বিশ্বের সর্বোচ্চ পর্বতশৃঙ্গ মাউন্ট এভারেস্ট। সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে এর উচ্চতা প্রায় ২৯ হাজার ৩৫ ফুট। মাউন্ট এভারেস্টে মানুষের প্রথম পদচিহ্ন পড়েছিল আজ থেকে প্রায় ৬০ বছর আগে। এভারেস্টের চূড়ায় পা রেখে ইতিহাসের পাতায় নিজেরও বাংলাদেশের নাম লিখিয়েছেন পাঁচ বাংলাদেশি। এক স্থান থেকে দ্রুততার সঙ্গে অন্য স্থানে সরাসরি কথা প্রেরণের যে মাধ্যম- তাকেই বলা হয় টেলিফোন। টেলিগ্রাফ যন্ত্রের আবিষ্কার আলেকজান্ডার গ্রাহামবেল। ফুটবলের উৎপত্তি নিয়ে নানা মুনির নানা মত থাকলেও ধারণা করা হয় ব্রিটেনেই এ খেলার প্রচলন ঘটে। হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসার জনক হিসেবে হ্যানিম্যানকে চিহ্নিত করা হয়ে থাকে। অর্থাৎ হ্যানিম্যানই হলেন যুগান্তকারী এই চিকিৎসা পদ্ধতির আবিষ্কারক। 'গীতাঞ্জলি' কাব্যের জন্য বিশ্ব কবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ১৯১৩ খ্রিস্টাব্দে নোবেল পুরস্কার পান। এর পর আরো দুই বাঙালি নোবেল পুরস্কার পেয়েছেন। নতুন সপ্তাশ্চর্য এবং পুরাতন সপ্তাশ্চর্য নিয়ে এখনও অনেকের মধ্যে বিভ্রান্তি রয়েছে। অনেক পাঠক নতুন সপ্তাশ্চর্যের নামও ঠিকমতো জানে না। সময়ের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে এগিয়ে চলছে বিশ্ব। কালের বিবর্তনে হারিয়ে যাচ্ছে অনেক কিছু। আমাদের পূর্ব- পুরুষদের জীবনধারার সঙ্গে একসময় পলো, পালকি, হুক্কার, নৌকা, গরুর গাড়ির নিবিড় সম্পর্ক ছিল। একদা গ্রামীণ জীবনে ঢেঁকি ছিল অত্যাবশ্যক অনুষঙ্গ।
যে ক’জন তরুণ লেখক অল্প সময়ে পাঠক মহলে জায়গা করে নিয়েছেন শামসুজ্জামান শামস তাদের মধ্যে অন্যতম। ২১ জানুয়ারি ঢাকায় জন্ম নেয়া এ লেখক পেশায় সাংবাদিক । পেশাগত দায়িত্ব পালনের পাশাপাশি লেখালেকি চালিয়ে যাচ্ছেন শামস। ১৯৯৫ থেকে ২০১৬ পর্যন্ত তার প্রকাশিত বইয়ের সংখ্যা ৯৫। বিরহের নীল আকাশ, মেয়েরা এমনই হয়, মেঘ ভাঙা রোদ, মন দিয়েছি তোমায়, মনময়ূরি, চাওয়া পাওয়া, একাত্তরের আলাল-দুলাল উপন্যাসের মাধ্যমে পাঠক প্রিয়তা অর্জনকারী এ লেখক বহুল প্রচারিত একটি জাতীয় দৈনিকে সিনিয়র স্টাফ রিপোর্টার হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। পেশাগত দায়িত্ব পালনের পাশাপাশি তিনি বিভিন্ন জাতীয় দৈনিক, সাপ্তাহিক এবং পাক্ষিকের ঈদ সংখ্যায় গল্প, উপন্যাস এবং নানা বিষয়ের ওপর ১৯৯৫ সালে থেকে লিখছেন অবিরাম।