমা-খরচের হিসাব আজ সকালে দশ দশ দশ ত্রিশ/এগারো/দশ/সকাল সিদ্ধ ডিম বারো অক্টোবর/হাজার দুই দশ আজ সকালে চাই যে পেতে বছর চল্লিশ জন্মদিনে সপ্তমী পূজার দিন আজকের দিনে সাঁঝের আধারে বাবাজী’র ভোগ প্রসাদ প্রার্থী দেশ বাংলা স্বাধীন দোষে-শুনে শিব মৃত্যূঞ্জয় রবি ও রবিবার পাখা ছেড়েই দিন কাটাই সতেরেই অক্টোবর/দশ অশ্বিনী কুমারের ব্রত কার্তিকের বারতা মোবাইল প্রেম ব্রতের মানত রকারেন্ট ছড়া ফ্যান ফ্যান বাতাসে কাব্য আসে মাগিলাম পুত্র বর বিম্ব অক্টোবর রাত গাইবো শুধুই গান কুমড়ো শাকের স্মৃতি পেলাম টুনুর দেখা জাগি থঅনর রাইত নাইরগলর পুর কোজাগরী রাতে শোন লক্ষ্মীর বাণী শোনো রবাঁঅলর দেশত হা
সতে আমি চাই চলো যাই তপোবনে দাঁত পেকে কালো ঘড়ি ভায়া চলছে ঠিকই আমার পুকুর টাকা, টাক, ভালোবাসার ফাঁদ নেই জ্বালাতন সুখের খোঁজে পঁচিশ অক্টোবর-২০১০ আজাদী বলো, কেন? ঠান্ডা-গরম ঘুম কি আসে দোসরা আগস্টের ছড়া মাটি প্রশস্তি পরীক্ষা কালি-কলম নাই বই কেনো, বই কেনো, চৈতারি রবৃষ্টি থাকে মেঘের খামে দোলনা রকেট স্মৃতি মন্দির ছড়ার ছবি রূপের আদর ভালোবাসা সুন্দা মধুময়
১লা এপ্রিল, ২০০৭ খৃ: মেঘের গোঁস্বা মেঘলা দিনে মার্চ আঠারো দুহাজার দশ
কি খাই, কেন খাই আষাঢ়ের মেঘ দেখে দুশ্চিন্তা বাজলো দশ তেরো আট নয় এর রাত মন্দ বাসো মোরে কাক আর কবুতর একটি মোটে কাজ বৃষ্টি এলো ব্ যা-ন বেলা একটি বোতল প্রাণ ইলিশ সোমার সাধ অনাথালয়