‘হলুদ রোদের রঙ’- ভাবলেই চোখের সামনে ঝলকে ওঠে সোনালি আলোয় ভেসে যাওয়া উজ্জ্বল মুহূর্ত। এমনি হলুদ রোদের ঝর্নাধারায় ভাসিয়ে দিতে কাজী নাহিদ আক্তার ঝর্না একে একে রচনা করে যান অবিনশ্বর প্রেমের পঙ্ক্তিমালা। সরলতা আর রোমান্টিকতা মিলেমিশে একাকার হয়ে গেছে ঝর্নার কবিতায়। কবিতা পড়তে পড়তে পাঠকের কখনো কখনো মনে হবে এ যেন তার জন্যই লেখা হয়েছে। কবিতার সাথে পাঠক যখন একাত্ম এবং একাগ্র হয়ে ওঠে-তখনই কবিতা পায় স্বার্থকতা।
কাজী নাহিদ আক্তার ঝর্না এই প্রজন্মের প্রতিভাবান কবি কাজী নাহিদ আক্তার ঝর্নার জন্য কুমিল্লা জেলার চান্দিনা থানার কৈকর গ্রামে ২০ শে ডিসেম্বর। জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বাংলা ভাষা ও সাহিত্যে স্নাতকোত্তর। বর্তমানে স্বামী পুত্র কন্যাসহ নারায়ণগঞ্জে বসবাস করছেন। অবসরে গান শোনা, আড্ডা ও পড়াশুনা করে সময় কাটাতে ভালোবাসেন।
সূচি -অতিথি -তুই কি আমার বন্ধু হবি? -ছেলের খোঁজ পেয়েছেন হাসিনা! -কষ্ট -হলুদ রোদের রঙ -আমাকে ভালোবাসতেই হবে -আমার ভুলে -বন্ধু তুমি -তোমাকে হারাতে চাইনি বলে -খুঁজে ফিরি বারবার -কষ্টের গণিত -নতুন বছরের শুভেচ্ছা -বন্ধু -দূরত্ব -যন্ত্রণা -আসতেই হবে -অপরাজেয় -অভ্যাস -আকাশ জুড়ে মেঘ করেছে -আবেদন -এক থালার চাঁদ -কালো -কিশোর কালের প্রথম প্রেম -কোলাহল -তুমি নেই বলে -আটপৌরে মন তোমার -বাঁচিয়ে রেখেছি তোমায় -বেশ ভালোই আছ -বনলতা সেন -বলছি না ভালোবাসতেই হবে -ভাবছি বসে -ভালবাস তুমি আমায় -ভালোবাসা -চেরি ফুল হাতে কে তুমি -মুগ্ধতা -মা -মায়া -মেনে নিতে পারিনি -মধ্য দুপুর -মন ভালো নেই -মনে পড়ে -সুদীপ্তা -লাল নীল কষ্ট -শীতের অপেক্ষা -স্বপ্ন দেখতে ভালো লাগে না -হাসি মাখা চাঁদ -স্বপ্নের জাল বোনা -স্পর্শ করো না আমাকে