বইটি আপনি কেন পড়বেন?দেখে নিন বিশ্বের সেরা সাইট আমাজন.কম এর কিছু তথ্য- রিভিউ সংখ্যা – ৬,৫৮০ এভারেজ রেটিং – ৪.৭ শিশু সাহিত্য ক্যাটেগরির ৬তম বেস্টসেলার বই আমাজন.কম লিংক - https://goo.gl/Myv9xD
The summer holidays are dragging on and Harry Potter can?t wait for the start of the school year. It is his fourth year at Hogwarts School of Witchcraft and Wizardry and there are spells to be learnt and (unluckily) Potions and Divination lessons to be attended. But Harry can't know that the atmosphere is darkening around him, and his worst enemy is preparing a fate that it seems will be inescapable . . .
With characteristic wit, fast-paced humour and marvellous emotional depth, J.K. Rowling has proved herself yet again to be a master story-teller.
About The Author Legend has it that J.K. Rowling was a struggling single mother when she wrote the beginning of Harry Potter and the Sorcerer's Stone, on scraps of paper at a local cafe. But her efforts soon paid off, as she received an unprecedented award from the Scottish Arts Council enabling her to finish the book. Since then, the debut novel has become an international phenomenon, garnering rave reviews and major awards, including the British Book Awards Chidren's Book of the Year and the Smarties Prize.
জনপ্রিয় ‘হ্যারি পটার’ সিরিজের লেখিকা জোয়ান রাওলিং, যিনি জে. কে. রাওলিং হিসেবে অধিক পরিচিত, জন্মগ্রহণ করেন ইংল্যান্ডের গ্লুস্টারশায়ারের ইয়েট শহরে, ১৯৬৫ সালের ৩১ জুলাই। ছোটবেলা থেকেই তার গল্পের বইয়ের নেশা, আর নতুন নতুন গল্প লিখতেও ভালোবাসতেন তিনি। ছোট বোনকে নিজের বানানো গল্প শোনাতে শোনাতে তার মনে বড় লেখিকা হওয়ার স্বপ্ন তৈরি হতে থাকে। গ্রাম্য পরিবেশেই তার শৈশব কাটে। এক্সিটার ইউনিভার্সিটি থেকে পড়ালেখা শেষে তিনি ইংরেজি শিক্ষক হিসেবে কর্মজীবনে প্রবেশ করেন, তবে এজন্য তাকে পর্তুগাল যেতে হয়েছিলো। পরবর্তীতে পর্তুগাল থেকে যখন তিনি এডিনবার্গ আসেন, তখন তিনি এক সন্তানের জননী, সিঙ্গেল মাদার। এডিনবার্গে এসেই তিনি অর্থাভাবে পড়েন। মূলত অর্থের সন্ধানেই তাকে হাতে কলম ধরতে হয়েছিলো, এর ফসল বিশ্ববিখ্যাত কল্পকাহিনী ‘হ্যারি পটার’। একজন এতিম সহজ-সরল বালক কী করে নিজের ভেতর জাদুর অস্তিত্ব খুঁজে পেলো এবং পর্যায়ক্রমে তার জীবনে ঘটে যাওয়া অদ্ভুত কল্পনাতীত কাহিনী রচনা করেই জোয়ান রাওলিং হয়ে উঠলেন আজকের সাহিত্যজগতের সবচেয়ে পরিচিত নাম ‘জে. কে. রাওলিং’। ব্যবসাসফল এই সিরিজটি তার ভাগ্য ফিরিয়ে আনার সাথে সাথে বিভিন্ন বয়সী বইপোকাকে জাদুকরী রূপকথার ঐ জগতে বিচরণ করতে বাধ্য করেছিলো। জে. কে. রাওলিং এর বই সমগ্র এর মাঝে হ্যারি পটার সিরিজের বই রয়েছে মোট ৭টি। এই ৭টি বই বিশ্বব্যাপী বেস্টসেলারের তকমা অর্জন করেছে এবং ৪৫ কোটি কপিরও বেশি বিক্রি হয়েছে এখন পর্যন্ত। জে. কে. রাওলিং এর বই সমূহ এর মাঝে রয়েছে ‘হ্যারি পটার অ্যান্ড দ্য ফিলোসফারস্ স্টোন’, ‘হ্যারি পটার অ্যান্ড দ্য চেম্বার অব সিক্রেটস’, ‘হ্যারি পটার অ্যান্ড দ্য প্রিজনার অব আজকাবান’, ‘হ্যারি পটার অ্যান্ড দ্য গবলেট অব ফায়ার’, ‘হ্যারি পটার অ্যান্ড দ্য অর্ডার অব দ্য ফনিক্স’, ‘হ্যারি পটার অ্যান্ড দ্য হাফ-ব্লাড প্রিন্স’, ‘হ্যারি পটার অ্যান্ড দ্য ডেথলি হ্যালোস’, ‘দ্য ক্যাজুয়্যাল ভ্যাকেন্সি’, ‘কুক্কুস কলিং’, ‘দ্য সিল্কওয়ার্ম’, ‘ক্যারিয়ার অফ ইভিল’, ‘লিথাল হোয়াইট’ ইত্যাদি। এছাড়াও জ্যাক থর্নে ও জন টিফানির সাথে মিলে লিখেছেন মঞ্চনাটক ‘হ্যারি পটার অ্যান্ড দ্য কার্সড চাইল্ড’। ইংরেজি ভাষার পাশাপাশি জে. কে. রাওলিং এর অনুবাদ বই সমানভাবে জনপ্রিয়। এই বিলিওনিয়ার লেখিকা বিভিন্ন দাতব্য সংস্থায় অনুদান দেওয়ার মাধ্যমেও সমাজে ভূমিকা রেখে চলেছেন।