ভুমিকাঃ প্রায় ১০-১২ হাজার বছর আগে,শেষ বরফযুগের কথা।সারা পৃথিবী বরফে জমে গেছে।প্রচণ্ড ঠাণ্ডায় সমস্ত প্রাণীকুলের হাড় কাপছে।হাড় কাঁপানো শীত থেকে বাচতে উত্তর আফ্রিকা থেকে একদল লোক আমাদের অঞ্চলে এসেছিল।তারপর শত শত বছর চলে গেছে।প্রাচীন কালের জলা-জঙ্গলে ভরা এই অঞ্চলে উন্নত সভ্যতার শুরু হয়েছে। উদ্ভব হয়েছে বাঙালি জাতি ও তাদের বাঙালি সংস্কৃতি।পরিপূর্ণতা পেয়েছে বাঙালির মুখের ভাষা “বাংলা”।বাঙালি জাতির বাঙালি হয়ে ওঠার গল্প এই বই।প্রাচীন বাংলার এই মনোমুগ্ধকর গল্প পাঠককে রোমাঞ্চিত করবেই।জানা যাবে আমাদের শিকড়ের কথা।
সুচিপত্রঃ 1. বাঙালি জাতির উদ্ভব 1. বাংলা ভাষার উদ্ভব 2. বাংলাদেশের জন্ম 3. বাঙালী না বাংলাদেশি 4. ছবিতে পুরানো বাংলা
লেখকের কথাঃ কিভাবে আমরা বাঙালি হয়ে স্বতন্ত্রতা পেলাম আর কবে থেকেই বা আমরা বাঙালি? বাঙালি জাতির সম্পূর্ণ পরিচয় জানতে হলে আমাদের এই জাতির গল্প জানার পাশাপাশি, এদের সংস্কৃতির সবচেয়ে বড় বাহন বাংলা ভাষার গল্পটাও জানতে হবে।এই বইয়ে বাঙালি জাতি, বাংলা ভাষা ও বাংলাদেশের উদ্ভবের সবচেয়ে পুরনো গল্প গুলো বলা আছে। একটি কথা আছে," আত্মবিস্মৃত জাতি কখনো উন্নতি করতে পারে না "।আর বাঙালি জাতির কথা বলতে গেলে অনেকেই এই কথাটি বলেছেন, বাঙালি বড় আন্তবিস্মৃত জাতি।সে যাই হোক, আমরা যেন আমাদের শিকরের কথা ভালমতো জানতে পারি সেই প্রয়াস থেকেই এই বই লেখা। বাঙালির এসব গল্পের পাশাপাশি এই বইতে বাঙালি জাতিয়তাবাদের সঙ্কটকেও তুলে ধরা হয়েছে। সবশেষে বলব,বাঙালি জাতির বাঙালি হয়ে ওঠার গল্প এই বই।প্রাচীন বাংলার এই মনোমুগ্ধকর গল্প পাঠককে রোমাঞ্চিত করবেই।জানা যাবে আমাদের শিকড়ের কথা।
Title
প্রাচীন বাংলার অজানা গল্প : বাঙালি জাতি, বাংলা ভাষা ও বাংলাদেশের উদ্ভব