শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান বীরউত্তম-এর সৃষ্ট বাংলাদেশী জাতীয়তাবাদ সময়ের পরিক্রমায় বিকাশ লাভ করে দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার হাতে এবং এর রূপকল্প ধারণ করেন তরুণ প্রজন্মের অত্যন্ত প্রিয়ভাজন জননেতা জনাব তারেক রহমান। তারেক রহমান অতুলনীয় প্রশিক্ষণকাল শুধু রাজনীতির জন্য ব্যয় করেছেন। সেই মজলুম জননেতা জনাব তারেক রহমানকে মেরে ফেলার চেষ্টা করা হয়েছে। বারবার বাধাগ্রস্ত করা হয়েছে তাঁর রাজনীতির চলার পথ। প্রশ্ন হচ্ছে তারেক রহমান রাজনীতি করবেন কি করবেন না, তার সিদ্ধান্ত কি বর্তমান মন্ত্রীরা নিবেন? না জনগণ? তারেক রহমানের যে রাজনৈতিক প্রশিক্ষণ আছে, বাংলাদেশের আর কোন রাজনীতিবিদের সে প্রশিক্ষণ নেই। তার সম্পর্কে যতটুকু পড়াশুনা করা সম্ভব হয়েছে তা থেকে প্রতীয়মান হয় যে তারেক রহমান তৃণমূল পর্যায়ে নেতা-কর্মীদের সাথে মিলিত হয়ে সমগ্র বাংলাদেশ চষে বেড়িয়েছেন। তিনি প্রায় ৬৯,০০০ তৃণমূল নেতা-কর্মীর সাথে সম্মেলন করেছেন সমগ্র দেশব্যাপী। ব্যাপক ষড়যন্ত্রের মুখে তাঁর জীবন বারবার বিপন্ন হয়েছে। এই মজলুম জননেতাকে নিয়ে যে কূটরাজনৈতিক খেলা চলছে, গণমাধ্যমের অপপ্রচারে তাঁকে বিব্রতকর পরিস্থিতিতে ফেলার চেষ্টা করা হয়েছে, সে খেলা বাংলাদেশের মানুষ মেনে নেবে না। গণমানুষের মোটা ভাত ও মোটা কাপড়ের নিশ্চয়তা বিধানে জননেতা তারেক রহমানের জন্য সর্বোচ্চ ত্যাগ স্বীকারে আজ বাংলাদেশীরা তৈরি।
আখতার মাহমুদ। জন্ম ১৯৭৪, সূত্রাপুর, বগুড়া। বীর মুক্তিযােদ্ধা অবসরপ্রাপ্ত ব্যাংকার আব্দুর রশিদ ও আকছামা বেগমের জ্যেষ্ঠ পুত্র। বগুড়া জেলা স্কুল থেকে ১৯৮৯ সালে মাধ্যমিক এবং সরকারি আজিজুল হক কলেজ থেকে ১৯৯১ সালে উচ্চ মাধ্যমিক পাশ করেন। ১৯৯৮ সালে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের দর্শন বিভাগ থেকে প্রথম শ্রেণীর স্নাতকোত্তর ডিগ্রি লাভ করেন। ২০১২ সালে কলেজ অফ ল, ইউকে থেকে জিডিএল করেন। | বর্তমানে তিনি একই প্রতিষ্ঠানে বিপিটিসি (ব্যর প্রফেশনাল ট্রেইনিং কোর্স) করছেন। তাঁর কর্মজীবন শুরু হয় ১৯৯৯ সালে আদর্শ মহাবিদ্যালয়, বগুড়ায় দর্শনের প্রভাষক হিসেবে ২০০০ সালে শিক্ষানবীশ কর্মকর্তা হিসাবে তিনি সিটি ব্যাংকে কাজ শুরু করেন। ২০০২ থেকে তিনি লন্ডনে বসবাস করছেন। তিনি যুক্তরাজ্যে সাংবাদিকতা পেশার সঙ্গে জড়িত।