Summary Of The Book Penguin Classics’ 1982 edition of Victor Hugo’s classic historical novel Les Miserables is set in France and chronicles the life and struggles of Jean Valjean, an escaped convict, who is determined to free himself from his past and get accepted into society. However, when, in a case of mistaken identity, an innocent man is wrongfully arrested for a crime that Valjean committed, he must come to terms with his own conscience. Being relentlessly pursued by policeman Javert, Valjean must stay out of prison, not for his own sake, but in order to keep his word, to the penniless prostitute Fantine and protect her baby daughter.
Hailed as a literary classic, and one of the longest novels ever written, Les Miserables is a heroic tale of valour and injustice that paints a poignant view of the many tragedies of war, through a myriad of fascinating characters like that of Fantine, a beautiful, illiterate, unwed mother, who loses her factory job and is forced to first sell her hair, and then her teeth in order to survive, finally resorting to prostitution. Cossette, is her illegitimate daughter, who is ill treated at the hands of the Thenardiers to whom she was entrusted, but Valjean rescues her from them, and cares for her as his own child.
Les Miserables is a rich exploration of two decades of French history, depicting the turmoils of the war, including the Battle of Waterloo and the 1830 revolution, and capturing the moral philosophies and themes of religion and love in French society, through its many sub-plots woven alongside the main storyline of Jean Valjean’s life struggles. Les Miserables was a huge literary commercial success, having been translated into different languages, and adapted into many plays, musicals, and films for radio and television. The most recent film adaptation is the 2012 film starring Russell Crowe and Hugh Jackman.
About Victor Hugo Born in 1802, to a Catholic Royalist mother, and a father who was an officer in Napoleon's French army, Victor Hugo was a prominent French novelist, poet, artist, and dramatist of the romantic period. Subsequently, he wrote several successful epic novels namely, The Hunchback of Notre Dame, The Last Day Of A Condemned Man, Ninety-Three, The Man Who Laughs, and Toilers Of The Sea. Hugo’s works often described as passionate and eloquent, are known to have been inspired by Chateaubriand - the famed French literary figure of the romantic movement, and depict social injustices, artistic trends, and the political environment prevalent during his time. Regarded as a freethinking Republican who strongly idolised Napoleon, and revered his whole life as a prominent statesman who influenced democracy in France, Hugo lived abroad for a few years under self imposed exile, and moved back to spend the greater part of his life in France. His very first novel Han d’islande was published in 1823. He died at the age of 83, in 1885.
ভিক্টর মারি হুগো ২৬ ফেব্রুয়ারি ১৮০২ সালে ফ্রান্সে জন্মগ্রহন করেন। নেপোলিয়ন বোনাপার্টের বিশাল সেনাবাহিনীর উচ্চপদস্থ একজন কর্মকর্তার সন্তান ছিলেন তিনি। একাধারে সাহিত্য এবং রাজনীতিতে জড়িত ছিলেন। ফ্রান্সে সা¤্রাজ্য আইন থেকে গণতান্ত্রিক ব্যবস্থায় পরিবর্তিত হওয়া এবং সেই প্রক্রিয়ার নানান উত্থান-পতনে তিনি সরাসরি অংশগ্রহণ করেছিলেন। প্যারিসে বসবাসরত ভিক্টর হুগো তরুণ বয়সেই তার কবিতা, কল্পকাহিনি এবং নাটকের জন্য বিখ্যাত এবং কখনো কুখ্যাতও হয়েছিলেন। ১৮৪৫ সালে, তার বিখ্যাত গ্রন্থ লা মিজারেবল লেখার সময়, রাজা তাকে ফ্রান্সের উচ্চকক্ষের সদস্য হিসেবে গ্রহণ করেন। আইনসভার সর্বোচ্চ দলের সঙ্গে তাকে সম্পৃক্ত করা হয়। তিনি সেখানে সবার জন্য বিনা খরচে লেখাপড়া, সার্বজনীন ভোটাধিকার এবং মৃত্যুদণ্ডের বিলুপ্তির ব্যাপারে কাজ করা শুরু করেন। ১৮৪৮ সালে যখন রাজ্যে উন্নতির জোয়ার স্পষ্টভাবে কড়া নাড়ছিল, তিনি লা মিজারেবল লেখা বন্ধ করে রাজনীতিতে মনোনিবেশ করেন। কিন্তু ১৮৫১ সালে যখন দেশের প্রেসিডেন্ট নিজেকে সম্রাট হিসেবে ঘোষণা করেন, হুগোর রাজনৈতিক চেতনার বিরোধিরা তাকে বৃটিশ চ্যানেলের একটি দ্বীপে নির্বাসনে বাধ্য করে। নির্বাসনে থেকেই ১৮৬০ সালে তিনি আবার লা মিজারেবল লেখার কাজে হাত দেন এবং পরের বছর উপন্যাসটি শেষ করেন। ১৮৭০ সালে সম্রাটের পতন হলে হুগো ফ্রান্সে ফেরত আসেন, যেখানে তাকে গণতন্ত্রের মানসপূত্র হিসেবে বিপুলভাবে সম্মানিত করা হয়। ২২ মে ১৮৮৫ সালে ভিক্টর হুগোর মৃত্যুর পরে ফ্রান্সের রাস্তায় তার কফিন বয়ে নেবার সময়ে বিশ লাখ মানুষের ঢল নামে। সেদিন ফ্রান্সের জনগণ যতভাবে সম্মান জানানো সম্ভব, জানিয়ে তার শেষকৃত্যানুষ্ঠান সম্পন্ন করেন।