লেখক প্রফেসর গোলাম কিবরিয়া, পিতা: মরহুম সালামত উল্লাহ মাস্টার, মাতা: মরহুমা সাবিহা খাতুন। ১ জানুয়ারি ১৯৪৪ সনে নোয়াখালী জেলার চাটখিল থানার ছয়ানী টবগা গ্রামের এক সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। বর্তমানে তিনি ফ্ল্যাট-২এ, চেরী রোসম, ১৮/২, তল্লাবাগ, সোবহানবাগ, ঢাকা-১২০৭-এ বসবাস করছেন। তিনি চাটখিল পাঁচগাঁও সরকারি উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ১৯৫৯ সনে ম্যাট্রিকুলেশন পাশ করেন এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ১৯৬৫ সনে রসায়ন শাস্ত্রে এম. এস. সি পাশ করেন। ১৯৬৫ সন থেকে চৌমুহনী সরকারি এস. এ. কলেজ, নোয়াখালী সরকারি কলেজে, লক্ষ্মীপুর সরকারি কলেজ এবং সর্বশেষ ইডেন সরকারি মহিলা কলেজ থেকে দীর্ঘ ৩৭ বছর রসায়নে অধ্যাপনা করার পর ২০০১ সনে অবসর গ্রহণ করেন। তারপর ২০০২ সন থেকে উত্তরা টাউন বিশ্ববিদ্যালয় কলেজে প্রথমে উপাধ্যক্ষ এবং পরে অধ্যক্ষ হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। ২০০৯ সন থেকে অদ্যাবধি উক্ত কলেজের সুপার নিউমারারি প্রফেসর হিসেবে কর্মরত আছেন। ১৯৬৮, ১৯৭৮, ১৯৯৬ সনে রসায়নের উপর উচ্চতর প্রশিক্ষণ গ্রহণ করেন। তাঁর সহধর্মিনী-মিসেস নূর জাহান আরা বেগম, বি.এস.সি. বি.এড. (অবসরপ্রাপ্ত সহকারী প্রধান শিক্ষিকা) লেখকের দুই মেয়ে: ডাঃ রেহনুমা জাহান লুবনা এম. এস. (গাইনী) ও ফারজানা জাহান লিজনা এম. এস. (যুক্তরাষ্ট্র)। তাঁর এক ছেলে রায়হান কিবরিয়া রানা এম. এস. (যুক্তরাষ্ট্র)। প্রিয় নাতি: নাভিদ ও মুনজেদ এবং প্রিয় নাতনি: আরিশা ও আরিবা। প্রকাশনা: উচ্চ মাধ্যমিক ও স্নাতক (পাস এবং অনার্স) ক্লাসের জন্য রসায়ন বিজ্ঞানের অনেক গ্রন্থের প্রণেতা। বিভিন্ন দৈনিক পত্রিকা ও ম্যাগাজিনে কবিতা, গল্প ও প্রবন্ধ প্রকাশ। বর্তমানে অনেক কবিতা, গল্প, রম্য রচনা, প্রবন্ধ ও একটি উপন্যাস রচনা করছেন। পবিত্র হজব্রত পালনের জন্য সৌদি আরবের পবিত্র মক্কা ও মদিনা নগরী সপরিবারে গমন করেছিলেন। মালয়েশিয়া, আরব আমিরাত, যুক্তরাষ্ট্র, সুইডেন প্রভৃতি দেশ ভ্রমণে গিয়েছিলেন। বই পড়া, ও ভ্রমণ করা তাঁর প্রিয় সখ। তিনি বাংলাদেশ কলেজ শিক্ষক সমিতির প্রাক্তন সহকারী সাধারণ সম্পাদক, উত্তরা একাডেমিক ফাউন্ডেশনের প্রতিষ্ঠাতা সেক্রেটারি, চেরী রোসম ফ্ল্যাট মালিক সমিতির প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি, তাবা এ্যাগ্রো অ্যাসোসিয়েট লিমিটেডের সভাপতি। তিনি ২০০৮ সালে ঢাকা প্রেস ক্লাব কর্তৃক আয়োজিত "আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা" দিবস উপলক্ষে গুণিজন সম্বর্ধনায় সম্মাননা পদক এবং ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়ন কর্তৃক বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ হিসেবে সম্মাননা সনদ পান।