১। হতাশার কালো মেঘ : বিখ্যাত ব্যক্তিদের জীবনে বিপর্যয়, হতাশা ও হতাশার বিরুদ্ধে জীবন বিশিষ্ট ব্যক্তিদের ব্যক্তিগত জীবনে অপমান লাঞ্ছনাভোগ। পৃঃ ১৫-২০ ২। পঙ্গুলংঘয়তে প্রতিবন্ধীরা কীভাবে প্রতিবন্ধকতা কাটিয়ে উঠেছেন। পৃঃ ২৪-২৫ ৩। তবু আশা অনেক সময় বিপর্যয়ের মধ্য দিয়েই সাফল্য আসে তার কাহিনী। অন্যের ঘাড়ে দোষ চাপানো বা স্কেপ গোট করার প্রবণতা। সংগ্রামের মধ্য দিয়ে কীভাবে সাফল্য আসে উদাহরণ। পৃঃ ২৬-৩৯ ৪। হতাশা এক অসুখ হতাশা এক ধরণের মনোরোগ। বৈজ্ঞানিক বিশ্লেষণ। হতাশার অভিব্যক্তি ক্রোধ— ক্রোধ দমনের উপায়। পৃঃ ৪০-৫৮ ৫। পরিশ্রম এক অভ্যাস পরিশ্রমী মানুষদের কথা। অভ্যাস ও অনুশীলনের ফল। ভোরে ওঠা অভ্যাস করবেন কীভাবে চিঠিপত্র লেখার অভ্যাস কীভাবে করবেন। পৃঃ ৫৯-৬৯ ৬। সকল অহংকার হে অহংবোধ, আত্মমর্যাদাবোধ বনাম অহংবোধ, টাইটানিকের সলিল সমাধি ঘটেছিল কেন? অহংকারি হয়ে ওঠার কারণ। পৃঃ ৭০-৭৬ ৭। মা ব্রুয়াৎ ভদ্রতা ও সৌজন্যবোধ কেন প্রয়োজন। অপ্রিয় সত্যকে কীভাবে এড়ানো যায়? পৃঃ ৭৭-৮২ ৮। কেমন করে শতু বাড়াবেন? ঈর্ষা ও পরশ্রীকাতরতার শিকার বহু বিখ্যাত ব্যক্তি, উদাহরণ। ঈর্ষার উৎস, ঈর্ষার বিরুদ্ধে কীভাবে লড়াই করবেন? শত্রুদের কীভাবে মোকাবেলা করতে হবে? পৃঃ ৮৩-৯৪ ৯। একটু নড়ে বসুন উদ্যোগ ও পরিশ্রমের ফলে সাধারণ অবস্থা থেকে কীভাবে অনেকে বড় হয়েছেন। পরিশ্রম কে কীভাবে কার্যকরি করতে হবে। সুযোগ গ্রহণের জন্য তৎপরতা। পৃঃ ৯৫-১০৬
ড. পার্থ চট্রোপাধ্যায়ের জন্ম উত্তর ২৪ পরগনা জেলার গোবরডাঙ্গা গ্রামে। ১৯৫৯ সালে স্থানীয় কলেজ থেকে গ্রাজুয়েট হয়ে তিনি মাত্র ত্রিশ টাকা সম্বল করে কলকাতায় এসে সংবাদপত্র যোগ দেন। সাংবাদিকতার চাকরির সঙ্গে সঙ্গে স্নাতকোত্তর পড়াশোনা চলতে থাকে। তারপর হঠাৎই কমনওয়েলথ সাংবাদিক বৃত্তি পেয়ে ব্রিটেনে চলে যান সংবাদপত্র সম্পর্কে হাতে-কলমে পাঠ নিতে। ১৯৬১ তে দেশে ফিরে এক নাগাড়ে চারটি পত্রিকায় সাংবাদিকতা করেছেন ৩৭ বছর ধরে। বেশির ভাগ সময় ছিলেন আনন্দ বাজারে। চার বছর ‘পরিবর্তন’ পত্রিকার সম্পাদনা করেন। ১৯৯৮ সালে অসম বিশ্ববিদ্যালয়ে গণজ্ঞাপন বিভাগের অধ্যক্ষ ও ডিনের পদে যোগ দেন। ২০০২ সালে অবসর নিয়ে এখন সর্বসময়ের লেখক। সারা প্রথিবী ঘুরেছেন বহুবার। বহু পুরস্কার ও সম্মান পেয়েছেন। ১৯৭৪ সালে পান আন্তর্জাতিক জেফারসন ফেলোশিপ। ইংল্যান্ড ও আমেরিকায় ছিলেন বেশ কিছুকাল। বই এর সংখ্যা ৮৮। গল্প উপন্যাস, ভ্রমণ, প্রবন্ধ। এখন বিশেষ মনোযোগ দিয়েছেন জীবনবাদী বই লেখায় আর যুব ও ছাত্রদের মধ্যে মূল্যবোধ ও ব্যক্তিত্বগঠনের জন্য তৈরি করেছেন সিপডাভে নামে একটি প্রতিষ্ঠান।