১৯৬৯ সালের ২০ জুলাই চাঁদের বুকে পা রেখে নিল আর্মস্ট্রং বলেছিলেন, 'একজন মানুষের জন্য এটি ছোট্ট একটি পদক্ষেপ, কিন্তু মানবজাতির জন্য এক বিরাট অগ্রগতি।' নিল আর্মস্ট্রং চাঁদের বুকে পা রাখার পর পৃথিবীর এই উপগ্রহে মানুষের বসবাসের আকাঙ্খা তৈরি হয়। এবার চাঁদে বাড়ি তৈরির কথা ভাবছেন বিজ্ঞানীরা। ২০১২ সালের ৬ আগস্ট মঙ্গলের লাল মাটিতে পা ফেলেই কিউরিওসিটি মঙ্গলপৃষ্ঠের দর্শনীয় বেশকিছু উচ্চ-রেজুলেশনের ছবি পাঠিয়েছে। তাতে উঠে এসেছে মঙ্গলের পাহাড়, পাহাড়ি অববাহিকা আর গিরিখাত। আর এটুলোর মাটি, নুড়িপাথর, উপরিস্তর যে পৃথিবীরই অনেক স্থানের অস্বরূপ। র বাড়ি বানাতে স্বাভাবিকতার দরকার হয় বিভিন্ন উপকরণ। কিন্তু বিজ্ঞানীরা বলাবন, চাঁদে বাড়ি তৈরি করার জন্য ইট- বালি-সিমেন্ট কোনো নিয়ে যেতে হবে না পৃথিবী থেকে। বাড়ি তৈরি করতে ব্যবহার করা হবে চাঁদেরই মাটি। আর এই কাজে লাগবে শুধু একটি থ্রিডি প্রিন্টার বা ত্রিমাত্রিক মুদ্রণযন্ত্র। এটি অবশ্য এই গ্রহ থেকেই মহাকাশযানের মাধ্যমে চাঁদে পাঠানো হবে। ইএসএর বিজ্ঞানী স্কট হোভল্যান্ড বলেন, 'এই যন্ত্রের সাহায্যে চাঁদের মাটি ব্যবহার করে বাড়ি তৈরি করা যাবে। এতে বাড়ি নির্মাণের উপকরণ পৃথিবী থেকে বয়ে নিয়ে যেতে হবে না। ফলে যাওয়ার বাড়তি বোঝাও কমে যাবে মঙ্গল গ্রহে স্থায়ীভাবে বসবাদের সুযোগ করে দিতে কাজ করছে ডাচ সংস্থা 'মার্স ওয়ান'। এ সংস্থাটি সম্প্রতি মঙ্গল ভ্রমণের টিকিট বিক্রির ঘোষণা দেয়। ঘোষণায় সাড়া দিয়ে আবেদনের দৌড়ে এগিয়ে রয়েছে চীনারা। ডাচ সংস্থা 'মার্স
যে ক’জন তরুণ লেখক অল্প সময়ে পাঠক মহলে জায়গা করে নিয়েছেন শামসুজ্জামান শামস তাদের মধ্যে অন্যতম। ২১ জানুয়ারি ঢাকায় জন্ম নেয়া এ লেখক পেশায় সাংবাদিক । পেশাগত দায়িত্ব পালনের পাশাপাশি লেখালেকি চালিয়ে যাচ্ছেন শামস। ১৯৯৫ থেকে ২০১৬ পর্যন্ত তার প্রকাশিত বইয়ের সংখ্যা ৯৫। বিরহের নীল আকাশ, মেয়েরা এমনই হয়, মেঘ ভাঙা রোদ, মন দিয়েছি তোমায়, মনময়ূরি, চাওয়া পাওয়া, একাত্তরের আলাল-দুলাল উপন্যাসের মাধ্যমে পাঠক প্রিয়তা অর্জনকারী এ লেখক বহুল প্রচারিত একটি জাতীয় দৈনিকে সিনিয়র স্টাফ রিপোর্টার হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। পেশাগত দায়িত্ব পালনের পাশাপাশি তিনি বিভিন্ন জাতীয় দৈনিক, সাপ্তাহিক এবং পাক্ষিকের ঈদ সংখ্যায় গল্প, উপন্যাস এবং নানা বিষয়ের ওপর ১৯৯৫ সালে থেকে লিখছেন অবিরাম।