This book is meant to he both a text for university students and a reference for professionals. As in the first edition, the various aspects of the geography are first explained and then followed by an exposition of the economy through the national accounting system. This is an innovation in teaching economic geography. The manner in which the national product is formed is first explained and then the fifteen major sectors are discussed with the aid of many tables and maps. Copious use is made of published statistics on various economic sectors to show how and why the various statistical regions (former districts) vary in their economic development. The essential economic and geographical features of all the twenty statistical regions are analyzed in a long chapter. The final chapter sums up the outstanding socio-economic issues of Bangladesn. The author addresses university-level students but provides facts and analyses which will be of interest to development planners.
হারুনুর রশীদ। জন্ম : ১৯৪০ সালে, বর্তমান। মায়ানমারের রাজধানী ইয়াংগনের প্রায় ৬০০ মাইল উত্তরে নামেয়াে নামক শহরে । পৈতৃক নিবাস : মীরসরাই, চট্টগ্রাম। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ইংরেজি সাহিত্যে অনার্স ও এম. এ.। ভাষাতত্ত্ব ও সাহিত্য বিষয়ে তৎকালীন পাকিস্তান ইন্টার ইউনিভার্সিটি বাের্ডের সার্টিফিকেট কোর্সে বিশেষ কৃতিত্ব। পাকিস্তান কেন্দ্রীয় সিভিল সার্ভিস পরীক্ষায় উত্তীর্ণ। কর্মজীবনে সীতাকুণ্ড কলেজ ও পাহাড়তলী কলেজের অধ্যক্ষ, চট্টগ্রাম চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির ভারপ্রাপ্ত সচিব, স্বাধীনতার পরপর। বাংলাদেশ সরকার কর্তৃক গঠিত ইন্ডাস্ট্রিয়াল। ম্যানেজমেন্ট কমিটি, সাউথ-ইস্ট জোনের সচিব, ক্রিসেন্ট গ্রুপ অব ইন্ডাস্ট্রিজ-এর প্রশাসক, ব্রডওয়ে শিপিং লাইন গ্রুপের নির্বাহী পরিচালক, সেভ দি চিলড্রেন ইউ. এস. এ.-র প্রােগ্রাম অ্যাডমিনিস্ট্রেটর ইত্যাদি পদে দায়িত্ব পালন। বর্তমানে। ইনফরমেশন, রিসার্চ অ্যান্ড অ্যাসিসটেন্স ফর ডেভেলপমেন্ট (ইরাড)-এর এক্সিকিউটিভ চেয়ারম্যান। প্রকাশিত পুস্তক : Odyssey of Palestine, বাংলাদেশের মৌল সমস্যা ও সমাধানের রূপরেখা। পত্রপত্রিকায় প্রকাশিত অর্থনীতি, রাজনীতি ও সমাজবিষয়ক প্রবন্ধের সংখ্যা পাঁচ শতাধিক ।। প্রকাশিতব্য পুস্তক : বাংলাদেশের মুক্তিসংগ্রাম, আদি নাই অন্ত নাই, ডাক দিয়ে যাই।